Showing 91–108 of 125 results

Product Categories

Book Author

মুয়াজজিন

In stock

29 kr

ইসলামের প্রথম মুয়াজজিন বিলাল ইবনে রাবাহ রা.-এর জীবন নিয়ে বায়োনভেলা। গল্পের গঠনে এগিয়েছে হাবশি ক্রীতদাস বিলাল থেকে ইসলামের প্রথম মুয়াজজিন সাইয়িদ বিলালের গল্প।

মুসলমানী নেসাব : আরাকানে ইসলাম ও ওযীফায়ে রাসূল (সা.)

In stock

25 kr

“মুসলমানী নেসাব : আরাকানে ইসলাম ও ওযীফায়ে রাসূল (সা.)” বইয়ের ভিতর থেকে লেখা:
একদিকে ইসলামের অগণিত অতিপ্রয়ােজনীয় বিষয় আলােচনা করা, অপরদিকে ইসলামের নামে অগণিত কুসংস্কার বা ভুলেভরা প্রাণহীন আনুষ্ঠানিকতার অসারতা আলােচনা করা এত সংক্ষিপ্ত পরিসরে কখনােই সম্ভব নয়। সংক্ষেপ করার অর্থ অনেক কিছু বাদ দিয়ে অল্প কিছু লেখা। এজন্য অনেক জরুরি বিষয় বাদ দিতে হলাে।
পুস্তিকাটিতে শুধুমাত্র সহীহ ও নির্ভরযােগ্য হাদীসের উপর নির্ভর করার সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। হাদীস থেকে ফিকহী মাসআলাহ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে ইমামগণের কিছু মতভেদ আছে। এগুলি এড়িয়ে শুধুমাত্র হানাফী ফিকহের আলােকে পুস্তিকাটি রচনা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে ইমাম আবু হানীফা, মুহাম্মাদ, আবু ইউসূফ, সারাখসী, সামারকান্দী, কাসানী, রাহিমাহুমুল্লাহ প্রমুখ প্রাচীন ইমামগণের প্রসিদ্ধ গ্রন্থসমূহের উপর নির্ভর করা হয়েছে। যেন পাঠক নিশ্চিত মনে এগুলি পালন করতে পারেন। সমাজে মযহাবের নামে প্রচলিত অনেক ভুল, কুসংস্কার ও অনির্ভরযােগ্য বিষয়, যা মযহাবের ইমামগণ উল্লেখ করেননি বা পূর্ববর্তী গ্রন্থসমূহে নেই, সেগুলাে পরিহার বা প্রতিবাদ করা হয়েছে।

Ordered:0
Items available:20
Add to cart

মুসলিম উম্মাহ র দায়িত্ব ও কর্তব্য

In stock

30 kr

মুসলিম উম্মাহ র দায়িত্ব ও কর্তব্য

লেখকঃ মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী

প্রকাশনীঃ আধুনিক প্রকাশনী

Add to cart

মুসলিম উম্মাহর পতনে বিশ্বের কী ক্ষতি হলো?

In stock

90 kr

এই মহামূল্যবান বইটি লেখা হয়েছিল আরবীতে ‘মা যা খাসিরুল আলাম বি ইনহিত্বাতিল মুসলিমীন’ নামে। এটি ১৯৫০ সালে মিশরের কায়রো একাডেমী অফ রিসার্চ এর জন্যে প্রকাশিত হয়। প্রকাশের সাথে সাথেই বইটি আরব বিশ্বে তুমুল জনপ্রিয়তা পায়। এক বছরের মধ্যেই বইটির দ্বিতীয় সংস্করণ ছাপাতে হয়েছিল যেটিতে শহীদ সাইয়িদ কুতুব (রহঃ) সুন্দর একটি ভূমিকা লিখে দেন। এ বইটি এ পর্যন্ত পারস্য, ইংরেজী, তুর্কি, উর্দু, হিন্দী, বাংলাসহ অনেক ভাষায় অনূদিত হয়েছে। বাংলা ভাষায় মাওলানা আবু তাঁহের মিছবাহ (দা.বা.) হুজুরের অনুবাদটি পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে যা দারুল কলম থেকে প্রকাশিত হয়আপনি কেন বইটি পড়বেন কিংবা কেন প্রত্যেক সচেতন মুসলিমের বইটি পড়া উচিত সেটা বোঝাতে আল আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইসলামী চিন্তাবিদ ড. মুহম্মদ ইউসুফ মূসা রহ. এর একটা কথা না বললেই নয়। তিনি বলেন, “বইটি হাতে পেয়ে একদিনেরও কম সময়ে তা পাঠ করেছি। এমনকি পড়া শেষ করে আমার কপিটির শেষ পৃষ্ঠায় এ বাক্যটি লিখে রেখেছি-“ইসলামের মর্যাদা ও গৌরব ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করছে, এমন প্রত্যেকের অপরিহার্য কর্তব্য হলো, এ বইটি পড়া (এবং মনে রাখা)।ইসলামের আবির্ভাবের পূর্বে বিশ্বের অবস্থা কেমন ছিল? ইসলামের আগে বিশ্বের জাতিগুলোর মানবিক আচার-ব্যবহার, সামাজিক শ্রেণীবিভাগ, অর্থনীতি, ধর্মীয় আকীদা এবং জীবনযাপনের রীতিই বা কেমন ছিল? সমাজের উচু আর নিচু শ্রেণীর বৈষম্য কী পরিমাণে ছিল? সে সময়ের জালিম শাসকদের স্বরুপ কেমন ছিল? নবী (সা) বিশ্বমানবতায় কী পরিবর্তন আনলেন? নবী (সা) এর শিক্ষকতায় তার সাহাবা (রা) গণ যে ধর্মীয় প্রশিক্ষণ আর মানবিকতার উন্নয়ন সাধনের শিক্ষা লাভ করেছিলেন তা কীরুপ ছিল? মুসলিমরা বিশ্বের নতুন পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার পরিণতি কী ছিল? মুসলিম দেশগুলোতে মানবতার অবস্থা কীরুপ ছিল আর শাসকগন কতটুকু ন্যায়পরায়ণ ছিলেন? তারপর মুসলিমদের পতন হওয়া কেন শুরু হয়েছিল? কোন জিনিসগুলো বদলে যাওয়ায় মুসলিমদের পতন হল? মুসলিমদের পতন আর ইউরোপের উত্থানে ক্ষমতার এ পালাবদলে বিশ্ব কোন ক্ষতিগুলোর সম্মুখীন হচ্ছে? —– এ প্রশ্নগুলোর উত্তর জানার জন্যেই বইটি পড়বেন।

Add to cart

ম্যাসেজ

In stock

80 kr

ম্যাসেজ
মিজানুর রহমান আজহারি

প্রকাশনী : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স

 

বইয়ের মূলভাব

ইসলাম এক নক্ষত্র, যার সংস্পর্শে সমস্ত আঁধার বিলীন হয়ে যায়, ঘোর অমানিশাও তাতে নিজেকে সঁপে দিয়ে আলোকোজ্জ্বল হয়। ইসলাম তো এমন এক জ্যোতিষ্ক, যা উৎসারিত হয়েছে আরশে আজিমের মহিমান্বিত রওশন থেকে। জাহেলিয়াত পরাজয় কবুল করেছিল ইসলামের বুকে আশ্রয় পেয়ে। এই পবিত্র দ্বীন আত্মাকে করেছে প্রশান্ত, চরিত্রকে করেছে নিষ্কলুষ, জীবনকে করেছে সার্থক, মানবতাকে দিয়েছে মুক্তি। এর আলোকচ্ছটা যে জমিনে পড়েছে, সেখানে অঙ্কুরিত হয়েছে শান্তির সবুজ তরু। এই রওশনের ঝলক যে হৃদয় ধারণ করেছে, সে হৃদয় হয়েছে দারাজ দিল। যে যুগ ধারণ করেছে, তা হয়েছে খইরুল কুরুন বা সর্বোত্তম যুগ।

কিন্তু হায়! অজ্ঞতা ও অবহেলার কালো মেঘে সেই সূর্য আজ মেঘ লুপ্ত। আলোহীন এ ধরায় উঠে না প্রাণের জোয়ার। তোলে না কেউ আর মানবতার জয়োধ্বনি। অধিকার হারিয়ে মুমূর্ষুপ্রায় মানবতা। নব্য জাহেলিয়াতের এই গাঢ়-কালো মেঘপুঞ্জ চুর্ণ করতে দরকার একটি নির্ভেজাল ঈমানি দমকা হাওয়া; যে হাওয়ায় জ্ঞানের সৌরভ মিশে মোহিত করবে প্রতিটি হৃদয়। সেই মোহনীয় দক্ষিণা হাওয়ার গুঞ্জন তুলতেই আমাদের আয়োজন-‘ম্যাসেজ’।

Add to cart

রমজানের ত্রিশ শিক্ষা

Out of stock

রমজানের ত্রিশ শিক্ষা

 

লেখক : এ এন এম সিরাজুল ইসলাম
প্রকাশনী : আহসান পাবলিকেশন
বিষয় : সিয়াম, রমযান, তারাবীহ ও ঈদ, ইবাদত ও আমল

“হে ঈমানদারগণ, তোমাদের উপর রোযা ফরয করা হয়েছে, যেমনিভাবে ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর। যেন তোমরা মুত্তাকী হতে পারো।” [সূরা বাকারাঃ ১৮৩]

বলা হয়ে থাকে রমজান মাস হল বাকি এগারো মাসের জন্য প্রশিক্ষণের মাস। কেননা রমজান মাসে রোযাদার রোযা রাখার মাধ্যমে নিজের কাম, ঋপু, ক্রোধ, হিংসা, অহংকার থেকে বাঁচার শিক্ষা নিয়ে থাকে, যা তার কর্মকে পরিশীলিত ও পরিমার্জিত করে আল্লাহর সান্নিধ্য লাভে সাহায্য করে৷ তাই রমজানের শিক্ষাসমূহের অপূর্ব সন্নিবেশ ঘটেছে “রমজানের তিরিশ শিক্ষা” বইটিতে৷ রমজানের প্রকৃত শিক্ষা অর্জনে গ্রন্থটি সহায়তা দেবে ইনশাআল্লাহ।

রমাদান-আত্মশুদ্ধির বিপ্লব

In stock

75 kr

রমাদান পরিবর্তনের মাস। রমাদান গাফিলতি ঝেড়ে নিজেকে শুধরে নেওয়ার মাস। রমাদান আত্মশুদ্ধির সুবর্ণ সময়। রমাদান তাকওয়া অর্জনের শ্রেষ্ঠ সময়। রমাদান নেক আমলের বসন্ত। রমাদান কুরআন নাজিলের মাস। রমাদান বিজয়ের মাস। রমাদান আল্লাহর নৈকট্যলাভের শ্রেষ্ঠ সময়।
প্রিয় ভাই, আমাদের জীবনে প্রতি বছরই রমাদান আসে। সময়ের আবর্তনে আবার তা বিদায় নেয়। কিন্তু আমরা কি এ রমাদানের যথাযথ কদর করি? রমাদানের প্রভাব কি এর পরবর্তী সময়গুলোতে আমাদের মাঝে থাকে? রমাদান থেকে তাকওয়ার সবক নিয়ে সারা বছর কি আমরা তাকওয়ার পথে চলি? হায়, কত রমাদানই তো আমরা পার করেছি; কিন্তু আমাদের মাঝে পরিবর্তন কোথায়?! আছে কি আমাদের জীবনে তাকওয়ার বহিঃপ্রকাশ?! আসুন, আর গুনাহের সাগরে ডুবে থাকা নয়; আর নয় গাফিলতির মাঝে বিভোর থাকা। নিজেকে শুধরে নেওয়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে জেগে উঠি। সামনের প্রতিটি রমাদানকে সর্বোত্তমভাবে কাজে লাগানোর ফিকির করি। প্রতিটি রমাদানকে জীবনের শেষ রমাদান ভেবে এর সর্বোচ্চ কদর করি। রমাদান থেকে তাকওয়ার শিক্ষা নিয়ে জীবনের প্রতিটি পদে পদে এর বাস্তবায়ন ঘটাই। রমাদান হোক আমাদের জন্য আত্মশুদ্ধির বিপ্লব

Add to cart

রামাদানের সওগাত

In stock

kr

“রামাদানের সওগাত” বইয়ের ভূমিকার লেখা:
“খুতবাতুল ইসলাম” বইটির মাঝে লেখক জীবনঘনিষ্ঠ ইসলামী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদী সম্মন্ধে বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেছেন। কিন্তু বইটির মূল্যের কারণে অনেক আগ্রহী মানুষ শুধুমাত্র রমদ্বান ও রােযা সম্মন্ধে একটি বই চায়। তাই অগণিত পাঠকের চাহিদা মেটাতে শুধুমাত্র রােজার বই হিসেবে “খুতবাতুল ইসলাম” বইটি থেকে রমদ্বান সংশ্লিষ্ট ৫টি খুতবার আলােচনা আলাদা করে একটি বই আকারে শাহরু রমাদ্বান নামে প্রকাশ করা হলাে।

Ordered:0
Items available:30
Add to cart

রাসুলুল্লাহ (স) এর নামায (১ম ও ২য় খণ্ড একত্রে)

In stock

39 kr

আমলের মাধ্যমে ব্যক্তি পরিচয় ফুটে উঠে ও আল্লাহর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়। সৎ আমল করা একজন মুসলিম ব্যক্তির প্রধান দায়িত্ব। আর সেজন্যই তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ আমলের বিশুদ্ধতা যাচাইয়ের প্রয়োজন মনে করে না। যে আমল সমাজে চালু আছে সেটাই করে থাকে। এমনকি আল্লাহর নৈকট্য লাভের সর্বশ্রেষ্ঠ মাধ্যম ছালাতের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। অথচ সমাজে প্রচলিত ছালাতের হুকুম-আহকাম অধিকাংশই ত্রুটিপূর্ণ। ওযূ, তায়াম্মুম, ছালাতের ওয়াক্ত, আযান, ইক্বামত, ফরয, নফল, বিতর, তাহাজ্জুদ, তারাবীহ, জুম‘আ, জানাযা ও ঈদের ছালাত সবই বিদ‘আত মিশ্রিত এবং যঈফ ও জাল হাদীছে আক্রান্ত। ফলে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর ছালাতের সাথে আমাদের ছালাতের কোন মিল নেই। বিশেষ করে জাল ও যঈফ হাদীছের করালগ্রাসে রাসূল (ছাঃ)-এর ছালাত সমাজ থেকে প্রায় বিলীন হয়ে গেছে। ফলে সমাজ জীবনে প্রচলিত ছালাতের কোন প্রভাব নেই। নিয়মিত মুছল্লী হওয়া সত্ত্বেও অনেকে নানা অবৈধ কর্মকান্ড ও দুর্নীতির সাথে জড়িত। সমাজে মসজিদ ও মুছল্লীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পেলেও দুর্নীতি, সন্ত্রাস, সূদ-ঘুষ, চুরি-ডাকাতি, যুলুম-নির্যাতন, রাহাজানি কমছে না। অথচ আল্লাহ তা‘আলার দ্ব্যর্থহীন ঘোষণা হল, ‘নিশ্চয়ই ছালাত অন্যায় ও অশ্লীল কর্ম থেকে বিরত রাখে’ (সূরা আনকাবূত ৪৫)। অতএব মুছল্লীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে যাবতীয় অন্যায়-অপকর্ম বন্ধ হবে, নিঃসন্দেহে কমে যাবে এটাই আল্লাহর দাবী। কিন্তু সমাজে প্রচলিত ছালাতের কোন কার্যকারিতা নেই কেন? এ জন্য মৌলিক তিনটি কারণ চিহ্নিত করা যায়। (এক) খুলূছিয়াতে ত্রুটি রয়েছে। অর্থাৎ ছালাত আদায় করি কিন্তু একমাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যে তা পেশ করি না। অধিকাংশ মুছল্লী মসজিদেও সিজদা করে মাযারেও সিজদা করে, রাসূল (ছাঃ)-কেও সম্মান করে পীরেরও পূজা করে, ইসলামকেও মানে অন্যান্য তরীক্বা ও বিজাতীয় মতবাদেরও অনুসরণ করে। এই আক্বীদায় ছালাত আদায় করলে ছালাত হবে না। একনিষ্ঠচিত্তে একমাত্র আল্লাহর জন্যই সবকিছু করতে হবে, তাঁরই আইন ও বিধান মানতে হবে।[1] (দুই) রাসূল (ছাঃ)-এর পদ্ধতিতে ছালাত আদায় না করা। অধিকাংশ মুছল্লীই তার ছালাত সম্পর্কে উদাসীন। তিনি যত জ্ঞানী ও বুদ্ধিমানই হোন লক্ষ্য করেন না, তার ছালাত রাসূল (ছাঃ)-এর তরীক্বায় হচ্ছে কি-না। অথচ ছালাতের প্রধান শর্তই হল, রাসূল (ছাঃ) যেভাবে ছালাত আদায় করেছেন ঠিক সেভাবেই আদায় করা।[2] এ ব্যাপারে শরী‘আতের নির্দেশ অত্যন্ত কঠোর। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘সুতরাং দুর্ভোগ ঐ সমস্ত মুছল্লীদের জন্য, যারা ছালাতের ব্যাপারে উদাসীন, যারা লোক দেখানোর জন্য আদায় করে’ (মাঊন ৪-৬)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘ক্বিয়ামতের মাঠে বান্দার সর্বপ্রথম হিসাব নেওয়া হবে ছালাতের। ছালাতের হিসাব শুদ্ধ হলে তার সমস্ত আমলই সঠিক হবে আর ছালাতের হিসাব ঠিক না হলে, তার সমস্ত আমল বরবাদ হবে’।[3] জনৈক ছাহাবী রাসূল (ছাঃ)-এর উপস্থিতিতে তিনবার ছালাত আদায় করেন। কিন্তু রাসূল (ছাঃ) তিনবারই তাকে বলেন, তুমি ফিরে যাও এবং ছালাত আদায় কর, তুমি ছালাত আদায় করোনি।[4] ঐ ব্যক্তি তিন তিনবার অতি সাবধানে ছালাত আদায় করেও রাসূল (ছাঃ)-এর পদ্ধতি মোতাবেক না হওয়ায় তা ছালাত বলে গণ্য হয়নি। উক্ত হাদীছ থেকে বুঝা যায় যে, রাসূল (ছাঃ)-এর তরীক্বায় ছালাত আদায় না করলে কা‘বা ঘরে ছালাত আদায় করেও কোন লাভ নেই। তাঁর ছাহাবী হলেও ছালাত হবে না। অন্য হাদীছে এসেছে, হুযায়ফাহ (রাঃ) জনৈক ব্যক্তিকে ছালাতে রুকূ-সিজদা পূর্ণভাবে আদায় করতে না দেখে ছালাত শেষে তাকে ডেকে বললেন, তুমি ছালাত আদায় করনি। যদি তুমি এই অবস্থায় মারা যাও, তাহলে মুহাম্মাদ (ছাঃ)-কে যে ফিতরাতের উপর আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন সেই ফিতরাতের বাইরে মারা যাবে।[5] অন্য বর্ণনায় রয়েছে, হুযায়ফা (রাঃ) তাকে প্রশ্ন করলে বলে, সে প্রায় ৪০ বছর যাবৎ ছালাত আদায় করছে। তখন তিনি উক্ত মন্তব্য করেন।[6] অতএব বছরের পর বছর ছালাত আদায় করেও কোন লাভ হবে না, যদি তা রাসূল (ছাঃ)-এর পদ্ধতি মোতাবেক না হয়। (তিন) হারাম উপার্জন। ‘হালাল রূযী ইবাদত কবুলের পূর্বশর্ত’ কথাটি সমাজে প্রচলিত থাকলেও এর প্রতি কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। প্রত্যেককে লক্ষ্য করা উচিৎ তার খাদ্য, পানীয়, পোশাক, আসবাবপত্র হালাল না হারাম। কারণ হারাম মিশ্রিত কোন ইবাদত আল্লাহ কবুল করেন না। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ পবিত্র। তিনি পবিত্র বস্ত্ত ছাড়া কবুল করেন না’।কারো খাদ্য, পানীয় ও পোশাক হারাম হলে তার প্রার্থনা গ্রহণযোগ্য হবে না।[7] তাই দুর্নীতি, আত্মসাৎ, প্রতারণার মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ এবং সূদ-ঘুষ, জুয়া-লটারী ও অবৈধ পন্থায় প্রাপ্ত অর্থ ভক্ষণ করে ইবাদত করলে কোন লাভ হবে না। মুছল্লী উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন না হওয়ার কারণে ছালাত যেমন পরিশুদ্ধ হয় না, তেমনি মুছল্লীর মাঝে একাগ্রতা ও মনোযোগ আসে না। ফলে ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে ছালাতের কার্যকর কোন প্রভাবও পড়ে না। অতএব আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য হবে এমন ছালাত আদায় করতে চাইলে ছালাতকে অবশ্যই পরিশুদ্ধ করতে হবে এবং একমাত্র রাসূল (ছাঃ)-এর দেখানো পদ্ধতিতেই আদায় করতে হবে। অন্য সব পদ্ধতি বর্জন করতে হবে। কারণ অন্য কোন তরীক্বায় ছালাত আদায় করলে কখনোই একাগ্রতা ও খুশূ-খুযূ সৃষ্টি হবে না। আর আল্লাহভীতি ও একনিষ্ঠতা স্থান না পেলে মুছল্লী পাপাচার থেকে মুক্ত হতে পারবে না (সূরা বাক্বারাহ ২৩৮; মুমিনূন ২)। মনে রাখতে হবে যে, এই ছালাত যদি দুনিয়াবী জীবনে কোন প্রভাব না ফেলে, তাহলে পরকালীন জীবনে কখনোই প্রভাব ফেলতে পারবে না। তাই দলীয় গোঁড়ামী, মাযহাবী ভেদাভেদ, তরীক্বার বিভক্তিকে পিছনে ফেলে রাসূল (ছাঃ)-এর ছালাতের পদ্ধতি অাঁকড়ে ধরতে হবে। ফলে সকল মুছল্লী একই নীতিতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ছালাত আদায়ের সুযোগ পাবে। পুনরায় মুসলিম ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হবে। ছালাতের মাধ্যমেই সমাজ দুর্নীতি মুক্ত হবে। ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজ জীবনে শান্তির ফল্গুধারা প্রবাহিত হবে। চরম দুর্ভাগ্যের বিষয় হল, দেশে প্রচলিত ইসলামী দলগুলো সমাজের সংস্কার কামনা করে এবং এ জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম করে থাকে। কিন্তু তাদের মাঝে রাসূল (ছাঃ)-এর ছালাত নেই। মাযহাব ও তরীক্বার নামে যে ছালাত প্রচলিত আছে, সেই ছালাতই তারা আদায় করে যাচ্ছে। ইসলামী আন্দোলনের কর্মী হিসাবে তারা যদি নিজেদের ব্যক্তি ও সামাজিক জীবনে মাযহাবী গোঁড়ামীর উপর রাসূল (ছাঃ)-এর আদর্শকে প্রাধান্য দিতে না পারেন, তাহলে জাতীয় জীবনে তারা কিভাবে ইসলামের শাসন কায়েম করবেন? বিশেষ করে রাসূল (ছাঃ)-এর তরীক্বায় ছালাত আদায় করতে তো সামাজিক ও প্রশাসনিক কোন বাধা নেই। তাহলে মূল কারণ কী? মাযহাবী আক্বীদা ও মায়াবন্ধনই মূল কারণ। এক্ষণে রাসূল (ছাঃ)-এর ছালাত প্রতিষ্ঠার জন্য কিভাবে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা যায়, সে সম্পর্কে আলোচনা করা প্রয়োজন। আমাদের একান্ত বিশ্বাস নিম্নোক্ত ব্যক্তিবর্গ বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করলে ইনশাআল্লাহ কাঙ্ক্ষিত সাফল্য পাওয়া যাবে।

Ordered:0
Items available:1
Add to cart

রাসূল (ছাঃ)-এর ছালাত বনাম প্রচলিত ছালাত

In stock

49 kr

ছালাত ইসলামের দ্বিতীয় স্তম্ভ। আর ছালাত হবে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য এবং পুরোপুরি রাসুল (সঃ) এর তরীকা অনুযায়ী। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, রাসুল (সঃ) এর পদ্ধতি অনুযায়ী ছালাত আদায় করা আমাদের সমাজ থেকে বিলুপ্তপ্রায়।সাধারণ মানুষের কাছে রাসুল (সঃ) এর সুন্নতি তরিকা অনুযায়ী ছালাত আদায়ের জ্ঞান না থাকার কারণে যে যার ইচ্ছেমত অথবা বাপ-দাদার আমল থেকে প্রচলিত ছালাতই আদায় করে যাচ্ছে। আর বাজারে আজকাল ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে জাল-যইফ হাদিস ভিত্তিক পাঞ্জেগানা ছালাত শিক্ষার অগনিত বই।বিশুদ্ধ ছালাত আদায়ের পদ্ধতি শিক্ষার জন্য ❝রাসুল (সাঃ) এর ছালাত বনাম প্রচলিত ছালাত❞ বইটি অধিক প্রয়োজনীয়।

বইয়ের বিষয়সমূহঃ

বইটিতে পবিত্রতা থেকে শুরু করে ছালাতের যাবতীয় খুটিনাটি মাসায়েলের কুরআন ও ছহীহ সুন্নাহ ভিত্তিক আলোচনা রয়েছে।

বইটিতে ১১টি অধ্যায় আছে। প্রথম অধ্যায়ে রয়েছে “পবিত্রতা” এই অধ্যায়ে, পবিত্রতার গুরত্ব,গোসল, পেশাব-পায়খানা থেকে পবিত্রতা,ওযুর সকল পদ্ধতি, তায়াম্মুমের সকল বিষয়ে আলোচনা রয়েছে।

দ্বিতীয় অধ্যায়ে আছে, মসজিদ এর সকল বিষয়ে যেমন-মসজিদের ফযিলত, ইমামতি।

এরপরে রয়েছে ছালাত সংক্রান্ত সকল বিষয়ের যেটার নামকরন করা হয়েছে ছালাত অধ্যায়।

এরপরের অধ্যায়ে আছে পাঁচ ওয়াক্ত ছলাতের সুন্নাত ছালাতের বিবরণ।

৫ম অধ্যায়ে আছে অন্যান্য সুন্নত ছালাতের বিবরণ যেমন-ইশরাক্বের ছালাত,তাহ্যিয়াতুল মসজিদ এর সলাত।

৬ষ্ঠ অধ্যায়ে আছে তাহাজ্জুদ, তারাবী,ও বিতর সালাতের বিবরণ।

৭ম অধ্যায়ে আছে সফরের সালাত আদায় এর বিষয়।

৮ম অধ্যায়ে আছে,জুমআর ছালাতের যাবতীয় বর্ননা।

৯ম অধ্যায়ে রয়েছে সূর্য ও চন্দ্র গ্রহণের সালাত সম্পর্কে।

১০ম অধ্যায়ে রয়েছে ঈদায়নের সালাত সম্পর্কে।

১১শ অর্থাৎ সর্বশেষ অধ্যায়ে আছে জানাযায় ছালাত সংক্রান্ত সকল বিষয়সমূহ।

Ordered:0
Items available:3
Add to cart

রাসূলুল্লাহ (সা) এর বিচারালয়

In stock

50 kr

বিচারক হিসেবে আমাদের প্রিয় নবী ছিলেন এক অসাধারণ আদর্শ। বিচারক হিসেবে তিনি যে বিচারকার্য সম্পাদন করেছেন তা হাদিস গ্রন্থগুলোর বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে আছে। বিখ্যাত মুসলিম মনিষী ইমাম কুরতুবী (রহঃ) সেই ঘটনাগুলোকেই একত্রিত করে বিভিন্ন উপযোগী শিরোনামে বিন্যস্ত করে রচনা করেছিলেন ‘আকদিয়াতুর রাসুল’ নামের একটি অসামান্য কিতাব।বক্ষ্যমাণ কিতাবটি ইমাম কুরতুবির সেই অসাধারণ কিতাবটিরই বাংলা অনুবাদ। বর্তমান সময়ের জুলুম, অবিচার, নানা ধরণের আইনের জাকাতলে পিষ্ট এই সমাজের জন্য রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ন্যায়বিচার আর ইনসাফের ঘটনাবলী আমাদের জন্য হতে পারে পথপ্রদর্শক এবং অনুপ্রেরণা।

Add to cart

রাহে আমল (১ম খন্ড ও ২য় খন্ড)

In stock

70 kr

রাহে আমল (১ম খন্ড ও ২য় খন্ড)
লেখক : আল্লামা জলীল আহসান নদভী
প্রকাশনী : আধুনিক প্রকাশনী

Add to cart

রাহে বেলায়াত

In stock

22 kr

রাহে বেলায়াত-এর বিষয়বস্তু পাঁচটি অধ্যায়ে বিভক্ত ছিল। এবার নতুন দুটি অধ্যায় সংযোজন করে গ্রন্থটিকে সাত অধ্যায়ে বিভক্ত করা হয়েছে। সকল অধ্যায়েই কমবেশি পরিবর্তন, সংশোধন বা সংযোজন করা হয়েছে। বিশেষ করে “সালাত ও বেলায়াত” নামে নতুন একটি অধ্যায় তৃতীয় অধ্যায় হিসেবে সংযোজন করা হয়েছে। এ অধ্যায়ে সালাত বিষয়ক ‘রাহে বেলায়াতের’ পূর্ববর্তী সংস্করণের যিকর ও দু‘আ গুলোর সাথে আরো কিছু যিকর ও দু‘আ সংযোজন করা হয়েছে এবং সহীহ হাদীসের আলোকে সালাত আদায়ের মাসনূন পদ্ধতি আলোচনা করা হয়েছে। “রোগব্যাধি ও ঝাড়ফুঁক” শিরোনামের ষষ্ঠ অধ্যায়টি সম্পূর্ণ নতুন সংযোজন। রোগব্যাধি জীবনের সাথে অবিচ্ছেদ্যভাবে জড়িত। দীর্ঘদিন যাবত অগণিত পাঠক বিভিন্নভাবে তাদের বিভিন্ন সমস্যা, রোগব্যাধি, বিপদাপদ ইত্যাদির জন্য সুন্নাতসম্মত দু‘আ যিকর ও চিকিৎসা পদ্ধতি জানতে চাচ্ছেন। কারণ তাবীয-কবয ইত্যাদির শিরক সম্পর্কে অনেক আলিমই কথা বলছেন। আমি আমার ‘ইসলামী আকীদা’ গ্রন্থেও এ বিষয়ে আলোচনা করেছি। পাঠকগণ তাবিয-কবয বর্জন করতে চান। কিন্তু বিকল্প সুন্নাত পদ্ধতি তো তাদের জানতে হবে। আর এজন্যই এ অধ্যায়টি সম্পূর্ণ নতুন সংযোজন করা হলো। মহান আল্লাহর কাছে আমরা সকাতরে দু‘আ করি, তিনি যেন এ সকল সুন্নাত-নির্দেশিত দু‘আ ও ঝাড়ফুঁকের ব্যবহারকারীদেরকে পরিপূর্ণ উপকার ও কল্যাণ প্রদান করেন।…বিস্তারিত জানতে বইটি পড়ুন।

Ordered:0
Items available:10

লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি

In stock

100 kr

ইসলামের ইতিহাসের সামগ্রিক ও অখণ্ড চিত্র নিয়ে অনবদ্য বই ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’। ফিরাস আল খতিব লিখিত আন্তর্জাতিক বেস্টসেলার এ বইটির বাংলা অনুবাদ ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি : ইসলামের হারানো ইতিহাস’। ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র ভাষা প্রাঞ্জল ও সহজবোধ্য। ইসলামের ছোঁয়ায় উদ্ভাসিত প্রায় সব জনপদের ইতিহাসের সাথে পাঠকের একটি সামগ্রিক সংযোগ ঘটিয়ে দেয়ার চেষ্টা আছে এ বইয়ে। পুরো পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত একটি জাতির দেড়হাজার বছরের ইতিহাস মাত্র শ’তিনেক পৃষ্ঠায় খুঁটিনাটিসহ সংকুলান অসম্ভব। এ কারণে লেখক ইতিহাসগ্রন্থের সন-তারিখভিত্তিক বয়ানের গতানুগতিক পদ্ধতি এড়িয়ে ঘটনাপ্রবাহের প্রধান স্রোতকে স্পর্শ করেছেন। রাসূলুল্লাহ সা.-এর জীবন, খোলাফায়ে রাশেদীনের শাসনকাল, উপমহাদেশের ইতিহাস ইত্যাদি যেসকল অধ্যায় আমাদের মোটামুটি পরিচিত, সেগুলোর ক্ষেত্রে বইটিকে কিছুটা অপূর্ণ মনে হতে পারে। কিন্তু পরবর্তী সময়ের বিবরণ এবং আফ্রিকা, আমেরিকা কিংবা দূরপ্রাচ্যের মুসলমানদের অজানা ইতিহাস পাঠকদের চমৎকৃত করবে। লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র আরেকটি অসাধারণ দিক হলো, ইতিহাসের ঘটনাপ্রবাহের স্পর্শকাতর ও মতবিরোধপূর্ণ বিষয়াদির বর্ণনায় ভারসাম্য। লেখক সেক্ষেত্রে প্রধান মতগুলোকে অল্পকথায় সামনে এনে একটি সমন্বিত বিশ্লেষণ দাঁড় করিয়েছেন। ইতিহাসের গৌরবোজ্জ্বল উদাহরণের পাশাপাশি তুলে এনেছেন বেদনাদায়ক উপাখ্যানও। তাই পাঠক যুগপৎ আনন্দ-বেদনায় সিক্ত হবেন। হীনমন্যতা দূরীকরণের পাশাপাশি পাবেন আত্মপর্যালোচনার সুযোগও। ইসলামের ইতিহাসের সামগ্রিক ও অখণ্ড চিত্র নিয়ে অনবদ্য বই ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’। ফিরাস আল খতিব লিখিত আন্তর্জাতিক বেস্টসেলার এ বইটির বাংলা অনুবাদ ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি : ইসলামের হারানো ইতিহাস’। ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র ভাষা প্রাঞ্জল ও সহজবোধ্য। ইসলামের ছোঁয়ায় উদ্ভাসিত প্রায় সব জনপদের ইতিহাসের সাথে পাঠকের একটি সামগ্রিক সংযোগ ঘটিয়ে দেয়ার চেষ্টা আছে এ বইয়ে। পুরো পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত একটি জাতির দেড়হাজার বছরের ইতিহাস মাত্র শ’তিনেক পৃষ্ঠায় খুঁটিনাটিসহ সংকুলান অসম্ভব। এ কারণে লেখক ইতিহাসগ্রন্থের সন-তারিখভিত্তিক বয়ানের গতানুগতিক পদ্ধতি এড়িয়ে ঘটনাপ্রবাহের প্রধান স্রোতকে স্পর্শ করেছেন। রাসূলুল্লাহ সা.-এর জীবন, খোলাফায়ে রাশেদীনের শাসনকাল, উপমহাদেশের ইতিহাস ইত্যাদি যেসকল অধ্যায় আমাদের মোটামুটি পরিচিত, সেগুলোর ক্ষেত্রে বইটিকে কিছুটা অপূর্ণ মনে হতে পারে। কিন্তু পরবর্তী সময়ের বিবরণ এবং আফ্রিকা, আমেরিকা কিংবা দূরপ্রাচ্যের মুসলমানদের অজানা ইতিহাস পাঠকদের চমৎকৃত করবে। লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র আরেকটি অসাধারণ দিক হলো, ইতিহাসের ঘটনাপ্রবাহের স্পর্শকাতর ও মতবিরোধপূর্ণ বিষয়াদির বর্ণনায় ভারসাম্য। লেখক সেক্ষেত্রে প্রধান মতগুলোকে অল্পকথায় সামনে এনে একটি সমন্বিত বিশ্লেষণ দাঁড় করিয়েছেন। ইতিহাসের গৌরবোজ্জ্বল উদাহরণের পাশাপাশি তুলে এনেছেন বেদনাদায়ক উপাখ্যানও। তাই পাঠক যুগপৎ আনন্দ-বেদনায় সিক্ত হবেন। হীনমন্যতা দূরীকরণের পাশাপাশি পাবেন আত্মপর্যালোচনার সুযোগও। ইসলামের ইতিহাসের সামগ্রিক ও অখণ্ড চিত্র নিয়ে অনবদ্য বই ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’। ফিরাস আল খতিব লিখিত আন্তর্জাতিক বেস্টসেলার এ বইটির বাংলা অনুবাদ ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি : ইসলামের হারানো ইতিহাস’। ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র ভাষা প্রাঞ্জল ও সহজবোধ্য। ইসলামের ছোঁয়ায় উদ্ভাসিত প্রায় সব জনপদের ইতিহাসের সাথে পাঠকের একটি সামগ্রিক সংযোগ ঘটিয়ে দেয়ার চেষ্টা আছে এ বইয়ে। পুরো পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত একটি জাতির দেড়হাজার বছরের ইতিহাস মাত্র শ’তিনেক পৃষ্ঠায় খুঁটিনাটিসহ সংকুলান অসম্ভব। এ কারণে লেখক ইতিহাসগ্রন্থের সন-তারিখভিত্তিক বয়ানের গতানুগতিক পদ্ধতি এড়িয়ে ঘটনাপ্রবাহের প্রধান স্রোতকে স্পর্শ করেছেন। রাসূলুল্লাহ সা.-এর জীবন, খোলাফায়ে রাশেদীনের শাসনকাল, উপমহাদেশের ইতিহাস ইত্যাদি যেসকল অধ্যায় আমাদের মোটামুটি পরিচিত, সেগুলোর ক্ষেত্রে বইটিকে কিছুটা অপূর্ণ মনে হতে পারে। কিন্তু পরবর্তী সময়ের বিবরণ এবং আফ্রিকা, আমেরিকা কিংবা দূরপ্রাচ্যের মুসলমানদের অজানা ইতিহাস পাঠকদের চমৎকৃত করবে। লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র আরেকটি অসাধারণ দিক হলো, ইতিহাসের ঘটনাপ্রবাহের স্পর্শকাতর ও মতবিরোধপূর্ণ বিষয়াদির বর্ণনায় ভারসাম্য। লেখক সেক্ষেত্রে প্রধান মতগুলোকে অল্পকথায় সামনে এনে একটি সমন্বিত বিশ্লেষণ দাঁড় করিয়েছেন। ইতিহাসের গৌরবোজ্জ্বল উদাহরণের পাশাপাশি তুলে এনেছেন বেদনাদায়ক উপাখ্যানও। তাই পাঠক যুগপৎ আনন্দ-বেদনায় সিক্ত হবেন। হীনমন্যতা দূরীকরণের পাশাপাশি পাবেন আত্মপর্যালোচনার সুযোগও। ইসলামের ইতিহাসের সামগ্রিক ও অখণ্ড চিত্র নিয়ে অনবদ্য বই ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’। ফিরাস আল খতিব লিখিত আন্তর্জাতিক বেস্টসেলার এ বইটির বাংলা অনুবাদ ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি : ইসলামের হারানো ইতিহাস’। ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র ভাষা প্রাঞ্জল ও সহজবোধ্য। ইসলামের ছোঁয়ায় উদ্ভাসিত প্রায় সব জনপদের ইতিহাসের সাথে পাঠকের একটি সামগ্রিক সংযোগ ঘটিয়ে দেয়ার চেষ্টা আছে এ বইয়ে। পুরো পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত একটি জাতির দেড়হাজার বছরের ইতিহাস মাত্র শ’তিনেক পৃষ্ঠায় খুঁটিনাটিসহ সংকুলান অসম্ভব। এ কারণে লেখক ইতিহাসগ্রন্থের সন-তারিখভিত্তিক বয়ানের গতানুগতিক পদ্ধতি এড়িয়ে ঘটনাপ্রবাহের প্রধান স্রোতকে স্পর্শ করেছেন। রাসূলুল্লাহ সা.-এর জীবন, খোলাফায়ে রাশেদীনের শাসনকাল, উপমহাদেশের ইতিহাস ইত্যাদি যেসকল অধ্যায় আমাদের মোটামুটি পরিচিত, সেগুলোর ক্ষেত্রে বইটিকে কিছুটা অপূর্ণ মনে হতে পারে। কিন্তু পরবর্তী সময়ের বিবরণ এবং আফ্রিকা, আমেরিকা কিংবা দূরপ্রাচ্যের মুসলমানদের অজানা ইতিহাস পাঠকদের চমৎকৃত করবে। লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র আরেকটি অসাধারণ দিক হলো, ইতিহাসের ঘটনাপ্রবাহের স্পর্শকাতর ও মতবিরোধপূর্ণ বিষয়াদির বর্ণনায় ভারসাম্য। লেখক সেক্ষেত্রে প্রধান মতগুলোকে অল্পকথায় সামনে এনে একটি সমন্বিত বিশ্লেষণ দাঁড় করিয়েছেন। ইতিহাসের গৌরবোজ্জ্বল উদাহরণের পাশাপাশি তুলে এনেছেন বেদনাদায়ক উপাখ্যানও। তাই পাঠক যুগপৎ আনন্দ-বেদনায় সিক্ত হবেন। হীনমন্যতা দূরীকরণের পাশাপাশি পাবেন আত্মপর্যালোচনার সুযোগও।

Ordered:8
Items available:2
Add to cart

শবে বরাত

In stock

10 kr
শবে বরাতের নফল নামাজ  ইবাদত

বলেন, যখন শাবানের মধ্য দিবস আসবে, তখন তোমরা রাতে নফল ইবাদত করবে  দিনে রোজা পালন করবে। (ইবনে মাজাহ)। ইবাদতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো নামাজ; সুতরাং নফল ইবাদতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো নফল নামাজ। প্রতিটি নফল ইবাদতের জন্য তাজা অজু বা নতুন অজু করা মোস্তাহাব।

Ordered:0
Items available:20
Add to cart

শিয়া: কিছু অজানা কথা

In stock

39 kr

শিয়াবিরোধী অথবা তাদের পক্ষাবলম্বনকারী যে-কারও সমালোচনা করার পূর্বে আমাদের এ বিষয়টি বোঝা আবশ্যক যে,
শিয়া মূলত কারা?
তাদের শেকড় কোথায়?
তাদের আকিদা ও ফিকহি মতাদর্শের প্রেক্ষাপট কী?
তাদের ইতিহাস ও বর্তমান কী?
তাদের স্বপ্ন ও লক্ষ্য কী?
বস্তুত এ বিষয়গুলো সম্পর্কে পূর্ণরূপে অবগতি লাভের পরই আমরা দূরদর্শিতার সাথে এ প্রসঙ্গে মতামত ব্যক্ত করতে সক্ষম হব।

এমন লোকের সংখ্যা নেহাত কম নয়, যাদের কাছে সঠিক তথ্য ও সুস্পষ্ট চিত্র পৌঁছার পর শিয়া সম্পর্কে তাদের ধারণা আমূল পালটে গেছে এবং তারা পূর্বের অনেক চিন্তাধারা থেকে ফিরে এসেছে।

Ordered:2
Items available:1
Add to cart

সংঘাতের মুখে ইসলাম

In stock

40 kr

মুহাম্মদ আসাদ (Author)

 

Add to cart

সম্পর্ক

In stock

49 kr

আমাদের সম্পর্কগুলো কেন কখনো কখনো কঠিন হয়ে যায়? অথচ রাসূল (সা.)-এর যাবতীয় সম্পর্ক ছিল কোমল, মধুর। এই বই সম্পর্ক নির্ধারণে সুন্নাহর সৌন্দর্য কতটা গভীর, তা নতুন করে দেখতে সাহায্য করবে।

মানবিক দুর্বলতার ফলে এবং শয়তানের প্ররোচনায় পড়ে যৌনতা বিষয়ে অনেকই অনেক বড়ো বড়ো ভুল পদক্ষেপ নেন। এই বই যাবতীয় দ্বিধামুক্ত সুন্দর সম্পর্কের সুস্পষ্ট নির্দেশনা পেতে সাহায্য করবে।

সুখী দাম্পত্য জীবনের পূর্বশর্ত কী? একক কোনো শর্ত আছে কি? না, সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য কোনো শর্ত নেই। দাম্পত্য জীবনের সৌন্দর্য নির্ধারণে সুন্নাহর রয়েছে চমৎকার দৃষ্টিভঙ্গি। এই বই সেটি নতুন দৃষ্টিতে দেখতে সাহায্য করবে।

বিয়ে, ভালোবাসা, যৌনতাবিষয়ক বর্তমান সময়ের নানা রকম জটিলতা নিরসনের প্রজ্ঞাপূর্ণ চমৎকার এক দলিল হলো ‘সম্পর্ক’।

Ordered:0
Items available:5
Add to cart