HEY YOU, JOIN US & CONNECT TO BOIPUSTOK!
Learn and gain knowledge about the life stories of sages and celebrities
In stock
20 krযারা হেদায়াতের পথে চলতে চায় তাদেরকে এই বইটি অনুপ্রাণিত এবং উদ্বুদ্ধ করতে পারে, বিশেষ করে নারীদের। এই বইটিতে অত্যন্ত বলিষ্ঠ্যভাবে উম্মু সুলাইম রাদিয়াল্লাহু আনহার দৃঢ়তা, প্রজ্ঞা, ধৈর্য
এবং সাহস ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
In stock
16 krউম্মাহর দরদি অভিভাবক মুহিউস সুন্নাহ ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ রাহ.-এর ইন্তিকালের পাঁচ বছর পর তাঁর এই জীবনী গ্রন্থটি লিখেছেন আবাসে–প্রবাসে তাঁর দীর্ঘদিনের সান্নিধ্যধন্য আস সুন্নাহ ট্রাস্টের সেক্রেটারি জনাব আব্দুর রহমান। আমি তাঁকে অনেক বার অনুরোধ করেছি, যারা দীর্ঘদিন স্যার রাহ.কে খুব নিকট থেকে দেখেছেন আপনি তাদের অন্যতম। তাঁর সম্পর্কে আপনার স্মৃতিগুলো, আপনার বলবার কথাগুলো দুই মলাটের মাঝে সংরক্ষণ করুন। কেননা আমাদের কার কখন দুনিয়ার সফর শেষ হয়ে যায় কারোরই জানা নেই। তিনি বারবার তাঁর লেখনশক্তির দুর্বলতার কথা বলেছেন। তবে আমার কথা ছিল, এক্ষেত্রে ভাষার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে তথ্যের বিশুদ্ধতা। আপনি কথা না বললে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী তথ্য হারিয়ে যাবে, অজানা থেকে যাবে, যা পরবর্তীতে স্যার রাহ.-এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী রচনায় মূল উৎস হিসাবে ব্যবহৃত হবে। মুসলিম উম্মাহর বর্তমান দুর্দিনে আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.-এর জীবন চর্চা এবং তাঁর চিন্তা ও কর্মপদ্ধতির আলোচনা অনেক দরকারী ও উপকারী যা কুয়াশাভরা সন্ধ্যায় আমাদের চলার পথে আলো ফেলবে। এদেশের ঘরানাবিভক্ত ধর্মীয় সমাজে কোনো আলিম যদি নিজ ঘরানার বিষয়গুলোকে বিভিন্ন যুক্তিও উক্তির মাধ্যমে প্রমাণ করেন আর অন্যদেরকে দরাজ কণ্ঠে খ–ন করেন তবে তিনি রাতারাতি নিজ ঘরানায় জনপ্রিয়তা লাভ করেন। এদেশের জনপ্রিয় আলিম বলতে সাধারণত এ ধরনের জনপ্রিয় আলিমকেই বোঝায়। সম্ভবত ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ. ছিলেন এক্ষেত্রে একমাত্র ব্যতিক্রম; যিনি কোনো ঘরানায় প্রবেশ না করেও, শুধু বিশুদ্ধ সুন্নাহ আর সমগ্র উম্মাহর পক্ষে থেকেও আকাশচুম্বি জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন। এখন হয়ত আমরা সকলেই বুঝতে পারছি, বিশ্বের তাবৎ কুফফার শক্তি আর আদমশুমারিতে মুসলিম হিসাবে অন্তর্ভুক্ত যিন্দীক মুলহিদ শ্রেণি যখন ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ, আর উম্মাহর অধিকাংশ সদস্য ইসলাম ও উম্মাহর স্বার্থের ব্যাপারে, এমনকি নিজের আখিরাতের ব্যাপারেও সম্পূর্ণ উদাসীন তখন আমাদের ধার্মিক শ্রেণির ঘরানাগত স্বার্থ ও স্বাতন্ত্র্য রক্ষার চেয়ে উম্মাহর অস্তিত্ব রক্ষার জিহাদে ঐক্যবদ্ধ হওয়া কতটা জরুরি। আর এক্ষেত্রে স্যার রাহ.-এর চিন্তা ও কর্মপদ্ধতির চর্চা অতিশয় প্রাসঙ্গিক। তিনিই দেখিয়েছেন, কীভাবে বিভক্তির পথে না গিয়ে, কেবল সুন্নাহ ও উম্মাহর পক্ষে থেকেও উম্মাহর হৃদয়জয় করে এক প্লাটফর্মে আনা যায়।জনাব আব্দুর রহমান সাহেব (হাফিযাহুল্লাহ) স্যার রাহ.-এর জীবন চর্চার জানালাটা খুলে দিলেন। এখন অনেকেই হয়ত দরজা খুলে বাইরে আসবেন; তাঁর জীবন চর্চা ব্যাপক আকারেশুরু হবে। পথিকৃৎ হিসাবে এই গ্রন্থের লেখক উম্মাহর শুকরিয়া ও দুআর হকদার হয়ে গেলেন। আমরা তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি এবং মহান আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করছি, তিনি যেন লেখকের এ প্রচেষ্টাকে কবুল করেন এবং এ গ্রন্থের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য একে নাজাতের ওসিলা করেন
In stock
60 kr১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি. কার্ল গােটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত মীযানুল হক (Scale of Truth) নামক একটি গ্রন্থ রচনা করেন। মূল গ্রন্থটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দু ও ফারসি ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানাে হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ গ্রন্থের যুক্তিগুলাে খণ্ডন করার সাধ্য কোনো মুসলমান আলিমের নেই। এসময় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি মীযানুল হক এর জবাবে ইযহারুল হক (সত্যের বিজয়) গ্রন্থটি রচনা করেন।বইটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। এই কালজয়ী বইটা অনুবাদ করেছেন, শায়খ ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি।
In stock
60 kr১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি. কার্ল গােটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত মীযানুল হক (Scale of Truth) নামক একটি গ্রন্থ রচনা করেন। মূল গ্রন্থটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দু ও ফারসি ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানাে হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ গ্রন্থের যুক্তিগুলাে খণ্ডন করার সাধ্য কোনো মুসলমান আলিমের নেই। এসময় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি মীযানুল হক এর জবাবে ইযহারুল হক (সত্যের বিজয়) গ্রন্থটি রচনা করেন।বইটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। এই কালজয়ী বইটা অনুবাদ করেছেন, শায়খ ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি।
In stock
60 kr১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি. কার্ল গােটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত মীযানুল হক (Scale of Truth) নামক একটি গ্রন্থ রচনা করেন। মূল গ্রন্থটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দু ও ফারসি ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানাে হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ গ্রন্থের যুক্তিগুলাে খণ্ডন করার সাধ্য কোনো মুসলমান আলিমের নেই। এসময় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি মীযানুল হক এর জবাবে ইযহারুল হক (সত্যের বিজয়) গ্রন্থটি রচনা করেন।
বইটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। এই কালজয়ী বইটা অনুবাদ করেছেন, শায়খ ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি।
In stock
42 krআল কুরআনের বর্ণনা মতে মানুষকে যেমন দুর্বল করে সৃষ্টি করা হয়েছে তেমনি তাকে দেওয়া হয়েছে অল্প জ্ঞান। ইরশাদ হয়েছে, মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে দুর্বল করে এবং তােমাদেরকে দান করা হয়েছে খুবই সামান্য জ্ঞান। এই স্বল্পজ্ঞানী, হাজারাে সীমায় আবদ্ধ মানুষের জন্য সর্বজ্ঞানী অসীম আল্লাহর সকল বক্তব্য ব্যাখ্যা-ভাষ্য ছাড়া বােঝা সম্ভব নয়। আল্লাহ বলেন, ‘এইসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য উপস্থাপন করেছি, অথচ জ্ঞানীগণ ছাড়া তা অনুধাবন করতে পারে না।
যেহেতু আল কুরআন মানব জাতির বিজয়, মুক্তি ও সফলতার সর্বশেষ আসমানি হেদায়াত সেহেতু কিয়ামত পর্যন্ত তা অবিকৃত সংরক্ষিত হওয়া অতীব জরুরি। কুরআন যখন নাযিল হত নবীজি খুবই মনােযােগ সহকারে শুনতেন এবং বারবার জিহ্বা সঞ্চালন করে তা আওড়াতেন, যেন যথাযথভাবে আত্মস্থ হয়ে যায় । তখন আল্লাহ বলেন, আপনি একে দ্রুত মুখস্থ করার জন্য আপনার জিহ্বা সঞ্চালন করবেন না। নিশ্চয় (আপনার হৃদয়ে) এর সংরক্ষণ ও (আপনার মুখে) পাঠ করাবার দায়িত্ব আমার। সুতরাং আমি যখন (জিবরীলের মাধ্যমে) তা পাঠ করি আপনি সে পাঠের অনুসরণ করুন। তারপর এর বিশদ ব্যাখ্যা ও ভাষ্য আমারই দায়িত্ব।
শেষ আয়াতটিতে মহান আল্লাহ জানিয়েছেন আল কুরআনের ব্যাখ্যার প্রয়ােজনীয়তার কথা এবং আরাে বলেছেন, সে ব্যাখ্যা তিনি নিজ দায়িত্বে তাঁর রাসূলকে শিক্ষা দিয়েছেন। আর নবী কে আদেশ করেছেন মানব জাতিকে সে ব্যাখ্যা শিক্ষা দিতে। তিনি বলেন, আমি আপনার নিকট স্মারকগ্রন্থ নাযিল করেছি, যাতে আপনি। মানুষের কাছে ব্যাখ্যা করেন যা তাদের জন্য নাযিল করা হয়েছে।’ নবীজি জীবনব্যাপী তাঁর কথা, কর্ম ও অনুমােদনের মাধ্যমে কুরআনের সে ব্যাখ্যা মানুষকে শিক্ষা দিয়েছেন। সে জন্য আয়িশা রা. বলেন, তাঁর আখলাক হল আল কুরআন।
In stock
42 kr“ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-২য় খণ্ড” বইটির সম্পর্কে কিছু কথাঃ
আল কুরআনের বর্ণনা মতে মানুষকে যেমন দুর্বল করে সৃষ্টি করা হয়েছে তেমনি তাকে দেওয়া হয়েছে অল্প জ্ঞান। ইরশাদ হয়েছে, মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে দুর্বল করে এবং তােমাদেরকে দান করা হয়েছে খুবই সামান্য জ্ঞান। এই স্বল্পজ্ঞানী, হাজারাে সীমায় আবদ্ধ মানুষের জন্য সর্বজ্ঞানী অসীম আল্লাহর সকল বক্তব্য ব্যাখ্যা-ভাষ্য ছাড়া বােঝা সম্ভব নয়। আল্লাহ বলেন, ‘এইসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য উপস্থাপন করেছি, অথচ জ্ঞানীগণ ছাড়া তা অনুধাবন করতে পারে না।
যেহেতু আল কুরআন মানব জাতির বিজয়, মুক্তি ও সফলতার সর্বশেষ আসমানি হেদায়াত সেহেতু কিয়ামত পর্যন্ত তা অবিকৃত সংরক্ষিত হওয়া অতীব জরুরি । কুরআন যখন নাযিল হত নবীজি (ঙ) খুবই মনােযােগ সহকারে শুনতেন এবং বারবার জিহ্বা সঞ্চালন করে তা আওড়াতেন, যেন যথাযথভাবে আত্মস্থ হয়ে যায় । তখন আল্লাহ বলেন, “আপনি একে দ্রুত মুখস্থ করার জন্য আপনার জিহ্বা সঞ্চালন করবেন না। নিশ্চয় (আপনার হৃদয়ে) এর সংরক্ষণ ও (আপনার মুখে) পাঠ করাবার দায়িত্ব আমার। সুতরাং আমি যখন (জিবরীলের মাধ্যমে) তা পাঠ করি আপনি সে পাঠের অনুসরণ করুন। তারপর এর বিশদ ব্যাখ্যা ও ভাষ্য আমারই দায়িত্ব।
| শেষ আয়াতটিতে মহান আল্লাহ জানিয়েছেন আল কুরআনের ব্যাখ্যার প্রয়ােজনীয়তার কথা এবং আরাে বলেছেন, সে ব্যাখ্যা তিনি নিজ দায়িত্বে তাঁর রাসূলকে শিক্ষা দিয়েছেন। আর নবী (স) কে আদেশ করেছেন মানব জাতিকে সে ব্যাখ্যা শিক্ষা দিতে। তিনি বলেন, আমি আপনার নিকট স্মারকগ্রন্থ নাযিল করেছি, যাতে আপনি মানুষের কাছে ব্যাখ্যা করেন যা তাদের জন্য নাযিল করা হয়েছে। নবীজি (*) জীবনব্যাপী তাঁর কথা, কর্ম ও অনুমােদনের মাধ্যমে কুরআনের সে ব্যাখ্যা মানুষকে শিক্ষা দিয়েছেন। সে জন্য আয়িশা রা. বলেন, তাঁর আখলাক হল আল কুরআন।
In stock
42 krমুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন।
‘ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার’ মূলত তাঁরই রচিত গুরুত্বপূর্ণ হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. গ্রন্থটির বাংলা অনুবাদ করেন।
In stock
30 krসকল প্রশংসা মহান দয়াময় আল্লাহর নিমিত্ত। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ. যে দরদ ও কল্যাণেচ্ছা নিয়ে দাওয়াতের ময়দানে ছুটে বেড়িয়েছেন এবং উম্মাতের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার জবাব দিয়েছেন, আমাদের আশা, মহান আল্লাহ তাঁর এ প্রশ্নোত্তর সঙ্কলনকেও সমাদৃত, উপকারী ও দীর্ঘস্থায়ী করবেন।
তাঁর জীবদ্দশায় বিভিন্ন মাহফিলে ও টিভি চ্যানেলে বহু মানুষের যুগজিজ্ঞাসার জবাব কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে প্রদান করেছেন। তিনি আপনাদের জিজ্ঞাসার জবাব আর মুখভরা হাসি নিয়ে আপনাদের মুখোমুখি হয়েছিলেন। তখন আপনারা ছিলেন শ্রোতা আর এখন পাঠক। বিভিন্ন ভিডিও ক্যাসেট, টিভি চ্যানেল ও ইউটিউবে থাকা তাঁর প্রশ্নোত্তরমালা সংগ্রহ করে ‘জিজ্ঞাসা ও জবাব’ নামে সিরিজ আকারে আস সুন্নাহ পাবলিকেশন্স প্রকাশ করছে।
In stock
30 krপ্রশংসা আল্লাহর এবং সালাত ও সালাম আমাদের নবী মুহাম্মাদ , তাঁর পরিবারবর্গ ও সাহাবিদের উপর।
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ) তাঁর জীবদ্দশায় বিভিন্ন মাহফিলে ও টিভি চ্যানেলে বহু মানুষের যুগ জিজ্ঞাসার জবাব কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে প্রদান করেছেন। তাঁর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য ছিল যে, তিনি মাহফিলগুলাে ভিডিও ক্যাসেটবদ্ধ করতেন। ফলে তাঁর প্রশ্নোত্তর ও বক্তৃতা যেমন সংরক্ষিত রয়েছে; তেমনি তা সংযোজন ও বিয়োজনের হাত থেকেও রক্ষা পেয়েছে।
তিনি তাঁর মৌলিক রচনাগুলাে যেমন তথ্যনির্ভর করে সাজিয়ে গেছেন, তেমনি তাঁর যুগ জিজ্ঞাসার জবাবগুলােও কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলােকে প্রদান করে গেছেন। বর্তমান জটিল জীবনধারায় তাঁর প্রদত্ত বহু জিজ্ঞাসার জবাব মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে সকলকে ইসলামের আলাের পথ দেখাবে বলে আমরা আশা রাখি। বিভিন্ন ভিডিও ক্যাসেট, টিভি চ্যানেল ও ইউটিউবে থাকা তার প্রশ্নোত্তরমালা সংগ্রহ করে ‘জিজ্ঞাসা ও জবাব’ নামে সিরিজ আকারে আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স তা প্রকাশ করছে বলে আমরা মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জানাই। মহান আল্লাহ যেন লেখকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে উত্তম জাযা প্রদান করেন এবং লেখকের রচনাগুলােকে তার জন্য কবুল করেন।
পরিশেষে সকলের নিকট দুআ কামনা করি।
In stock
25 kr“জিজ্ঞাসা ও জবাব (৩য় খণ্ড)”বইটির প্রথম ফ্লাপের কিছু কথা:
ড. খােন্দকার আ. ন. ম. আব্দুল্লাহ। জন্ম: ঝিনাইদহ জেলায় ১৯৫৮ সালে। মৃত্যু: ১১ই মে ২০১৬।
পিতা মরহুম খােন্দকার আনােয়ারুজ্জামান। মাতা বেগম লুন্নাহার। ঝিনাইদহ আলিয়া মাদ্রাসায় ফাজিল পর্যন্ত অধ্যয়নের পর ১৯৭৯ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা থেকে প্রথম শ্রেণীতে অষ্টম স্থান অধিকার করে হাদীস বিষয়ে কামিল পাশ করেন। সৌদি আরবের রিয়াদস্থ ইমাম মুহাম্মাদ বিন সাউদ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৬, ১৯৯২ ও ১৯৯৮ সালে যথাক্রমে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পি-এইচ.ডি ডিগ্রি লাভ করেন। দেশ ও বিদেশে যে সকল প্রসিদ্ধ আলিমের কাছে তিনি পড়াশােনা ও সাহচর্য গ্রহণ করেছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন খতীব মাওলানা ওবাইদুল হক (রাহ.), মাওলানা মিয়া মােহাম্মাদ কাসিমী (রাহ.), মাওলানা আনােয়ারুল হক কাসিমী (রাহ.), মাওলানা আব্দুল বারী সিলেটী (রাহ.), মাওলানা ড. আইউব আলী (রাহ.), মাওলানা আব্দুর রহীম (রাহ.), আল্লামা শাইখ আব্দুল্লাহ ইবন আব্দুল আযীয ইবন বায (রাহ.), আল্লামা আব্দুল্লাহ ইবন আব্দুর রহমান আল-জিবরীন (রাহ.), আল্লামা মুহাম্মাদ ইবন সালিহ ইবন মুহাম্মাদ আল-উসাইমীন (রাহ.), শাইখ সালিহ ইবন আব্দুল আযীয আল শাইখ, শাইখ সালিহ ইবন ফাওযান ইবন আব্দুল্লাহ আল ফাওযান।
কর্ম জীবনে তিনি কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে হাদীস বিভাগে শিক্ষকতা শুরু করেন ১৯৯৮ সালে। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৬ সালের ১১ই মে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু বরণ করার আগ পর্যন্ত তিনি উক্ত বিভাগে অধ্যাপক পদে কর্মরত ছিলেন।
দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বাংলা ইংরেজী ও আরবি ভাষায় তাঁর প্রায় অর্ধশত প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর প্রকাশিত গবেষণামূলক গ্রন্থের সংখ্যা ত্রিশের অধিক।
গবেষণা কর্মের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন। নৈতিকতা ও ধর্মীয় মূল্যবােধের সাথে আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ের লক্ষ্যে ১৯৯৮ খৃষ্টাব্দে তিনি ‘আল ফারুক একাডেমী’ নামে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। বিশুদ্ধ ইসলামী জ্ঞান ও মূল্যবােধ প্রচার ও মানব সেবার উদ্দেশ্যে ২০১১ সালে ‘আস-সুন্নাহ ট্রাস্ট’ নামে একটি সেবা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন এবং ২০১২ TIGT Education and Charity Foundation Jhenaidah নামে একটি শিক্ষা ও সমাজ সেবাসংস্থা প্রতিষ্ঠা করেছেন। এ সকল প্রতিষ্ঠান শিক্ষাপ্রচার, ধর্ম প্রচার, দুস্থ নারী ও শিশুদের সেবা ও পুনর্বাসনে বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালনা করছে।
In stock
35 kr‘জিজ্ঞাসা ও জবাব (২য় খন্ড)’ বইটির লেখক পরিচিতিঃ
ড. খোন্দকার আ. ন. ম. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ) জন্ম: ঝিনাইদহ জেলায় ১৯৫৮ সালে। মৃত্যু: ১১ই মে ২০১৬। পিতা মরহুম খোন্দকার আনোয়ারুজ্জামান। মাতা বেগম লুৎফন্নাহার।
ঝিনাইদহ আলিয়া মাদ্রাসায় ফাজিল পর্যন্ত অধ্যয়নের পর ১৯৭৯ সালে। ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা থেকে প্রথম শ্রেণীতে অষ্টম স্থান অধিকার করে হাদীস বিষয়ে কামিল পাশ করেন। সৌদি আরবের রিয়াদস্থ ইমাম মুহাম্মাদ বিন সাউদ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৬, ১৯৯২ ও ১৯৯৮ সালে যথাক্রমে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পি-এইচ.ডি ডিগ্রি লাভ করেন। দেশ ও বিদেশে যে সকল প্রসিদ্ধ আলিমের কাছে তিনি। পড়াশোনা ও সাহচর্য গ্রহণ করেছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন খতীব মাওলানা ওবাইদুল হক (রাহ.), মাওলানা মিয়া মোহাম্মাদ কাসিমী (রাহ.), মাওলানা আনোয়ারুল হক কাসিমী (রাহ.), মাওলানা আব্দুল বারী সিলেটী (রাহ.), মাওলানা ড. আইউব আলী (রাহ.), মাওলানা আব্দুর রহীম (রাহ.), আল্লামা শাইখ আব্দুল্লাহ ইবন আব্দুল আযীয ইবন বায (রাহ.), আল্লামা আব্দুল্লাহ ইবন আব্দুর রহমান আল-জিবরীন (রাহ.), আল্লামা মুহাম্মাদ ইবন সালিহ ইবন মুহাম্মাদ আল-উসাইমীন (রাহ.), শাইখ সালিহ ইবন আব্দুল আযীয আল শাইখ, শাইখ সালিহ ইবন ফাওযান ইবন আব্দুল্লাহ আল ফাওযান।
কর্ম জীবনে তিনি কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে হাদীস বিভাগে শিক্ষকতা শুরু করেন ১৯৯৮ সালে। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৬ সালের ১১ই মে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু বরণ করার আগ পর্যন্ত তিনি উক্ত বিভাগে অধ্যাপক পদে কর্মরত ছিলেন।
দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বাংলা ইংরেজী ও আরবি ভাষায় তার প্রায় অর্ধশত প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর প্রকাশিত গবেষণামূলক গ্রন্থের সংখ্যা ত্রিশের অধিক।
গবেষণা কর্মের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন। নৈতিকতা ও ধর্মীয় মূল্যবোধের সাথে আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ের লক্ষ্যে ১৯৯৮ খৃষ্টাব্দে তিনি ‘আল ফারুক একাডেমী’ নামে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। বিশুদ্ধ ইসলামী জ্ঞান ও মূল্যবােধ প্রচার ও মানব সেবার উদ্দেশ্যে ২০১১ সালে ‘আস-সুন্নাহ ট্রাস্ট’ নামে একটি সেবা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন এবং ২০১২ সালে Education and Charity Foundation Jhenaidah নামে একটি শিক্ষা ও সমাজ সেবাসংস্থা প্রতিষ্ঠা করেছেন। এ সকল প্রতিষ্ঠান শিক্ষাপ্রচার, ধর্ম প্রচার, দুস্থ নারী ও শিশুদের সেবা ও পুনর্বাসনে বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালনা করছে।
No account yet?
Create an Account