HEY YOU, JOIN US & CONNECT TO BOIPUSTOK!
Learn and gain knowledge about the life stories of sages and celebrities
In stock
59 krউসতায ড. ইউসুফ আল কারযাভীর যাকাত বষিয়ক গবষেণা পুরো পৃথবিী জুড়ইে সমাদৃত ও প্রশংসতি। তাঁর دورالزكاة في علاج المشكلات الاقتصادية বইটি দারুণ মুগ্ধকর। এ দেশের যেসব পাঠক ইসলামী সমাজ বিনির্মাণের স্বপ্ন দেখেন, তাদেরও এ গ্রন্থটি মুগ্ধ করবে। ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠায় তাদের অনুপ্ররণা যোগাবে। উসতায কারযাভী একটি আদর্শ ইসলামী রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখেন; তাই তিনি তাঁর প্রায় সবগুলো গ্রন্থে একটি আদর্শ ইসলামী রাষ্ট্র ও সমাজে বাস্তবায়ন উপযোগী চিন্তা-দর্শন উপস্থাপনের প্রয়াস পেয়েছেন। তাঁর এ গ্রন্থটিও এতদুদ্দেশ্যেই লেখা। ইসলামের যাকাত বিধান বাস্তবায়ন করে কীভাবে একটি রাষ্ট্র অভাব-অনটন ও দারিদ্র্যমুক্ত সমাজ পেতে পারে; কী করে যাকাতভিত্তিক অর্থনীতি মানুষের অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধান করতে পারে– তিনি এ গ্রন্থে তা দেখিয়েছেন। পাঠক অবশ্যই দেখতে পাবেন যে, ইসলামী শরিয়ত যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করে যাকাত ব্যবস্থা কার্যকর করা হলে সে সমাজে মানুষের অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধান অবশ্যই হতে বাধ্য।
In stock
60 krসমাজবিজ্ঞানের মোড়কে ‘বস্তুবাদ’ গিলতে গিলতে, জীববিজ্ঞানের মোড়কে ‘বিবর্তনবাদ’ লজেন্স চুষতে চুষতে হতাশার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে ভাবতে থাকি, ‘মার্ক্সবাদ’ কিংবা ‘লেলিনবাদ’-ই তাহলে একমাত্র আশা। এই সুযোগে ডেভিড হিউম এসে কানে কানে বলে যায়- ‘আরে ধুর, স্রষ্টা কী, আর ধর্মই-বা কী, বাদ দাও তো বাপু! এসবের ভিত্তি আছে নাকি? এসো তোমাকে আলোর পথ দেখাচ্ছি।’ ব্যস, আমরাও চোখ বন্ধ করে আরাধ্য পথ হাতড়ে বেড়াই।
এই হলো জাহেলিয়াতের রূপ। রূপ দেখলেও তার স্বরূপ দেখেছেন কখনো? সময় করে একটু ঘুরে আসুন মুহাম্মদ আসাদের ‘ইসলাম অ্যাট দ্য ক্রস রোডস’ স্যামুয়েলস পি হান্টিংটনের ‘দ্য ক্ল্যাশ অব সিভিলাইজেশন’ কিংবা প্যাট্টিক গ্লাইনের ‘গড : দ্য এভিডিয়েন্স’-এ। এসবে আপনি দেখবেন ঈশ্বরের নামে বানানো মানুষের তৈরি মূর্তি আর ধর্মগ্রন্থের নামে বানানো নানান মিথোলজির সঙ্গে বিজ্ঞানের তুমুল ঝগড়াতে নাস্তিক্যবাদের জন্ম হয়েছে। সে ঝগড়ায় ইসলাম ছিল অনুপস্থিত।
কিন্তু হাল জামানার নাস্তিকতা মানেই ইসলামের বিরোধিতা। কারণ, নাস্তিক্যবাদের মূলে কুঠারাঘাত করেছে ইসলাম। তারা আপনাকে জোর করে বোঝাতে চায়, মানুষের বানানো মূর্তির মতো আল্লাহ তায়ালাও একজন ভিত্তিহীন কল্পিত স্রষ্টা। মিথ-পুরাণের মতো কুরআনও মানুষের লেখা মিথ; যেখানে আছে অনেক ভুল। সাড়ে চোদ্দোশত বছর আগে আরব দেশের মুহাম্মাদ নামের একজন ব্যক্তির মনগড়া মতবাদ ‘ইসলাম’ আজকের দুনিয়ায় বড্ড সেকেলে, অচল জীবনদর্শন।
না, কক্ষনো না। চলুন একবার ঘুরে আসি স্রষ্টা, কুরআন, ইসলাম আর নাস্তিক্যবাদের সংঘাত জগতে…
In stock
70 krAuthor: ড. মুহাম্মদ আবদুল মাবুদ
প্রকাশক: বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার
In stock
70 krআসহাবে রাসূলের জীবনকথা ৫ম খণ্ড
Author: ড. মুহাম্মদ আবদুল মাবুদ
প্রকাশক: বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার
In stock
70 krআসহাবে রাসূলের জীবনকথা ৬ষ্ঠ খণ্ড
Author: ড. মুহাম্মদ আবদুল মাবুদ
প্রকাশক: বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার
In stock
70 krআহসান ফেকাহ ১-২
Author: মাওলানা ইউসুফ আহ্সান ইসলাহী (রহ.)
অনুবাদক: মাওলানা বদিউল আলম, মুফতী ফজলুদ্দীন শিবলী
In stock
60 kr১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি. কার্ল গােটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত মীযানুল হক (Scale of Truth) নামক একটি গ্রন্থ রচনা করেন। মূল গ্রন্থটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দু ও ফারসি ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানাে হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ গ্রন্থের যুক্তিগুলাে খণ্ডন করার সাধ্য কোনো মুসলমান আলিমের নেই। এসময় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি মীযানুল হক এর জবাবে ইযহারুল হক (সত্যের বিজয়) গ্রন্থটি রচনা করেন।
বইটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। এই কালজয়ী বইটা অনুবাদ করেছেন, শায়খ ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি।
In stock
60 kr১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি. কার্ল গােটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত মীযানুল হক (Scale of Truth) নামক একটি গ্রন্থ রচনা করেন। মূল গ্রন্থটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দু ও ফারসি ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানাে হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ গ্রন্থের যুক্তিগুলাে খণ্ডন করার সাধ্য কোনো মুসলমান আলিমের নেই। এসময় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি মীযানুল হক এর জবাবে ইযহারুল হক (সত্যের বিজয়) গ্রন্থটি রচনা করেন।বইটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। এই কালজয়ী বইটা অনুবাদ করেছেন, শায়খ ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি।
In stock
60 kr১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি. কার্ল গােটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত মীযানুল হক (Scale of Truth) নামক একটি গ্রন্থ রচনা করেন। মূল গ্রন্থটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দু ও ফারসি ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানাে হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ গ্রন্থের যুক্তিগুলাে খণ্ডন করার সাধ্য কোনো মুসলমান আলিমের নেই। এসময় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি মীযানুল হক এর জবাবে ইযহারুল হক (সত্যের বিজয়) গ্রন্থটি রচনা করেন।বইটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। এই কালজয়ী বইটা অনুবাদ করেছেন, শায়খ ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি।
In stock
89 krআচ্ছা কেমন হয় যদি নবীজি ﷺ এর যুগ থেকে শুরু করে বর্তমান পর্যন্ত পুরো ইসলামের ইতিহাসের সারনির্যাস এক মলাটে ৩৫০-৩৬০ পৃষ্ঠার বইতে পেয়ে যান?
মুসলিম উম্মাহর একজন সদস্য হয়ে আপনার কি উচিত না রাসূলের যুগ থেকে বর্তমান পর্যন্ত ইতিহাসের পুরো সিকুয়েন্সটা মাথায় রাখা? প্রত্যেকের ইতিহাসবেত্তা হওয়া জরুরি না, কিন্তু পুরো ইসলামি ইতিহাসের ঘটনা পরিক্রমাগুলোত অন্তত জানা দরকার।
——
নবীজির যুগ থেকে শুরু করে বর্তমান ইতিহাসের একদম মূল সারনির্যাস ধাপেধাপে এক মলাটে লিখেন আরবের বিখ্যাত শাইখ ডক্টর মুহাম্মাদ ইবরাহীম শারীকী। নাম দেয়া হয় ‘তারিখুল ইসলামিয়া’। এটিরই অনূদিত রূপ ‘ইসলামের ইতিহাস : নববী যুগ থেকে বর্তমান’।
In stock
99 krযুদ্ধ। বিশ্ব ভূখণ্ডের এক অনিবার্য বাস্তবতার নাম। যে ভিতে দাঁড়িয়ে আছে পৃথিবীর সভ্যতা, শৃঙ্খলা ও তাবৎ ব্যবস্থাপনা। মানুষ যতই শান্তিকামী আর সহনশীলই হোক না কেন—এক সময় তাকে যুদ্ধের পতাকা হস্তে ধারণ করতেই হবে; এতে তার সামান্য আগ্রহ থাকুক, বা না-থাকুক। যদি প্রতিপক্ষ শত্রু তার ও তার দীনের সম্মান বিনষ্ট করে, তার বিশ্বাসের অনিষ্ট সাধনে সচেষ্ট হয় বা তার মর্যাদা হরণের অপচেষ্টায় রত হয়—তাহলে হাত গুটিয়ে বসে থাকা বা প্রতিপক্ষের এমন অযাচিত কর্মকাণ্ড এড়িয়ে চলা, কোনভাবেই কারো জন্য উত্তম ও উন্নত চরিত্রের নিদর্শন হতে পারে না।
পৃথিবীর আবহমানকালের ইতিহাসের ভেতর শির উঁচু করে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে মুসলমানদের গৌরবের অতীত; গর্বময় ঐতিহ্য। আমরা মুসলমানদের যুদ্ধের ইতিহাসে আলো ফেললে দেখতে পাই, রণক্ষেত্রে তাদের ইস্পাতকঠিন চিন্তা, নিপুণ কৌশল, সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা, নব্য আবিস্কৃত অস্ত্র ও যুদ্ধসরঞ্জাম কতোটা সর্বজনবিদিত। মুসলিম অমুসলিম নির্বিশেষে, সকলের জন্য ইসলামের সুমহান অতীত ইতিহাস জানা প্রয়োজন।
কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, যুগের পালাবদলে বর্তমান মুসলমানরা ধর্মীয় অন্যান্য অনুষঙ্গের পাশাপাশি ইতিহাসের প্রতি ঔদাসীন্য দেখিয়েছে অনেক বেশি। যে উদাসীনতার সময়কাল নির্ধারণ করতে ‘কয়েক বছর’ বলেও ক্ষ্যান্ত দেয়া যায় না, বরং বলতে হয়—’কয়েক শতাব্দি’। হ্যাঁ, বিগত কয়েক শতাব্দিকাল ধরেই ইসলামি ইতিহাসের প্রতি আমাদের সীমাহীন অমনোযোগ পরিলক্ষিত হয়েছে।
অনিবার্য ফলাফল হিসেবে, আমাদের ঐতিহ্যের অলি-গলিতে ঢুকে গেছে প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের বহু ‘ইতিহাস-চোর’। ইসলামের শাশ্বত সুন্দর ইতিহাসকে তারা খেলার বস্তু বানিয়ে ছেড়েছে। নিজেদের মনমতো মুসলমানদের চিরন্তন অতীতের বাস্তবতা বদলে চিরসুন্দর গোলপগুলোকে পাল্টে দিয়েছে কষ্টদায়ক কাঁটায়।
‘ইসলামের ইতিহাসে যুদ্ধ : নববী যুগ থেকে বর্তমান’ গ্রন্থটি, উম্মাহর এই প্রয়োজনীয়তা পূরণে একজন দুর্বল তবে সচেতন মুমিন পুরুষের প্রজন্মরক্ষার দরদী প্রয়াস। গ্রন্থটি মূল্যবান এ-জন্য যে, এটি ইসলামি ইতিহাসের অনন্য জ্বলজ্বলে কর্মময় অধ্যায়গুলোর মলাটবদ্ধ অনিন্দ্য সমন্বিত রূপ।
In stock
59 krজীবনের কাছে মাঝে মাঝে গল্পও তুচ্ছ হয়ে যায়। মাঝে মাঝে জীবন রূপকথার চেয়েও বেশি অবিশ্বাস্য হয়ে ওঠে। জীবনের বাঁকে বাঁকে, মোড়ে মোড়ে, ঘটনা-প্রতি-ঘটনায় জন্ম নেয় হৃদয়ের আকুতি-মিনতি, প্রেম-ভালোবাসা, সুখ আর দুঃখ। এজন্যেই জীবন দুরন্ত, দুর্বিনীত ও চঞ্চল। এজন্যেই জীবন অন্যরকম। সেই অন্যরকম জীবনে জন্ম নেওয়া একগুচ্ছ গল্প দিয়েই সাজনো ‘গল্পগুলো অন্যরকম’ বইটি।
In stock
69 kr২০১৫-র শেষ দিক থেকেই মুশফিকুর রহমান মিনার ভাই এমন একটি ওয়েবসাইটের পরিকল্পনা করেন যা হবে নাস্তিক্যবাদী সকল ব্লগের জবাব। এক ওয়েবসাইটের মাঝেই ইসলামবিরােধীদের সকল অপপ্রচারের জবাব থাকবে। ২০১৬ সাল থেকে এই সাইটের জন্য প্রবন্ধ লেখা ও সংগ্রহের কাজ শুরু হয়। সে সময়ে প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন ড. খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহর কাছেও এই ওয়েবসাইটের পরিকল্পনা জানানাে হয়েছিল। তিনি সব শুনে এ জন্য সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এটি নিয়ে কাজের জন্য তার সাথে দেখা করবার মাত্র ২ দিন আগে তিনি আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে চলে গেলেন। আল্লাহ তাকে জান্নাতে উচ্চ মাকাম দান করুন।
এরপরেও অব্যাহত ছিল ওয়েবসাটের কাজ। অবশেষে ২০১৮ সালে আলাের মুখ দেখতে পায় ‘ইসলামবিরােধীদের জবাব—Response To Anti-Islam’ (www. response-to-anti-islam.com)। নাস্তিকদের উত্থাপিত যাবতীয় প্রশ্ন, অভিযােগআপত্তির জবাব সংবলিত সবিস্তার প্রবন্ধ রয়েছে এই ওয়েবসাইটে। অনেক লেখক এবং কলা-কুশলীর অক্লান্ত পরিশ্রমে সমৃদ্ধ এই সাইট। এই সাইটের জন্য তৈরি করা হয়েছে Android এবং iOS অ্যাপ। ফলে যে কেউ খুব সহজেই নিজ মােবাইল ফোনে অ্যাপগুলাে ডাউনলােড করে লেখাগুলাে পড়ে ফেলতে পারেন।
ওয়েবসাইট থেকে বাছাইকৃত সেরা লেখাগুলাের একটি সংকলন হচ্ছে জবাব। ওয়েবসাইট ও অ্যাপের পাশাপাশি বইয়ের মাধ্যমেও বিশ্বাসের কথাগুলাে ছড়িয়ে দিতে আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।
জবাবঅনেক লেখকের সমন্বিত চেষ্টার ফল। প্রথিতযশা অনেক লেখককে চিন্তাশীল, ভাবনাজাগানিয়া, গবেষণাধর্মী লেখায় সমৃদ্ধ এই সংকলন। নাস্তিক্যবাদ-বিরােধী কাজগুলােতে জবাব নতুন এবং গুরুত্বপূর্ণ একটা সংযােজন হতে যাচ্ছে বলেই আমার বিশ্বাস।
মানুষকে ঈমানের পথে ডাকতে যেসব মানুষ নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন তাদের সবার জন্য অপরিসীম দুআ আর ভালােবাসা। জবাব বইতে যেসব লেখকদের লেখা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, তাদের জন্যও অফুরান ভালােবাসা। অনেক অনেক ভালােবাসা বইটির সংকলক মুশফিকুর রহমান মিনার ভাইয়ের জন্যও। আল্লাহ যেন কাজটাকে কবুল করেন, আমিন।
In stock
69 krতাতারীদের ইতিহাস গ্রন্থটি ষষ্ঠ শতাব্দির মুসলিম সম্রাজ্যের উপর ধেয়ে আসা তাতারী আগ্রাসনের ইতিহাস নিয়ে রচিত একটি অনবদ্য গ্রন্থ। বিখ্যাত ইতিহাসবিদ ড. রাগেব সারজানীর অনন্য সৃষ্টি এই বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটির আলোচ্য বিষয় বর্বর তাতারীদের ঘৃন্য ইতিহাস। লেখক প্রতিষ্ঠিত সত্যের পাটাতনে দাঁড়িয়ে বলে গেছেন ইতিহাসের দাস্তান। সেই সঙ্গে ইসলামের শাশ্বত বিশ্বাত চরিত্র এবং মুসলমানদের রক্তে নির্মিত ঐতিহ্য ও আদর্শের প্রতি যত্নবান থেকেছেন পূর্ণ সতর্কতায়। লেখকের গদ্য অদ্ভুত সুন্দর, সহজ এবং সুখপাঠ্য। শক্তিমান ও প্রাঞ্জল। আরবী আধুনিক এবং বর্ণনাভঙ্গি ঋজু। ইতিহাসের গ্রন্থ বলে শব্দ ব্যবহারে ভাষা প্রাচুর্যও লক্ষণীয়। সবমিলিয়ে ‘তাতারীদের ইতিহাস’ একটি বর্ণাঢ্য রচনা।
তাতার আমাদের মুসলমানদের জন্য সবসময়ই প্রাসঙ্গিক। বর্তমান সময়ে আরো বেশি প্রাসঙ্গিক। দোয়া করি এটি আমাদের তরুণদের হাতে হাতে উঠে আসুক। ‘ওয়া ইসলা..মা….হ’ বলে আইনে জালুতের মাঠে কুতযের সেই পাষাণ নিনাদ আমাদের রক্তে কাঁপন ধরাক। মাওলানা আবদুল আলীম অনূদিত এই গ্রন্থ তার বিষয় তথ্যশক্তি টার্গেট এবং ভাষার সৌকর্যে আমাদের বাঙলা সাহিত্যে একটি উত্তম সংযোজন বলে বিবেচিত হবে। ইনশাআল্লাহ
In stock
79 krকুরআন ও সুন্নাহতে অনেক ঘটনা বর্ণিত হয়েছে আমাদের শিক্ষাগ্রহণের জন্য। যেমন: নবীগণের ঘটনা, পূর্বেকার উম্মতের ঘটনা কিংবা হাদীসে বর্ণিত সাহাবীদের কোনো শিক্ষণীয় ঘটনা।
আচ্ছা… কেমন হয়, যদি এসব ঘটনার চুলচেরা বিশ্লেষণ করে এর শিক্ষণীয় বিষয়গুলো একত্রিত করা হয়? কোন ঘটনা থেকে আমরা কী শিখতে পারি, কীভাবে তা বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে পারি তা একেবারে সহজ ভাষায় ভেঙ্গে ভেঙ্গে বুঝিয়ে দেয়া হয়?
জি, এমনটিই করা হয়েছে ‘নবীজির পাঠশালা ﷺ’ বইটিতে। এতে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মুবারক হাদিসভাণ্ডার হতে ৩১টি বিশুদ্ধ হাদিস একত্রিত করা হয়েছে। ঘটনা বর্ণনার পর তা থেকে গ্রহণীয় শিক্ষাগুলো দারস আকারে প্রতি ঘটনার সাথে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিটি দারসে রয়েছে জীবনঘনিষ্ট উপদেশমালা, আছে জীবন পথে চলার পাথেয়। প্রতিটি লাইনই যেন এক-একটি নাসীহাহ!
কিছু ঘটনা হয়ত আপনি জানেন। বারবার শুনেছেন, পড়েছেন। কিন্তু হলফ করে বলতে পারি, এভাবে কখনো ভেবে দেখেন নি। একই ঘটনা হয়ত পড়বেন আবার। কিন্তু এবার তা হৃদয়কে নাড়া দিবে। জীবন পরিবর্তন করে দিবে ইন শা আল্লাহ।
তাহলে দেরি কীসের? চলুন ঘুরে আসি, নবীজি ﷺ এর পাঠশালায়। মুগ্ধ হয়ে হাদিসের গল্প-ঘটনা শুনবো, সাথে এর মাঝে ছড়িয়ে থাকা মনিমুক্তোও সেচে আনবো। নবীজির পাঠশালায় ﷺ আপনাকে স্বাগতম।
In stock
80 krপ্রশংসা মহান আল্লাহর নিমিত্ত। সালাত ও সালাম তাঁর বান্দা ও রাসূল মুহাম্মাদ (২) এর জন্য, তাঁর বান্দা আদম, নূহ, ইবরাহিম, ইসমাইল, ইসহাক, ইয়াকুব, মূসা, ঈসা ও অন্যান্য সকল নবীরাসূলের জন্য, তাদের পরিজন ও সহচরদের জন্য। বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্মতত্ত্ব অনুষদে অধ্যাপনার কারণে তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব আমাদের পড়তে ও পড়াতে হয়। ছাত্র ও গবেষকবৃন্দ এ বিষয়ে কিছু লেখা আশা করেন। পাশাপাশি সংযুক্ত হয়েছে ধর্মপ্রচার বিষয়ক বিশেষ প্রেক্ষাপট। বিশ্বায়নের মাধ্যমে পৃথিবীর সকল সভ্যতা, ভাষা ও সংস্কৃতির মত সকল ধর্মও কাছাকাছি হয়ে গিয়েছে। বেড়েছে আন্তঃধর্মীয় আলােচনা, সংলাপ, বিতর্ক ও দ্বন্দ্ব। বিভিন্ন ধর্মের প্রচার বেড়েছে। বিভিন্ন ধর্ম অধ্যয়নে মানুষের আগ্রহও বেড়েছে। বিভিন্ন ধর্মের অনুসারীরা নিজ ধর্মের প্রচারের পাশাপাশি নিজ ধর্মের বিরুদ্ধে অন্যান্য ধর্মের প্রচারকদের প্রচারণা খণ্ডনের চেষ্টাও বাড়িয়েছেন। এ প্রেক্ষাপটেই এ পুস্তকটার রচনা। বিগত শতাব্দীর শেষ ভাগ থেকেই খ্রিষ্টধর্মীয় প্রচারকরা বাংলাদেশে খ্রিষ্টধর্মের প্রচার জোরদার করেছেন। স্বভাবতই তারা বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ বা মুসলিমকে খ্রিষ্টধর্মের গুরুত্ব বােঝাতে কমবেশি হিন্দু, বৌদ্ধ বা ইসলাম ধর্ম ও ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব বা নবীর উপর আক্রমণ করেন। বিশেষ করে মুসলিমরা যেহেতু তাওরাত, যাবুর, ইঞ্জিল ইত্যাদি ধর্মগ্রন্থের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং মূসা, ঈসা ও অন্যান্য নবীদের (সকলের প্রতি মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে শান্তি বর্ষিত হােক) প্রতি ভক্তিপ্রবণ, সেহেতু মুসলিম সমাজে খ্রিষ্টধর্ম প্রচারের ক্ষেত্রে তারা এ সকল ধর্মগ্রন্থ ও ধর্মীয় ব্যক্তিদের নাম ব্যবহার করেন। এ ছাড়া মুহাম্মাদ (y)-এর অনুসরণের মাধ্যমে মুক্তি সম্ভব নয় বলে প্রমাণ করার জন্য তার বিরুদ্ধে অবমাননাকর কথা প্রচার করেন। তাদের বক্তব্য অনেক মুসলিমকে আহত করে। কখনাে বা সংঘাত সৃষ্টি করে। মুসলিম প্রচারকরা এ বিষয়ে তথ্য নির্ভর গ্রন্থাদি আশা করেন। বাংলা ভাষায় এ জাতীয় বইয়ের অভাব। এ অভাব পূরণ করে পবিত্র বাইবেল পর্যালােচনা ও সমালােচনায় বাঙালি পাঠকের সামনে সামগ্রিক তথ্যাদি তুলে ধরাই এ পুস্তকের উদ্দেশ্য। ধর্মতত্তের পাঠক ও পাঠদাতা হিসেবে আমরা মনে করি, ধর্ম আলােচনায় কেউ কখনােই নিরপেক্ষ হতে পারেন না, তবে বস্তুনিষ্ঠ হতে পারেন এবং হওয়াই উচিত। প্রতিটা মানুষই তার বিশ্বাসের পক্ষে এবং বিশ্বাস দ্বারা প্রভাবিত। নাস্তিক, ধর্মবিহীন আস্তিক এবং ধর্মানুসারী আস্তিক প্রত্যেকেই তার বিশ্বাস দ্বারা প্রভাবিত ও পরিচালিত হন। আমিও আমার বিশ্বাস দ্বারা প্রভাবিত ও পরিচালিত। তবে আমি আমার সাধ্যমত তথ্য উপস্থাপনায় ও পর্যালােচনায় বস্তুনিষ্ঠ থাকার চেষ্টা করেছি। বিশেষত অন্য ধর্মের আলােচনায় কুরআন ও সুন্নাহ যে নির্দেশনা ও বিধিনিষেধ আরােপ করেছে তা মেনে চলার চেষ্টা করেছি। কুরআন বলছেঃ “তােমরা ধর্মগ্রন্থ-অনুসারীদের (অন্য ধর্মের অনুসারীদের) সাথে সর্বোত্তম পদ্ধতিতে ছাড়া বিতর্ক করবে না” (সূরা-২৯ আনকাবুত: আয়াত ৪৬)। কুরআন অন্যত্র বলেছে: “আল্লাহ ছাড়া যাদের তারা ডাকে তােমরা তাদের বিষয়ে কটুক্তি করবে না।” (সূরা-৬ আনআম: আয়াত ১০৮)। গবেষণার বস্তুনিষ্ঠতা ও ধর্মীয় নির্দেশনার আলােকে আলােচনা, পর্যালােচনা ও সমালােচনার ক্ষেত্রে আমরা কয়েকটা মূলনীতি রক্ষার চেষ্টা করেছি…..
In stock
50 krনাস্তিক আর সংশয়বাদীদের দিক থেকে ইসলাম নিয়ে তোলা মৌলিক প্রশ্ন হাতে গোনা। বেশিরভাগ প্রশ্নই ইসলাম-বিদ্বেষী, ঘৃণা আর প্রান্তিকতার চাদরে মোড়ানো। হাল জামানায় উত্থিত এসব প্রশ্ন নতুন নয়, ১৪শ বছর আগেও ছিল; জিইয়ে আছে আজতক। এসব নিয়ে অতীতেও প্রচুর কাজ হয়েছে কিন্তু কোথাও যেন একটা শূনতা ছিল! গিয়ে এলেন নতুন প্রজন্মের প্রতিশ্রুতিশীল কথাসৈনিক আরিফ আজাদ। পাঠকদের সামনে উপস্থাপন করলেন এক বিশ্বাসী চরিত্র ‘সাজিদ’।
আরিফ আজাদ একান্ত নিজের মতো করে অবিশ্বাসীদের জবাব দিয়েছেন। সাহিত্যের প্রচলিত গাম্ভীর্যতা পরিহার করে গল্পোচ্ছলে মিথ্যার ফানুস উড়িয়ে দিয়েছেন।প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ পাঠক-মানসে সত্যের বীজ বুনছে যুক্তির আকরে; কিছুটা আকর্ষণীয় ঢঙে, খুব সহজ ও সাবলীল ভাষায়। লাখো পাঠক প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ নিয়ে কথা বলছে, কিন্তু কেন? চলুন, পড়ে দেখি…
In stock
75 kr‘প্রশ্ন’ হলো কৌতূহলের বহিঃপ্রকাশ। আর ‘উত্তর’ হলো উদ্ভূত কৌতূহলের নিবৃত্তি। প্রশ্ন ও তার উত্তর খুঁজে বের করার মাধ্যমে মূলত টেকসই জ্ঞান অর্জিত হয়। নবিজির পুরো জীবনকে এই গ্রন্থে প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে উপস্থাপন করার প্রয়াস নেওয়া হয়েছে। বিশ্ব মানবতার মহান শিক্ষক, ‘উসওয়ায়ে হাসানাহ’, সায়্যিদিনা মুহাম্মাদ ﷺ-এর পবিত্র সিরাত নিয়ে বাংলা ভাষায় প্রচুর কাজ হয়েছে। আমাদের সম্মানিত ওলামায়ে কিরাম ও শাইখবৃন্দ তাদের মেধা ও যোগ্যতার সর্বোচ্চাটুকু ঢেলে দিয়ে সিরাতুন্নবি ﷺ লিখেছেন। ‘প্রশ্নোত্তরে সিরাতুন্নবি ﷺ’ সেই ধারাবাহিকতায় এক নতুন সংযোজন। প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে রাসূল ﷺ-এর জীবনী সম্পর্কে জানার এই নতুন ধারা বিদগ্ধ সিরাতপ্রেমী পাঠকদের জ্ঞানের পালে নতুন হাওয়া নিয়ে আসবে, ইনশাআল্লাহ।
In stock
59 krরামাদান মাস হচ্ছে মুসলিম জাতির আমলি বসন্ত। প্রত্যেক প্র্যাক্টিসিং মুসলিম এই মাসের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকে। এই মাসে আমলের সওয়াব অন্য মাসগুলোর আমলের তুলনায় অনেক বেশি। তাই আমাদের সবারই লক্ষ্য থাকে এ মাসে বেশি বেশি আমল করা, আরো বেশি প্রোডাক্টিভ থাকা। এমাসে আমাদের কাজকর্ম, পড়াশুনা, পারিবারিক চাহিদা পূরণ ইত্যাদির পাশাপাশি অর্ধেক দিন সিয়ামরত অবস্থায় এবং বাকি অর্ধেক সময়ে রাতের ইবাদত এবং কুরআন তিলাওয়াতও করতে হয়। এটা নিঃসন্দেহে চ্যালেঞ্জিং একটি কাজ। রামাদান মাসে কীভাবে এত এত চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা করে আরো বেশি প্রোডাক্টিভ থাকা যায়, সে বিষয়েই কিছু কার্যকর পরামর্শ দেয়া হবে এ বইয়ে। রামাদানের প্রস্তুতি, লক্ষ্য, পরিকল্পনা ও রুটিন বানাতে এ বই আপনাদের জন্য সহায়ক হবে ইনশাআল্লাহ। রামাদানে আমলে মনোযোগী হওয়ার, কুরআন পড়ার ও দুআ করার ব্যাপারে দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে এ বইয়ে। শুধু তাই নয়, রামাদানের খাদ্যাভ্যাস ও ফিটনেস ধরে রাখার উপায়, একাডেমিক পরীক্ষার ব্যস্ততা সামলে আমল করার উপায়ও বাতলে দেয়া হয়েছে এ সংকলনে। সবশেষে, রামাদানের পরেও কুরআনের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখার ও সুস্থ থাকার পরামর্শ দিয়ে সাজানো হয়েছে এ বই। আশা করি, বইটি রামাদানের প্রস্তুতির জন্য ও প্রোডাক্টিভভাবে রামাদান কাটানোর জন্য কার্যকর একটি গাইডবুক হবে ইনশাআল্লাহ।
ইসলামি বই
No account yet?
Create an Account