Home » হাদিস

Showing 1–9 of 21 results

Product Categories

আল-মাউযূআত

In stock

16 kr

আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের (সা.) নামে জালিয়াতি ইসলামের বিরুদ্ধে কঠিনতম অপরাধ। কুরআন ও হাদীসের নির্দেশনার আলোকে সাহাবীগণের যুগ থেকে এ পর্যন্ত সকল যুগেই আলিমগণ জাল হাদীস প্রতিরোধে সচেতন ও সোচ্চার থেকেছেন। তাবিয়ীগণের যুগ থেকে বর্তমান যুগ পর্যন্ত অগণিত গ্রন্থ এ বিষয়ে রচিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আল্লামা আবু জাফর সিদ্দিকীর “আল-মাউযূআত” গ্রন্থ। তবে এ গ্রন্থটি বিভিন্ন দিক থেকে অসাধারণ এবং অনন্য বৈশিষ্টের অধিকারী।

Ordered:0
Items available:10

এহইয়াউস সুনান

In stock

19 kr

সুন্নাতের গুরুত্ব ও তাৎপর্য আলােচনার পূর্বে আমরা এর অর্থ ও ইসলামী শরীয়তে এর ব্যবহার বুঝতে চেষ্টা করবাে। সুন্নাত শব্দের আভিধানিক অর্থ হলাে ঃ মুখ, ছবি, প্রতিচ্ছবি, প্রকৃতি, জীবন পদ্ধতি, কর্মধারা ইত্যাদি। ইসলামী শরীয়তে ব্যবহারের দিক থেকে সুন্নাত’ শব্দের দুই ধরনের প্রয়ােগ রয়েছে ঃ ১. সুন্নাতের প্রথম ও পুরাতন প্রয়ােগ হলাে রাসূলে আকরাম এর সকল প্রকারের নির্দেশ, কথা, কর্ম, অনুমােদন বা এক কথায় তার সামগ্রিক জীবনাদর্শ। এছাড়া তাঁর সাহাবীদের কর্ম ও আদর্শও এ অর্থে ‘সুন্নাত’ বলে অভিহিত হয়। মূলত হাদীস শরীফে ও সাহাবী-তাবেয়ীদের যুগে ‘সুন্নাত’ বলতে এ অর্থই বুঝানাে হতাে। এছাড়া পরবর্তী যুগেও হাদীস চর্চার ক্ষেত্রে ও অন্যান্য ক্ষেত্রেও সুন্নাত’ এ অর্থে ব্যবহৃত হয়। ২. সুন্নাতের দ্বিতীয় ও প্রচলিত অর্থ ইসলামী শরীয়তে অত্যাবশ্যকীয় নয়—এরূপ নেক কর্ম। অর্থাৎ, ফরয ও ওয়াজিব-এর পরবর্তী, আবশ্যকীয় নয় এরূপ কর্ম, যা করা প্রয়ােজন বা করা উত্তম। সাধারণত এ অর্থটিই আমাদের মধ্যে বহুল ব্যবহৃত। সাধারণত আমরা সুন্নাত’ শব্দটি শুনলে এই অর্থই বুঝে থাকি।

উপরােল্লেখিত দ্বিতীয় পরিভাষাটি দ্বিতীয় শতাব্দী ও তৎপরবর্তী ফিক্হ শাস্ত্রবিদদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়, যারা কুরআন ও হাদীসের আলােকে রাসূলুল্লাহ এর শিক্ষার আলােকে ইসলামের কর্মগুলাের গুরুত্ব বর্ণনা করেন এবং এ সকল পরিভাষার মাধ্যমে গুরুত্বের শ্রেণীবিভাগ করেন। এ দুই অর্থের মধ্যে মূলত কোনাে বৈপরিত্য নেই, প্রথম অর্থে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সামগ্রিক সুন্নাত বুঝানাে হয়েছে, দ্বিতীয় অর্থে তার সামগ্রিক । সুন্নাতকে তাঁর সুন্নাতের আলােকে শ্ৰেণীভাগ করে গুরুত্বের পর্যায় নির্ধারণ করে একটি পর্যায়কে ‘সুন্নাত’ নাম দেয়া হয়েছে।

Ordered:1
Items available:19

গল্পে গল্পে ৪০ হাদীস

In stock

45 kr

“গল্পে গল্পে ৪০ হাদীস” বইটিতে গল্পের মাধ্যমে রাসূলুল্লাহ ‎ﷺ এর চল্লিশ হাদীস শেখানো হয়েছে। মহানবী ‎ﷺ এর মুখ নিঃসৃত আসমানী বাণী উঠে এসেছে গল্পে গল্পে। প্রতিটি গল্পের নির্যাসে রয়েছে নবীজি ‎ﷺ এর সুপরিচিত হাদীস। বইটির লেখক দক্ষ হাতে গল্পে গল্পে সাজিয়েছেন নবীজি ‎ﷺ এর চল্লিশটি হাদীস – যা সহজেই বোধগম্য এবং মনে রাখার মতো। শিশু-কিশোরেরা, এমনকি আমাদের বড়রাও অনেক সময় তাত্ত্বিক আলোচনায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলি, সেই যায়গা থেকে এই বইটি স্বতন্ত্র। ছোট বড় সবাই গল্পে গল্পে নবীজি ﷺ এর এই চল্লিশটি হাদীস উপভোগ করতে পারবে বলে আমি মনে করি। আর উপভোগ্য জিনিসের প্রতি মানুষের আগ্রহ কয়েকগুণ বেশীই থাকে।

 

বইটির গল্পগুলো নিছক কোন গল্প নয়। বরং প্রতিটি গল্পই শিক্ষণীয়। আদব, আখলাক, আচার-আচরণ, পিতা-মাতার প্রতি দায়িত্ব ও কর্তব্যসহ নবীজি ‎ﷺ এর হাদীস থেকে জীবন গড়ার পাথেয় রয়েছে প্রতিটি গল্পে। গল্পে গল্পে হাদীসের শিক্ষাগুলো শিশু-কিশোরদের একাধারে একজন ভালো মানুষ, একজন দায়িত্বশীল ব্যক্তি, সেই সাথে একজন দ্বীনদার মানুষ হতে শিক্ষা দেবে।

আমাদের শিশু-কিশোরেরা আমাদের ভবিষ্যৎ। তাদের তরবিয়ত আমাদের হাতেই নিশ্চিত করতে হবে। যাতে করে সে চিনতে পারে তার সৃষ্টিকর্তাকে। তার আদর্শকে। তার জীবন চলার পথকে। এ জন্য তাদেরকে কল্পকাহিনী আর গাল্পগল্প না শুনিয়ে এমন কিছু শোনানো উচিৎ, যাতে তারা জীবনের আসল উদ্দেশ্য খুঁজে পায়। বড় হয়ে যেন মাতা-পিতাকে সম্মান করতে শিখে। উত্তম আদব, আখলাকে একজন সত্যিকারের মানুষ হয়ে গড়ে ওঠে – এই দুআ ও প্রত্যাশায়।

Add to cart

দারসে হাদীস (দ্বিতীয় খন্ড)

In stock

30 kr

Author: মাওলানা হামিদা পারভীন

প্রকাশক: আহসান পাবলিকেশন

Add to cart

নবীজির ﷺ পাঠশালা

In stock

79 kr

কুরআন ও সুন্নাহতে অনেক ঘটনা বর্ণিত হয়েছে আমাদের শিক্ষাগ্রহণের জন্য। যেমন: নবীগণের ঘটনা, পূর্বেকার উম্মতের ঘটনা কিংবা হাদীসে বর্ণিত সাহাবীদের কোনো শিক্ষণীয় ঘটনা।
আচ্ছা… কেমন হয়, যদি এসব ঘটনার চুলচেরা বিশ্লেষণ করে এর শিক্ষণীয় বিষয়গুলো একত্রিত করা হয়? কোন ঘটনা থেকে আমরা কী শিখতে পারি, কীভাবে তা বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে পারি তা একেবারে সহজ ভাষায় ভেঙ্গে ভেঙ্গে বুঝিয়ে দেয়া হয়?
জি, এমনটিই করা হয়েছে ‘নবীজির পাঠশালা ﷺ’ বইটিতে। এতে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মুবারক হাদিসভাণ্ডার হতে ৩১টি বিশুদ্ধ হাদিস একত্রিত করা হয়েছে। ঘটনা বর্ণনার পর তা থেকে গ্রহণীয় শিক্ষাগুলো দারস আকারে প্রতি ঘটনার সাথে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিটি দারসে রয়েছে জীবনঘনিষ্ট উপদেশমালা, আছে জীবন পথে চলার পাথেয়। প্রতিটি লাইনই যেন এক-একটি নাসীহাহ!
কিছু ঘটনা হয়ত আপনি জানেন। বারবার শুনেছেন, পড়েছেন। কিন্তু হলফ করে বলতে পারি, এভাবে কখনো ভেবে দেখেন নি। একই ঘটনা হয়ত পড়বেন আবার। কিন্তু এবার তা হৃদয়কে নাড়া দিবে। জীবন পরিবর্তন করে দিবে ইন শা আল্লাহ।
তাহলে দেরি কীসের? চলুন ঘুরে আসি, নবীজি ﷺ এর পাঠশালায়। মুগ্ধ হয়ে হাদিসের গল্প-ঘটনা শুনবো, সাথে এর মাঝে ছড়িয়ে থাকা মনিমুক্তোও সেচে আনবো। নবীজির পাঠশালায় ﷺ আপনাকে স্বাগতম।

Ordered:1
Items available:2
Add to cart

নির্বাচিত কুরআন-হাদীস সংকলন

In stock

60 kr

নির্বাচিত কুরআন-হাদীস সংকলন

মুহাম্মদ গোলাম মাওলা

প্রকাশনী : আহসান পাবলিকেশন

Add to cart

ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার (১ম খণ্ড)

In stock

42 kr

মুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন।  ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন।

‘ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার’ মূলত তাঁরই রচিত গুরুত্বপূর্ণ হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. গ্রন্থটির বাংলা অনুবাদ করেন।

Ordered:1
Items available:9
Add to cart

ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার (২য় খণ্ড)

In stock

42 kr

“ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-২য় খণ্ড” বইটির সম্পর্কে কিছু কথাঃ
আল কুরআনের বর্ণনা মতে মানুষকে যেমন দুর্বল করে সৃষ্টি করা হয়েছে তেমনি তাকে দেওয়া হয়েছে অল্প জ্ঞান। ইরশাদ হয়েছে, মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে দুর্বল করে এবং তােমাদেরকে দান করা হয়েছে খুবই সামান্য জ্ঞান। এই স্বল্পজ্ঞানী, হাজারাে সীমায় আবদ্ধ মানুষের জন্য সর্বজ্ঞানী অসীম আল্লাহর সকল বক্তব্য ব্যাখ্যা-ভাষ্য ছাড়া বােঝা সম্ভব নয়। আল্লাহ বলেন, ‘এইসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য উপস্থাপন করেছি, অথচ জ্ঞানীগণ ছাড়া তা অনুধাবন করতে পারে না।
যেহেতু আল কুরআন মানব জাতির বিজয়, মুক্তি ও সফলতার সর্বশেষ আসমানি হেদায়াত সেহেতু কিয়ামত পর্যন্ত তা অবিকৃত সংরক্ষিত হওয়া অতীব জরুরি । কুরআন যখন নাযিল হত নবীজি (ঙ) খুবই মনােযােগ সহকারে শুনতেন এবং বারবার জিহ্বা সঞ্চালন করে তা আওড়াতেন, যেন যথাযথভাবে আত্মস্থ হয়ে যায় । তখন আল্লাহ বলেন, “আপনি একে দ্রুত মুখস্থ করার জন্য আপনার জিহ্বা সঞ্চালন করবেন না। নিশ্চয় (আপনার হৃদয়ে) এর সংরক্ষণ ও (আপনার মুখে) পাঠ করাবার দায়িত্ব আমার। সুতরাং আমি যখন (জিবরীলের মাধ্যমে) তা পাঠ করি আপনি সে পাঠের অনুসরণ করুন। তারপর এর বিশদ ব্যাখ্যা ও ভাষ্য আমারই দায়িত্ব।
| শেষ আয়াতটিতে মহান আল্লাহ জানিয়েছেন আল কুরআনের ব্যাখ্যার প্রয়ােজনীয়তার কথা এবং আরাে বলেছেন, সে ব্যাখ্যা তিনি নিজ দায়িত্বে তাঁর রাসূলকে শিক্ষা দিয়েছেন। আর নবী (স) কে আদেশ করেছেন মানব জাতিকে সে ব্যাখ্যা শিক্ষা দিতে। তিনি বলেন, আমি আপনার নিকট স্মারকগ্রন্থ নাযিল করেছি, যাতে আপনি মানুষের কাছে ব্যাখ্যা করেন যা তাদের জন্য নাযিল করা হয়েছে। নবীজি (*) জীবনব্যাপী তাঁর কথা, কর্ম ও অনুমােদনের মাধ্যমে কুরআনের সে ব্যাখ্যা মানুষকে শিক্ষা দিয়েছেন। সে জন্য আয়িশা রা. বলেন, তাঁর আখলাক হল আল কুরআন।

Ordered:0
Items available:10
Add to cart

ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার (৩য় খণ্ড)

In stock

42 kr

আল কুরআনের বর্ণনা মতে মানুষকে যেমন দুর্বল করে সৃষ্টি করা হয়েছে তেমনি তাকে দেওয়া হয়েছে অল্প জ্ঞান। ইরশাদ হয়েছে, মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে দুর্বল করে এবং তােমাদেরকে দান করা হয়েছে খুবই সামান্য জ্ঞান। এই স্বল্পজ্ঞানী, হাজারাে সীমায় আবদ্ধ মানুষের জন্য সর্বজ্ঞানী অসীম আল্লাহর সকল বক্তব্য ব্যাখ্যা-ভাষ্য ছাড়া বােঝা সম্ভব নয়। আল্লাহ বলেন, ‘এইসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য উপস্থাপন করেছি, অথচ জ্ঞানীগণ ছাড়া তা অনুধাবন করতে পারে না।
যেহেতু আল কুরআন মানব জাতির বিজয়, মুক্তি ও সফলতার সর্বশেষ আসমানি হেদায়াত সেহেতু কিয়ামত পর্যন্ত তা অবিকৃত সংরক্ষিত হওয়া অতীব জরুরি। কুরআন যখন নাযিল হত নবীজি খুবই মনােযােগ সহকারে শুনতেন এবং বারবার জিহ্বা সঞ্চালন করে তা আওড়াতেন, যেন যথাযথভাবে আত্মস্থ হয়ে যায় । তখন আল্লাহ বলেন, আপনি একে দ্রুত মুখস্থ করার জন্য আপনার জিহ্বা সঞ্চালন করবেন না। নিশ্চয় (আপনার হৃদয়ে) এর সংরক্ষণ ও (আপনার মুখে) পাঠ করাবার দায়িত্ব আমার। সুতরাং আমি যখন (জিবরীলের মাধ্যমে) তা পাঠ করি আপনি সে পাঠের অনুসরণ করুন। তারপর এর বিশদ ব্যাখ্যা ও ভাষ্য আমারই দায়িত্ব।
শেষ আয়াতটিতে মহান আল্লাহ জানিয়েছেন আল কুরআনের ব্যাখ্যার প্রয়ােজনীয়তার কথা এবং আরাে বলেছেন, সে ব্যাখ্যা তিনি নিজ দায়িত্বে তাঁর রাসূলকে শিক্ষা দিয়েছেন। আর নবী কে আদেশ করেছেন মানব জাতিকে সে ব্যাখ্যা শিক্ষা দিতে। তিনি বলেন, আমি আপনার নিকট স্মারকগ্রন্থ নাযিল করেছি, যাতে আপনি। মানুষের কাছে ব্যাখ্যা করেন যা তাদের জন্য নাযিল করা হয়েছে।’ নবীজি জীবনব্যাপী তাঁর কথা, কর্ম ও অনুমােদনের মাধ্যমে কুরআনের সে ব্যাখ্যা মানুষকে শিক্ষা দিয়েছেন। সে জন্য আয়িশা রা. বলেন, তাঁর আখলাক হল আল কুরআন।

Ordered:0
Items available:10
Add to cart

হাদিস