HEY YOU, JOIN US & CONNECT TO BOIPUSTOK!
Learn and gain knowledge about the life stories of sages and celebrities
In stock
50 krনাস্তিক আর সংশয়বাদীদের দিক থেকে ইসলাম নিয়ে তোলা মৌলিক প্রশ্ন হাতে গোনা। বেশিরভাগ প্রশ্নই ইসলাম-বিদ্বেষী, ঘৃণা আর প্রান্তিকতার চাদরে মোড়ানো। হাল জামানায় উত্থিত এসব প্রশ্ন নতুন নয়, ১৪শ বছর আগেও ছিল; জিইয়ে আছে আজতক। এসব নিয়ে অতীতেও প্রচুর কাজ হয়েছে কিন্তু কোথাও যেন একটা শূনতা ছিল! গিয়ে এলেন নতুন প্রজন্মের প্রতিশ্রুতিশীল কথাসৈনিক আরিফ আজাদ। পাঠকদের সামনে উপস্থাপন করলেন এক বিশ্বাসী চরিত্র ‘সাজিদ’।
আরিফ আজাদ একান্ত নিজের মতো করে অবিশ্বাসীদের জবাব দিয়েছেন। সাহিত্যের প্রচলিত গাম্ভীর্যতা পরিহার করে গল্পোচ্ছলে মিথ্যার ফানুস উড়িয়ে দিয়েছেন।প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ পাঠক-মানসে সত্যের বীজ বুনছে যুক্তির আকরে; কিছুটা আকর্ষণীয় ঢঙে, খুব সহজ ও সাবলীল ভাষায়। লাখো পাঠক প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ নিয়ে কথা বলছে, কিন্তু কেন? চলুন, পড়ে দেখি…
In stock
39 krরাসূল সা.-এর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ কিছু বৈশিষ্ট্যকে নান্দনিক রচনাশৈলীর মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে। সেই বৈশিষ্ট্যাবলিকে নিজের মাঝে ধারণ করার প্রেরণা সৃষ্টিই এ বইয়ের লক্ষ্য।
In stock
49 krসুন্দর পৃথিবীর জন্য প্রয়োজন পরিবর্তনের।
পরিবর্তন কর্ম ও বিশ্বাসের, চিন্তা ও চিন্তাধারার।
ইসলামী সমাজ ও মুসলিম উম্মাহর জীবন ও জীবনধারার।
প্রত্যাশিত পরিবর্তনে প্রয়োজন একটি ‘ফজর-প্রজন্ম’ ও ‘প্রভাতী কাফেলা’র!কারণ ফজর স্রষ্টা-নির্ধারিত পরিবর্তন-ক্ষণ।
যুগে যুগে ফজরকালেই ঘটেছে আসমানী পরিবর্তন।
প্রভাতী কাফেলাই রচনা করেছে প্রতিটি বদলে দেওয়ার দাস্তান।
প্রভাত ও ফজর-প্রজন্মতেই জড়িয়ে আছে আগামী-পৃথিবীর চূড়ান্ত আয়োজন!যে পরিবর্তনের প্রতীক্ষায় প্রতিটি মুসলমান,
দাজ্জাল ও দাজ্জালী শক্তির পতনে ঈসা মাসীহের আগমন,
গৌরবের আলকুদস হতে সূচিত বিজয়ের কাক্সিক্ষত সেই মাহেন্দ্রক্ষণ,
তাও তো ফজর-প্রজন্মের মাধ্যমেই! প্রভাত ও ফজর-কালেই তার বাস্তবায়ন!ফজর নামায মুমিনের এক ঈমানী পরীক্ষা।
বিজয়-প্রজন্মের জন্য রাব্বে কারীমের অমূল্য তোহফা।
প্রভাতকাল ও ফজর নামাযেই আগামীর বিজয়ের বার্তা লেখা।
ফজর নামাযে শিথিলতা করে বিজয়ের স্বপ্ন দেখা এক দিবাস্বপ্ন! ধূসর মরীচিকা!আসুন, সুন্দর পৃথিবীর জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হই―
আগামীর জীবনে আর কোনদিন ফজর নামায করব না কাযা।
ফজরকে জানতে এবং ফজর নামাযের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য উপলব্ধি করতে আপনার জন্য মাকতাবাতুল হাসানের অনন্য উপহার― ফযর আর করব না কাযা
In stock
42 krকী আমাদের পরিচয়?
আমরা কারও সন্তান, কারও জীবনসঙ্গী, আবার কেউ আমাদেরই সন্তান। পারিবারিক, সামাজিক, এমনকী আধ্যাত্মিক পরিমণ্ডলে এই বন্ধনগুলোই আমাদের নানান পরিচয়ে পরিচিত করে। প্রতিটি পরিচয়ই আমাদের কোনো না কোনো বন্ধনে আবদ্ধ করে। এই বন্ধনগুলোই আমাদের অস্তিত্ব, আমাদের পরিচয়। এই বন্ধনগুলোই আমাদের প্রত্যেকের জীবনকে সংজ্ঞায়িত করে। জীবনভর এসব বন্ধন নিয়েই তো আসলে এই আমরা।
জীবনের রঙে রঙিন, পার্থিব অথচ অপংত্তেয়, একই সঙ্গে অপার্থিব কিন্তু মায়াবী- এই অদ্ভুত বন্ধনগুলোর নিবিড় খুঁটিনাটি নিয়ে উস্তাদ নোমান আলী খান-এর মূল্যবান কথামালা কালির অক্ষরে জায়গা পেয়েছে ‘বন্ধন’ বইটিতে।
নিজেদের আপন সম্পর্কের মিষ্টতা-তিক্ততার ভাষাগুলোই জড়ো হয়ে বইয়ের পাতায় শব্দ হয়ে ফুঁটেছে ‘বন্ধন’ নামে।
In stock
50 krবাইবেল কোরআন ও বিজ্ঞান
লেখকঃ ড. মরিস বুখাইলী
প্রকাশনীঃ জ্ঞান বিতরনী
“বাইবেল কোরআন ও বিজ্ঞান” পৃথিবীর বিখ্যাত একটি গ্রন্থ| গ্রন্থটি রচনা করেছেন ফ্রানসের প্রক্ষাত সার্জন, বৈজ্ঞানিক ও গবেষক ডাঃ মরিস বুকাইলি। ফরাসী ভাষায় রচিত তার”লা বাইবেল, লা কুরআন য়েট লা সাইন্স” নামক বই খানি সর্বপ্রথম ১৯৭৬ সালের মে মাসে পেরিসে প্রকাশিত হলে সঙ্গে সঙ্গে সুধীজনের দৃষ্টি আকর্ষন করে। ইংরাজী ও আরবী সহ পৃথিবীর বহু ভাষায় অনুদিত হয়।
মহাগ্রন্থ আল কোরআন মানবতার ইহ ও পরকালীন মুক্তি ও কল্যাণের চাবিকাঠি এবং এক মাত্র নির্ভুল আসমানী কিতাব। অথচ যুগে যুগে এ সত্যকে অস্বীকার করার চেষ্টা করা হয়েছে। এ চেষ্টা চলেছে প্রধানত ইহুদী ও খ্রিষ্টান পন্ডিতদের দ্বারা এবং বৈজ্ঞানিকগণ কর্তৃক।
এই বইয়ে তিনি আধুনিক বৈজ্ঞানিক গবেষণা থেকে পাওয়া জ্ঞানের সঙ্গে বাইবেলের বর্ণনার সঙ্গতি সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। বিজ্ঞানের এ চরম উৎকর্ষতার যুগে প্রকৃত সত্যকে যারা আবিষ্কার করতে চান এ বইটি তাদের প্রভূত উপকারে আসছে বিধায় দুনিয়া জোড়া বইটি ব্যাপকভাবে আলোচিত ও প্রশংসিত হচ্ছে।
In stock
13 krবাংলাদেশের অধিকাংশ মুসলিম ধর্মপ্রাণ । ধর্মীয় বিধি বিধান অনেকেই পুরােপুরি মানতে না পারলেও সকল বিধানের প্রতি শ্রদ্ধাবােধ অটল। কমবেশি পালনের চেষ্টাও অনেকেই করেন। কিন্তু একটি ফরয ইবাদত যা ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের একটি স্ত ম্ভের অংশ তা বাংলাদেশের ধার্মিক মুসলমানগণও পালন করেন না। ভাবতে বড়ই অবাক লাগে। যে ধার্মিক মুসলিম পাঁচ ওয়াক্ত নামায ছাড়াও সাধ্যমত সুন্নাত ও নফল নামায আদায় করছেন। ফরয রােযা পালন ছাড়াও সাধ্যমত নফল রােযা পালন করছেন। এছাড়া অনেক প্রকার সুন্নাত, নফল, যিকির, দান ও অন্যান্য কাজ করছেন। এমনকি পােশাক-পরিচ্ছদ, ওঠা-বসা ইত্যাদি ক্ষেত্রে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আদবও ত্যাগ করতে চান না। এই মুসলিমই কুরআন করীমের স্পষ্ট নির্দেশ, অসংখ্য হাদীসের স্পষ্ট নির্দেশ, সকল মুসলিম উম্মাহর ঐকমত্যের মাধ্যমে ফরয ইবাদত ফসলের যাকাত বা উশর প্রদানের ইবাদত পালন করেন না। বাংলাদেশের প্রায় কোন মুসলিমই ফসলের যাকাত প্রদান করেন না। প্রশ্ন হলাে কেন এই অবাধ্যতা? কেন এই অবহেলা? প্রশ্ন করলে অনেক আলেম বলেন: বাংলাদেশের খারাজী জমিতে উশর প্রদান জরুরী নয়। “খারাজী জমিতে উশর প্রদান জরুরী নয়” কথাটি ইমাম আবু হানীফা রাহমাতুল্লাহি আলাইহির মত, তা ঠিক। কিন্তু আমাদের কি দেখা উচিত নয় যে, বাংলাদেশের জমি কোন শ্ৰেণীর? খারাজী না উশরী? আমাদের কি দেখা উচিত নয় যে, আমরা খারাজী জমির খারাজ আদায় করছি কিনা? আমাদের কি একটু দেখা দরকার না, কাকে কি পরিমাণ খারাজ দিলে উশর মাফ হতে পারে? এগুলি কিছুই না দেখে আমাদের চুপ করে থাকাটা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল – এর নির্দেশের প্রতি আমাদের অবহেলারই নামান্তর। মুমিনের মন তাে ছটফট করবে তার উপর অর্পিত ফরয দায়িত্বগুলি পালিত হলাে কিনা তা দেখার জন্য । কেউ যদি তাকে বলে যে, অমুক অবস্থায় নামায না পড়লেও চলবে, তবুও সে ছটফট করবে সত্যিই বিষয়টি ঠিক কিনা? সত্যি হলেও সে চেষ্টা করবে কষ্ট করে হলেও তা আদায় করার। যদি কেউ তাকে বলে যে, অমুক পরিস্থিতিতে রােযা না রাখলেও চলবে, তাহলে তিনি প্রথমে বিষয়টি যাচাই করবেন। এরপরও কষ্ট করে হলেও সময় মত তা পালনের চেষ্টা করবেন। যাকাতের ক্ষেত্রেও কি আমাদের আকুতি একইরূপ হওয়া উচিত নয়? আমাকে অনেকে প্রশ্ন করেছেন উশরের বিষয়ে, যা থেকে আমার মনে হয়েছে, বাংলাদেশের অনেক মুমিন মনেই যাকাতের ক্ষেত্রে একইরূপ আকুতি আছে। তাদের এই আকুতি সংক্রমিত হয়েছে আমার মধ্যে। সামান্য পড়াশুনার মাধ্যমে যে সত্যটি আমার কাছে ধরা পড়েছে তা হলাে, বাংলাদেশের সকল অথবা অধিকাংশ ভূমি উশরী ভূমি, যার উশর দেওয়া মুমিনের উপর ফরয । কিছু ভূমি খারাজী বলে গণ্য হবে, কিন্তু ফিকহের বিধান অনুসারে তা নির্ধারণ করা প্রায় অসম্ভব। আর যেক্ষেত্রে ভূমির খারাজী হওয়ার বিষয়ে সামান্যতম সন্দেহ থাকবে সেক্ষেত্রেও সেই জমির উশর প্রদান করা ফরয। সর্বোপরি আমরা দেখতে পেয়েছি, বাংলাদেশের কোন জমিরই ইসলামী খারাজ প্রদান করা হয় না। আমরা যারা “খারাজী জমির উশর দিতে হবে ” বলে বাংলাদেশে উশর প্রদান করছি না তাদের অবস্থা হলাে ঐ ব্যক্তির মত যে, “গ্রামে জুমআর নামায হবে না” বলে জুমআর নামায পড়ল না। এরপর আর যােহরও পড়ল না। যদিও উশর বা ফসলের যাকাতই আমাদের মূল আলােচ্য বিষয় তবুও যেহেতু তা যাকাত ব্যবস্থারই অংশ তাই বইটিতে আমি ইসলামে যাকাত ব্যবস্থার গুরুত্ব, যাকাত প্রদানের ফযীলত, যাকাত প্রদান না করার ভয়াবহ পরিণতি ও যাকাত ব্যবস্থার কতিপয় মূলনীতি আলােচনা করেছি। এ বিষয়ক কিছু বাড়াবাড়িও আলােচনা করেছি। বাড়াবাড়ি বুঝাতে পণ্ডিতগণ একটি তুলনামুলক বাক্য ব্যবহার করেন, যেমন “মার্কসের চেয়েও বেশী মার্কসবাদী”। আমরা দেখেছি, আমাদের দেশে বর্তমানে কিছু মুসলিম ইসলাম ধর্ম হৃদয়ঙ্গম করা ও পালনের ক্ষেত্রে “ইসলামের নবীর () চেয়েও বেশী মুসলিম” হতে চান। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সার্বিক আদর্শ, শিক্ষা, কর্ম, তাঁর সাহাবীগণের কর্ম ও জীবনপদ্ধতি না জেনে শুধুমাত্র কুরআন করীমের দুই একটি আয়াত বা দুই চারটি হাদীসের সাথে নিজের মনের আবেগ, ব্যক্তিগত বুদ্ধি বা নির্বুদ্ধিতা মিশিয়ে নতুন ইসলাম তৈরী করেন। যাকাতের ক্ষেত্রে এ ধরনের বাড়াবাড়ির মধ্যে রয়েছে দৈনিক যাকাত প্রদান, যাকাতের ক্ষেত্রে নিসাব বা বর্ষপূর্তির শর্ত না মানা, নামাযের মত বাংলাদেশে উশর বা ফসলের যাকাত পুরস্কার, নেক কর্মময় দীর্ঘ জীবন, দুনিয়া ও আখেরাতের সর্বোত্তম সফলতা দান করুন। বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিক্ষাবিদ ও ইসলামী চিন্তাবিদ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ মুস্তাফিজুর রহমান তার মহামূল্যবান সময় ব্যয় করে বইটি পড়ে আমাকে উৎসাহ, অনুপ্রেরণা ও পরামর্শ প্রদান করেছেন। মহান রাব্বল আলামীন তাকে সর্বোত্তম পুরস্কার ও বরকতম দীর্ঘ জীবন প্রদান করুন ।
In stock
42 krনবিজির ﷺ মতো হওয়া কি খুব সহজ?
ঘরে এসে যখন শুনলেন খাবার নেই, তখন তিনি নফল সিয়ামের নিয়্যত করে ফেললেন। আমরা হলে কী করতাম?
প্রথম কয়েক বছর মানুষের কাছ থেকে বারবার প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পরও কীসের বলে নিরলস দ্বীন প্রচার করে গেছেন? কীভাবে অর্জন করলেন অটুট মানোবল? কীভাবে রপ্ত করলেন এক অসম্ভব সুন্দর ভাষা, যা শুনলেই মানুষের হৃদয়ে ছাপ ফেলে দিত? কেমন ছিল তাঁর শৈশব, কৈশোর, তারুণ্য আর যৌবনের উচ্ছল দিনগুলো? নবিজির ﷺ জীবনী পড়তে গেলে আমরা সাধারণত তাঁর নবুওয়্যত পরবর্তী জীবনেই বেশি গুরুত্ব দিই, কিন্তু এর ভিত্তিটা যে মহান আল্লাহ তাঁর নবুওয়্যতপূর্ব ৪০ বছরের জীবনে ধীরে ধীরে তৈরি করেছিলেন, সেটা কজন ঘেঁটে দেখি?
প্রচলিত অর্থে কোনো সিরাত বই নয় এটি। কোনো তাত্ত্বিক ঘটনার বিবরণও না। এখানে আপনি পাবেন ব্যবহারিক কিছু জ্ঞান। হাতে-কলমে শিখবেন নিজের বাচ্চাকে নবিজির ﷺ মতো করে বড়ো করার উপায়। টিনএজ বয়সি হলে জানতে পারবেন এই উড়ুউড়ু সময়টাতে নিজেকে বাগে রাখার কৌশল। বিবাহিত হলে আছে দুজনে মিলে জীবনটাকে আরও মধুর করার টোটকা। সর্বোপরি নবিজির ﷺ মতো জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ‘স্মার্ট’ হওয়ার তরিকা। তবে চলুন স্মার্ট হই প্রিয় নবিজির ﷺ মতো…
In stock
40 krবিয়ে একটি ধর্মীয় চুক্তি, একটি সামাজিক সম্পর্ক। একে ঘিরে দুজন মানুষ, দুটি পরিবারে কত আকাক্সক্ষা, কত স্বপ্ন! সম্পর্কটিকে সুন্দর করার জন্য প্রয়োজন সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা। তাই এই বইটি কেবল বিবাহেচ্ছু, নববিবাহিত বা বিবাহিতাদের জন্য নয়; বরং তাদের বাবা-মা, শ্বশুর-শাশুড়ি, আত্মীয়স্বজনদের জন্যও। এখানে বিয়ের স্বরূপ, দায়িত্বসমূহ, করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়াদি নিয়ে কিছু আলোচনা রয়েছে; যা হয়তো চিন্তার দিগন্তে নতুনত্ব আনতে পারে। রয়েছে কিছু গল্প; যা জীবনের বাস্তবতার প্রতিফলন।
No account yet?
Create an Account