HEY YOU, JOIN US & CONNECT TO BOIPUSTOK!
Learn and gain knowledge about the life stories of sages and celebrities
In stock
20 kr“আল-ফিকহুল আকবার” ইমাম আবু হানীফা (রহ) লিখিত আকীদার উপর একটি প্রাচীন কিতাব।এই গ্রন্থে অনুবাদ ও ব্যাখ্যাকারী ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর আরও কয়েকটি বইয়ের সাহায্য নিয়ে বঙ্গানুবাদের পাশাপাশি ব্যাখ্যাও সংকলন করেছেন। তিনি আল-আকীদাহ আত-তাহাব্যিয়াহ, আল-ই’তিকাদ গ্রন্থে ইমাম আবু হানীফার আকীদা বিষয়ক বক্তব্যগুলোও যুক্ত করেছেন। এছাড়া তারাবীহ, রিয়া, উজব, কিয়ামতের আলামত, রাসূলুল্লাহ (সা)-এর সন্তানদের পরিচয় ইত্যাদি অনেক বিষয় তিনি আলোচনা করেছেন। তাছাড়াও বইটির একটি বড় অংশজুড়ে ইমাম আবু হানিফার সঠিক আকীদা, উনার বিরুদ্ধে আনিত বিভিন্ন অভিযোগের বিরুদ্ধে যুক্তি খণ্ডন পূর্বক দালীলিক আলোচনা বইটির গ্রহণযোগ্যতায় ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। বইটি দুটি পর্বে বিভক্ত। প্রথম পর্ব তিনটি পরিচ্ছেদে বিভক্ত। প্রথম পরিচ্ছেদে ইমাম আবু হানীফার জীবনী ও মূল্যায়ন, দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে ইমাম আবু হানীফার রচনাবলি ও তৃতীয় পরিচ্ছেদে ইলমুল আকীদা ও ইলমুল কালাম বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।দ্বিতীয় পর্বে আল-ফিকহুল আকবার গ্রন্থের অনুবাদ ও ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এই গ্রন্থের বক্তব্যগুলোকে ধারাবাহিকভাবে বিন্যস্ত করে পাঁচটি পরিচ্ছেদে ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেক পরিচ্ছেদে ইমাম আযমের বক্তব্যের ধারাবাহিতায় আলোচ্য বিষয় ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
In stock
60 kr১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি. কার্ল গােটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত মীযানুল হক (Scale of Truth) নামক একটি গ্রন্থ রচনা করেন। মূল গ্রন্থটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দু ও ফারসি ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানাে হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ গ্রন্থের যুক্তিগুলাে খণ্ডন করার সাধ্য কোনো মুসলমান আলিমের নেই। এসময় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি মীযানুল হক এর জবাবে ইযহারুল হক (সত্যের বিজয়) গ্রন্থটি রচনা করেন।
বইটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। এই কালজয়ী বইটা অনুবাদ করেছেন, শায়খ ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি।
In stock
60 kr১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি. কার্ল গােটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত মীযানুল হক (Scale of Truth) নামক একটি গ্রন্থ রচনা করেন। মূল গ্রন্থটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দু ও ফারসি ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানাে হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ গ্রন্থের যুক্তিগুলাে খণ্ডন করার সাধ্য কোনো মুসলমান আলিমের নেই। এসময় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি মীযানুল হক এর জবাবে ইযহারুল হক (সত্যের বিজয়) গ্রন্থটি রচনা করেন।বইটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। এই কালজয়ী বইটা অনুবাদ করেছেন, শায়খ ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি।
In stock
60 kr১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি. কার্ল গােটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত মীযানুল হক (Scale of Truth) নামক একটি গ্রন্থ রচনা করেন। মূল গ্রন্থটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দু ও ফারসি ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানাে হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ গ্রন্থের যুক্তিগুলাে খণ্ডন করার সাধ্য কোনো মুসলমান আলিমের নেই। এসময় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি মীযানুল হক এর জবাবে ইযহারুল হক (সত্যের বিজয়) গ্রন্থটি রচনা করেন।বইটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। এই কালজয়ী বইটা অনুবাদ করেছেন, শায়খ ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি।
In stock
42 krমুফতি সাইয়িদ মুহাম্মাদ আমীমুল ইহসান বারাকাতি ছিলেন বাইতুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সর্বপ্রথম খতীব ও বিশিষ্ট ইসলামি ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন একাধারে মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ ও মুফতি এবং বহু উচ্চ মানসম্পন্ন ইসলামী গ্রন্থের রচিয়তা ও সংকলক। লেখক ১৯৬৪ সালে জাতীয় বাইতুল মুকাররম প্রতিষ্ঠার পর মসজিদ কমিটির সর্বসম্মত সিদ্ধান্তক্রমে তিনি সেই মসজিদের খতীব হিসেবে নিযুক্ত হন ও মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত সেই খেদমতে বহাল থাকেন। তার লেখনী থেকে জানা যায়, তিনি কমপক্ষে পঁচিশবার সহীহ বুখারি কিতাবটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পাঠদান করেছেন। ইসলামী সেবায় ও দাওয়াতি কার্যক্রমে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ১৯৮৪ সালে তাকে মরণোত্তর স্বর্ণপদক ও সনদ দান করেন।
‘ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার’ মূলত তাঁরই রচিত গুরুত্বপূর্ণ হাদীস সংকলন। হাদীসভিত্তিক ফিকহি এই গ্রন্থে লেখক মুসলিমদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় কাজকর্মের ইসলামি বিধানসমূহ সংকলন ও উপস্থাপন করেছেন সহীহ হাদীসের দলীলসহ। ফলে ফিকহি মাসআলা সংক্রান্ত হাদীস খুঁজতে এ গ্রন্থটি খুবই সহায়ক। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রহ. গ্রন্থটির বাংলা অনুবাদ করেন।
In stock
42 kr“ফিকহুস সুনানি ওয়াল আসার-২য় খণ্ড” বইটির সম্পর্কে কিছু কথাঃ
আল কুরআনের বর্ণনা মতে মানুষকে যেমন দুর্বল করে সৃষ্টি করা হয়েছে তেমনি তাকে দেওয়া হয়েছে অল্প জ্ঞান। ইরশাদ হয়েছে, মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে দুর্বল করে এবং তােমাদেরকে দান করা হয়েছে খুবই সামান্য জ্ঞান। এই স্বল্পজ্ঞানী, হাজারাে সীমায় আবদ্ধ মানুষের জন্য সর্বজ্ঞানী অসীম আল্লাহর সকল বক্তব্য ব্যাখ্যা-ভাষ্য ছাড়া বােঝা সম্ভব নয়। আল্লাহ বলেন, ‘এইসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য উপস্থাপন করেছি, অথচ জ্ঞানীগণ ছাড়া তা অনুধাবন করতে পারে না।
যেহেতু আল কুরআন মানব জাতির বিজয়, মুক্তি ও সফলতার সর্বশেষ আসমানি হেদায়াত সেহেতু কিয়ামত পর্যন্ত তা অবিকৃত সংরক্ষিত হওয়া অতীব জরুরি । কুরআন যখন নাযিল হত নবীজি (ঙ) খুবই মনােযােগ সহকারে শুনতেন এবং বারবার জিহ্বা সঞ্চালন করে তা আওড়াতেন, যেন যথাযথভাবে আত্মস্থ হয়ে যায় । তখন আল্লাহ বলেন, “আপনি একে দ্রুত মুখস্থ করার জন্য আপনার জিহ্বা সঞ্চালন করবেন না। নিশ্চয় (আপনার হৃদয়ে) এর সংরক্ষণ ও (আপনার মুখে) পাঠ করাবার দায়িত্ব আমার। সুতরাং আমি যখন (জিবরীলের মাধ্যমে) তা পাঠ করি আপনি সে পাঠের অনুসরণ করুন। তারপর এর বিশদ ব্যাখ্যা ও ভাষ্য আমারই দায়িত্ব।
| শেষ আয়াতটিতে মহান আল্লাহ জানিয়েছেন আল কুরআনের ব্যাখ্যার প্রয়ােজনীয়তার কথা এবং আরাে বলেছেন, সে ব্যাখ্যা তিনি নিজ দায়িত্বে তাঁর রাসূলকে শিক্ষা দিয়েছেন। আর নবী (স) কে আদেশ করেছেন মানব জাতিকে সে ব্যাখ্যা শিক্ষা দিতে। তিনি বলেন, আমি আপনার নিকট স্মারকগ্রন্থ নাযিল করেছি, যাতে আপনি মানুষের কাছে ব্যাখ্যা করেন যা তাদের জন্য নাযিল করা হয়েছে। নবীজি (*) জীবনব্যাপী তাঁর কথা, কর্ম ও অনুমােদনের মাধ্যমে কুরআনের সে ব্যাখ্যা মানুষকে শিক্ষা দিয়েছেন। সে জন্য আয়িশা রা. বলেন, তাঁর আখলাক হল আল কুরআন।
In stock
42 krআল কুরআনের বর্ণনা মতে মানুষকে যেমন দুর্বল করে সৃষ্টি করা হয়েছে তেমনি তাকে দেওয়া হয়েছে অল্প জ্ঞান। ইরশাদ হয়েছে, মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে দুর্বল করে এবং তােমাদেরকে দান করা হয়েছে খুবই সামান্য জ্ঞান। এই স্বল্পজ্ঞানী, হাজারাে সীমায় আবদ্ধ মানুষের জন্য সর্বজ্ঞানী অসীম আল্লাহর সকল বক্তব্য ব্যাখ্যা-ভাষ্য ছাড়া বােঝা সম্ভব নয়। আল্লাহ বলেন, ‘এইসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য উপস্থাপন করেছি, অথচ জ্ঞানীগণ ছাড়া তা অনুধাবন করতে পারে না।
যেহেতু আল কুরআন মানব জাতির বিজয়, মুক্তি ও সফলতার সর্বশেষ আসমানি হেদায়াত সেহেতু কিয়ামত পর্যন্ত তা অবিকৃত সংরক্ষিত হওয়া অতীব জরুরি। কুরআন যখন নাযিল হত নবীজি খুবই মনােযােগ সহকারে শুনতেন এবং বারবার জিহ্বা সঞ্চালন করে তা আওড়াতেন, যেন যথাযথভাবে আত্মস্থ হয়ে যায় । তখন আল্লাহ বলেন, আপনি একে দ্রুত মুখস্থ করার জন্য আপনার জিহ্বা সঞ্চালন করবেন না। নিশ্চয় (আপনার হৃদয়ে) এর সংরক্ষণ ও (আপনার মুখে) পাঠ করাবার দায়িত্ব আমার। সুতরাং আমি যখন (জিবরীলের মাধ্যমে) তা পাঠ করি আপনি সে পাঠের অনুসরণ করুন। তারপর এর বিশদ ব্যাখ্যা ও ভাষ্য আমারই দায়িত্ব।
শেষ আয়াতটিতে মহান আল্লাহ জানিয়েছেন আল কুরআনের ব্যাখ্যার প্রয়ােজনীয়তার কথা এবং আরাে বলেছেন, সে ব্যাখ্যা তিনি নিজ দায়িত্বে তাঁর রাসূলকে শিক্ষা দিয়েছেন। আর নবী কে আদেশ করেছেন মানব জাতিকে সে ব্যাখ্যা শিক্ষা দিতে। তিনি বলেন, আমি আপনার নিকট স্মারকগ্রন্থ নাযিল করেছি, যাতে আপনি। মানুষের কাছে ব্যাখ্যা করেন যা তাদের জন্য নাযিল করা হয়েছে।’ নবীজি জীবনব্যাপী তাঁর কথা, কর্ম ও অনুমােদনের মাধ্যমে কুরআনের সে ব্যাখ্যা মানুষকে শিক্ষা দিয়েছেন। সে জন্য আয়িশা রা. বলেন, তাঁর আখলাক হল আল কুরআন।
No account yet?
Create an Account