HEY YOU, JOIN US & CONNECT TO BOIPUSTOK!
Learn and gain knowledge about the life stories of sages and celebrities
In stock
85 krআপনি কয়জন সিরিয়াল কিলারকে চেনেন? এই জগতের ইতিহাসে ভয়ংকরতম খুনির সাথে কি আপনার দেখা হয়েছে?
‘সানজাক-ই উসমান আপনাকে তার সাথে দেখা করিয়ে দিতে চলেছে। তাকে দেখতে হলে আমাদের উঁকি দিতে হবে আটশো বছর আগের পৃথিবীতে।
ত্রয়োদশ শতাব্দীর শুরুতেই মঙ্গোলিয়ান স্তেপ থেকে যেন স্বয়ং আজরাইল হয়ে নেমে এলেন চেঙ্গিজ খান এবং তার মোঙ্গল বাহিনী। মাত্র কুড়ি বছরের ভেতর যেন নরকে পরিণত হলো সারা পৃথিবী। প্রথমে চীন, তারপর তুর্কিস্তান আর খোরাসান হয়ে মোঙ্গলঝড় ধেয়ে এলো ককেশাস, আনাতোলিয়া দিয়ে রাশিয়া আর হিন্দুস্তানের দিকে। মরে সাফ হয়ে গেল কোটি কোটি মানুষ।
মোঙ্গলদের হাত থেকে কোনোমতে প্রাণ বাঁচিয়ে ইরান তুর্কিস্তান থেকে আনাতোলিয়ার দিকে রওনা দিলো কিছু মানুষ।
তারপর কী হলো? কী করে তারা গড়ে তুলল বিশাল এক সালতানাত? মোঙ্গলদের হাত থেকে কারা বাঁচালো মক্কা-মদিনাকে?
এটা কোনো নিয়মিত ইতিহাসের বই বা কোনো ঐতিহাসিক উপন্যাস নয়। এটা একই সঙ্গে ইতিহাস, ফিকশন আর থ্রিলার। আজকের পৃথিবী কী করে নির্মাণ হলো, তা জানতে এই বই আপনাকে দারুণ সহযোগিতা করবে ইনশাআল্লাহ।
In stock
89 krআচ্ছা কেমন হয় যদি নবীজি ﷺ এর যুগ থেকে শুরু করে বর্তমান পর্যন্ত পুরো ইসলামের ইতিহাসের সারনির্যাস এক মলাটে ৩৫০-৩৬০ পৃষ্ঠার বইতে পেয়ে যান?
মুসলিম উম্মাহর একজন সদস্য হয়ে আপনার কি উচিত না রাসূলের যুগ থেকে বর্তমান পর্যন্ত ইতিহাসের পুরো সিকুয়েন্সটা মাথায় রাখা? প্রত্যেকের ইতিহাসবেত্তা হওয়া জরুরি না, কিন্তু পুরো ইসলামি ইতিহাসের ঘটনা পরিক্রমাগুলোত অন্তত জানা দরকার।
——
নবীজির যুগ থেকে শুরু করে বর্তমান ইতিহাসের একদম মূল সারনির্যাস ধাপেধাপে এক মলাটে লিখেন আরবের বিখ্যাত শাইখ ডক্টর মুহাম্মাদ ইবরাহীম শারীকী। নাম দেয়া হয় ‘তারিখুল ইসলামিয়া’। এটিরই অনূদিত রূপ ‘ইসলামের ইতিহাস : নববী যুগ থেকে বর্তমান’।
In stock
90 krমানুষের শেষ ঠিকানা
লেখক : আব্দুদ্দাইয়ান মুহাম্মদ ইউনুছ
প্রকাশনী : সবুজপত্র পাবলিকেশন্স
In stock
90 krএই মহামূল্যবান বইটি লেখা হয়েছিল আরবীতে ‘মা যা খাসিরুল আলাম বি ইনহিত্বাতিল মুসলিমীন’ নামে। এটি ১৯৫০ সালে মিশরের কায়রো একাডেমী অফ রিসার্চ এর জন্যে প্রকাশিত হয়। প্রকাশের সাথে সাথেই বইটি আরব বিশ্বে তুমুল জনপ্রিয়তা পায়। এক বছরের মধ্যেই বইটির দ্বিতীয় সংস্করণ ছাপাতে হয়েছিল যেটিতে শহীদ সাইয়িদ কুতুব (রহঃ) সুন্দর একটি ভূমিকা লিখে দেন। এ বইটি এ পর্যন্ত পারস্য, ইংরেজী, তুর্কি, উর্দু, হিন্দী, বাংলাসহ অনেক ভাষায় অনূদিত হয়েছে। বাংলা ভাষায় মাওলানা আবু তাঁহের মিছবাহ (দা.বা.) হুজুরের অনুবাদটি পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে যা দারুল কলম থেকে প্রকাশিত হয়আপনি কেন বইটি পড়বেন কিংবা কেন প্রত্যেক সচেতন মুসলিমের বইটি পড়া উচিত সেটা বোঝাতে আল আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইসলামী চিন্তাবিদ ড. মুহম্মদ ইউসুফ মূসা রহ. এর একটা কথা না বললেই নয়। তিনি বলেন, “বইটি হাতে পেয়ে একদিনেরও কম সময়ে তা পাঠ করেছি। এমনকি পড়া শেষ করে আমার কপিটির শেষ পৃষ্ঠায় এ বাক্যটি লিখে রেখেছি-“ইসলামের মর্যাদা ও গৌরব ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করছে, এমন প্রত্যেকের অপরিহার্য কর্তব্য হলো, এ বইটি পড়া (এবং মনে রাখা)।ইসলামের আবির্ভাবের পূর্বে বিশ্বের অবস্থা কেমন ছিল? ইসলামের আগে বিশ্বের জাতিগুলোর মানবিক আচার-ব্যবহার, সামাজিক শ্রেণীবিভাগ, অর্থনীতি, ধর্মীয় আকীদা এবং জীবনযাপনের রীতিই বা কেমন ছিল? সমাজের উচু আর নিচু শ্রেণীর বৈষম্য কী পরিমাণে ছিল? সে সময়ের জালিম শাসকদের স্বরুপ কেমন ছিল? নবী (সা) বিশ্বমানবতায় কী পরিবর্তন আনলেন? নবী (সা) এর শিক্ষকতায় তার সাহাবা (রা) গণ যে ধর্মীয় প্রশিক্ষণ আর মানবিকতার উন্নয়ন সাধনের শিক্ষা লাভ করেছিলেন তা কীরুপ ছিল? মুসলিমরা বিশ্বের নতুন পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার পরিণতি কী ছিল? মুসলিম দেশগুলোতে মানবতার অবস্থা কীরুপ ছিল আর শাসকগন কতটুকু ন্যায়পরায়ণ ছিলেন? তারপর মুসলিমদের পতন হওয়া কেন শুরু হয়েছিল? কোন জিনিসগুলো বদলে যাওয়ায় মুসলিমদের পতন হল? মুসলিমদের পতন আর ইউরোপের উত্থানে ক্ষমতার এ পালাবদলে বিশ্ব কোন ক্ষতিগুলোর সম্মুখীন হচ্ছে? —– এ প্রশ্নগুলোর উত্তর জানার জন্যেই বইটি পড়বেন।
In stock
99 krযুদ্ধ। বিশ্ব ভূখণ্ডের এক অনিবার্য বাস্তবতার নাম। যে ভিতে দাঁড়িয়ে আছে পৃথিবীর সভ্যতা, শৃঙ্খলা ও তাবৎ ব্যবস্থাপনা। মানুষ যতই শান্তিকামী আর সহনশীলই হোক না কেন—এক সময় তাকে যুদ্ধের পতাকা হস্তে ধারণ করতেই হবে; এতে তার সামান্য আগ্রহ থাকুক, বা না-থাকুক। যদি প্রতিপক্ষ শত্রু তার ও তার দীনের সম্মান বিনষ্ট করে, তার বিশ্বাসের অনিষ্ট সাধনে সচেষ্ট হয় বা তার মর্যাদা হরণের অপচেষ্টায় রত হয়—তাহলে হাত গুটিয়ে বসে থাকা বা প্রতিপক্ষের এমন অযাচিত কর্মকাণ্ড এড়িয়ে চলা, কোনভাবেই কারো জন্য উত্তম ও উন্নত চরিত্রের নিদর্শন হতে পারে না।
পৃথিবীর আবহমানকালের ইতিহাসের ভেতর শির উঁচু করে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে মুসলমানদের গৌরবের অতীত; গর্বময় ঐতিহ্য। আমরা মুসলমানদের যুদ্ধের ইতিহাসে আলো ফেললে দেখতে পাই, রণক্ষেত্রে তাদের ইস্পাতকঠিন চিন্তা, নিপুণ কৌশল, সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা, নব্য আবিস্কৃত অস্ত্র ও যুদ্ধসরঞ্জাম কতোটা সর্বজনবিদিত। মুসলিম অমুসলিম নির্বিশেষে, সকলের জন্য ইসলামের সুমহান অতীত ইতিহাস জানা প্রয়োজন।
কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, যুগের পালাবদলে বর্তমান মুসলমানরা ধর্মীয় অন্যান্য অনুষঙ্গের পাশাপাশি ইতিহাসের প্রতি ঔদাসীন্য দেখিয়েছে অনেক বেশি। যে উদাসীনতার সময়কাল নির্ধারণ করতে ‘কয়েক বছর’ বলেও ক্ষ্যান্ত দেয়া যায় না, বরং বলতে হয়—’কয়েক শতাব্দি’। হ্যাঁ, বিগত কয়েক শতাব্দিকাল ধরেই ইসলামি ইতিহাসের প্রতি আমাদের সীমাহীন অমনোযোগ পরিলক্ষিত হয়েছে।
অনিবার্য ফলাফল হিসেবে, আমাদের ঐতিহ্যের অলি-গলিতে ঢুকে গেছে প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের বহু ‘ইতিহাস-চোর’। ইসলামের শাশ্বত সুন্দর ইতিহাসকে তারা খেলার বস্তু বানিয়ে ছেড়েছে। নিজেদের মনমতো মুসলমানদের চিরন্তন অতীতের বাস্তবতা বদলে চিরসুন্দর গোলপগুলোকে পাল্টে দিয়েছে কষ্টদায়ক কাঁটায়।
‘ইসলামের ইতিহাসে যুদ্ধ : নববী যুগ থেকে বর্তমান’ গ্রন্থটি, উম্মাহর এই প্রয়োজনীয়তা পূরণে একজন দুর্বল তবে সচেতন মুমিন পুরুষের প্রজন্মরক্ষার দরদী প্রয়াস। গ্রন্থটি মূল্যবান এ-জন্য যে, এটি ইসলামি ইতিহাসের অনন্য জ্বলজ্বলে কর্মময় অধ্যায়গুলোর মলাটবদ্ধ অনিন্দ্য সমন্বিত রূপ।
In stock
100 krইসলামের ইতিহাসের সামগ্রিক ও অখণ্ড চিত্র নিয়ে অনবদ্য বই ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’। ফিরাস আল খতিব লিখিত আন্তর্জাতিক বেস্টসেলার এ বইটির বাংলা অনুবাদ ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি : ইসলামের হারানো ইতিহাস’। ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র ভাষা প্রাঞ্জল ও সহজবোধ্য। ইসলামের ছোঁয়ায় উদ্ভাসিত প্রায় সব জনপদের ইতিহাসের সাথে পাঠকের একটি সামগ্রিক সংযোগ ঘটিয়ে দেয়ার চেষ্টা আছে এ বইয়ে। পুরো পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত একটি জাতির দেড়হাজার বছরের ইতিহাস মাত্র শ’তিনেক পৃষ্ঠায় খুঁটিনাটিসহ সংকুলান অসম্ভব। এ কারণে লেখক ইতিহাসগ্রন্থের সন-তারিখভিত্তিক বয়ানের গতানুগতিক পদ্ধতি এড়িয়ে ঘটনাপ্রবাহের প্রধান স্রোতকে স্পর্শ করেছেন। রাসূলুল্লাহ সা.-এর জীবন, খোলাফায়ে রাশেদীনের শাসনকাল, উপমহাদেশের ইতিহাস ইত্যাদি যেসকল অধ্যায় আমাদের মোটামুটি পরিচিত, সেগুলোর ক্ষেত্রে বইটিকে কিছুটা অপূর্ণ মনে হতে পারে। কিন্তু পরবর্তী সময়ের বিবরণ এবং আফ্রিকা, আমেরিকা কিংবা দূরপ্রাচ্যের মুসলমানদের অজানা ইতিহাস পাঠকদের চমৎকৃত করবে। লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র আরেকটি অসাধারণ দিক হলো, ইতিহাসের ঘটনাপ্রবাহের স্পর্শকাতর ও মতবিরোধপূর্ণ বিষয়াদির বর্ণনায় ভারসাম্য। লেখক সেক্ষেত্রে প্রধান মতগুলোকে অল্পকথায় সামনে এনে একটি সমন্বিত বিশ্লেষণ দাঁড় করিয়েছেন। ইতিহাসের গৌরবোজ্জ্বল উদাহরণের পাশাপাশি তুলে এনেছেন বেদনাদায়ক উপাখ্যানও। তাই পাঠক যুগপৎ আনন্দ-বেদনায় সিক্ত হবেন। হীনমন্যতা দূরীকরণের পাশাপাশি পাবেন আত্মপর্যালোচনার সুযোগও। ইসলামের ইতিহাসের সামগ্রিক ও অখণ্ড চিত্র নিয়ে অনবদ্য বই ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’। ফিরাস আল খতিব লিখিত আন্তর্জাতিক বেস্টসেলার এ বইটির বাংলা অনুবাদ ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি : ইসলামের হারানো ইতিহাস’। ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র ভাষা প্রাঞ্জল ও সহজবোধ্য। ইসলামের ছোঁয়ায় উদ্ভাসিত প্রায় সব জনপদের ইতিহাসের সাথে পাঠকের একটি সামগ্রিক সংযোগ ঘটিয়ে দেয়ার চেষ্টা আছে এ বইয়ে। পুরো পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত একটি জাতির দেড়হাজার বছরের ইতিহাস মাত্র শ’তিনেক পৃষ্ঠায় খুঁটিনাটিসহ সংকুলান অসম্ভব। এ কারণে লেখক ইতিহাসগ্রন্থের সন-তারিখভিত্তিক বয়ানের গতানুগতিক পদ্ধতি এড়িয়ে ঘটনাপ্রবাহের প্রধান স্রোতকে স্পর্শ করেছেন। রাসূলুল্লাহ সা.-এর জীবন, খোলাফায়ে রাশেদীনের শাসনকাল, উপমহাদেশের ইতিহাস ইত্যাদি যেসকল অধ্যায় আমাদের মোটামুটি পরিচিত, সেগুলোর ক্ষেত্রে বইটিকে কিছুটা অপূর্ণ মনে হতে পারে। কিন্তু পরবর্তী সময়ের বিবরণ এবং আফ্রিকা, আমেরিকা কিংবা দূরপ্রাচ্যের মুসলমানদের অজানা ইতিহাস পাঠকদের চমৎকৃত করবে। লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র আরেকটি অসাধারণ দিক হলো, ইতিহাসের ঘটনাপ্রবাহের স্পর্শকাতর ও মতবিরোধপূর্ণ বিষয়াদির বর্ণনায় ভারসাম্য। লেখক সেক্ষেত্রে প্রধান মতগুলোকে অল্পকথায় সামনে এনে একটি সমন্বিত বিশ্লেষণ দাঁড় করিয়েছেন। ইতিহাসের গৌরবোজ্জ্বল উদাহরণের পাশাপাশি তুলে এনেছেন বেদনাদায়ক উপাখ্যানও। তাই পাঠক যুগপৎ আনন্দ-বেদনায় সিক্ত হবেন। হীনমন্যতা দূরীকরণের পাশাপাশি পাবেন আত্মপর্যালোচনার সুযোগও। ইসলামের ইতিহাসের সামগ্রিক ও অখণ্ড চিত্র নিয়ে অনবদ্য বই ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’। ফিরাস আল খতিব লিখিত আন্তর্জাতিক বেস্টসেলার এ বইটির বাংলা অনুবাদ ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি : ইসলামের হারানো ইতিহাস’। ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র ভাষা প্রাঞ্জল ও সহজবোধ্য। ইসলামের ছোঁয়ায় উদ্ভাসিত প্রায় সব জনপদের ইতিহাসের সাথে পাঠকের একটি সামগ্রিক সংযোগ ঘটিয়ে দেয়ার চেষ্টা আছে এ বইয়ে। পুরো পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত একটি জাতির দেড়হাজার বছরের ইতিহাস মাত্র শ’তিনেক পৃষ্ঠায় খুঁটিনাটিসহ সংকুলান অসম্ভব। এ কারণে লেখক ইতিহাসগ্রন্থের সন-তারিখভিত্তিক বয়ানের গতানুগতিক পদ্ধতি এড়িয়ে ঘটনাপ্রবাহের প্রধান স্রোতকে স্পর্শ করেছেন। রাসূলুল্লাহ সা.-এর জীবন, খোলাফায়ে রাশেদীনের শাসনকাল, উপমহাদেশের ইতিহাস ইত্যাদি যেসকল অধ্যায় আমাদের মোটামুটি পরিচিত, সেগুলোর ক্ষেত্রে বইটিকে কিছুটা অপূর্ণ মনে হতে পারে। কিন্তু পরবর্তী সময়ের বিবরণ এবং আফ্রিকা, আমেরিকা কিংবা দূরপ্রাচ্যের মুসলমানদের অজানা ইতিহাস পাঠকদের চমৎকৃত করবে। লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র আরেকটি অসাধারণ দিক হলো, ইতিহাসের ঘটনাপ্রবাহের স্পর্শকাতর ও মতবিরোধপূর্ণ বিষয়াদির বর্ণনায় ভারসাম্য। লেখক সেক্ষেত্রে প্রধান মতগুলোকে অল্পকথায় সামনে এনে একটি সমন্বিত বিশ্লেষণ দাঁড় করিয়েছেন। ইতিহাসের গৌরবোজ্জ্বল উদাহরণের পাশাপাশি তুলে এনেছেন বেদনাদায়ক উপাখ্যানও। তাই পাঠক যুগপৎ আনন্দ-বেদনায় সিক্ত হবেন। হীনমন্যতা দূরীকরণের পাশাপাশি পাবেন আত্মপর্যালোচনার সুযোগও। ইসলামের ইতিহাসের সামগ্রিক ও অখণ্ড চিত্র নিয়ে অনবদ্য বই ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’। ফিরাস আল খতিব লিখিত আন্তর্জাতিক বেস্টসেলার এ বইটির বাংলা অনুবাদ ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি : ইসলামের হারানো ইতিহাস’। ‘লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র ভাষা প্রাঞ্জল ও সহজবোধ্য। ইসলামের ছোঁয়ায় উদ্ভাসিত প্রায় সব জনপদের ইতিহাসের সাথে পাঠকের একটি সামগ্রিক সংযোগ ঘটিয়ে দেয়ার চেষ্টা আছে এ বইয়ে। পুরো পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত একটি জাতির দেড়হাজার বছরের ইতিহাস মাত্র শ’তিনেক পৃষ্ঠায় খুঁটিনাটিসহ সংকুলান অসম্ভব। এ কারণে লেখক ইতিহাসগ্রন্থের সন-তারিখভিত্তিক বয়ানের গতানুগতিক পদ্ধতি এড়িয়ে ঘটনাপ্রবাহের প্রধান স্রোতকে স্পর্শ করেছেন। রাসূলুল্লাহ সা.-এর জীবন, খোলাফায়ে রাশেদীনের শাসনকাল, উপমহাদেশের ইতিহাস ইত্যাদি যেসকল অধ্যায় আমাদের মোটামুটি পরিচিত, সেগুলোর ক্ষেত্রে বইটিকে কিছুটা অপূর্ণ মনে হতে পারে। কিন্তু পরবর্তী সময়ের বিবরণ এবং আফ্রিকা, আমেরিকা কিংবা দূরপ্রাচ্যের মুসলমানদের অজানা ইতিহাস পাঠকদের চমৎকৃত করবে। লস্ট ইসলামিক হিস্ট্রি’র আরেকটি অসাধারণ দিক হলো, ইতিহাসের ঘটনাপ্রবাহের স্পর্শকাতর ও মতবিরোধপূর্ণ বিষয়াদির বর্ণনায় ভারসাম্য। লেখক সেক্ষেত্রে প্রধান মতগুলোকে অল্পকথায় সামনে এনে একটি সমন্বিত বিশ্লেষণ দাঁড় করিয়েছেন। ইতিহাসের গৌরবোজ্জ্বল উদাহরণের পাশাপাশি তুলে এনেছেন বেদনাদায়ক উপাখ্যানও। তাই পাঠক যুগপৎ আনন্দ-বেদনায় সিক্ত হবেন। হীনমন্যতা দূরীকরণের পাশাপাশি পাবেন আত্মপর্যালোচনার সুযোগও।
In stock
105 krকতো তাড়াতাড়ি বড় হয়ে গিয়েছি……………….
এই তো কয়েকদিন আগেই হাফ প্যান্ট পড়া দশ বছরের কোঁকড়া চুলের এক বালক। তার স্কুল মাঠের কড়াই গাছের নিচে বসে নদীর দিকে উদাস হয়ে তাকিয়ে থাতো পায়ের কাছে আছড়ে পড়তো দলবেঁধে অনেক দূর পাড়ি দেওয়া ঢেউ। মাঝে মাঝে সে ঢেউ গোনার ব্যর্থ চেষ্টা করত। কিন্তু খেই হারিয়ে ফেলতো একটু পরেই। আবার উদাস হয়ে তাকাতো নদীর দিকে। কখনোবা আকাশের দিকে। দুপুরের বৃষ্টিভেজা রোদে মাছে মাছে একটা সোনালী ডানার চিল উড়ে বেড়াতো করুন সুরে ডেকে উঠতো হঠাৎ হঠাৎ। বালক আরো উদাস হয়ে যেত। কখনো কখনো বালক স্কুল থেকে ঘরে ফেরার সময় অবাক হয়ে দেখাতো আকাশ কালো করে বৃষ্টি আসছে। বালকের ছাতা ছিলো না। কাজেই সেই ঝুম বৃষ্টির কভল থেকে বই খাতা বাঁচাতে একহাতে স্যান্ডেল আর একহাতে বই নিয়ে ভোঁ দৌড় দিত। মাঝে মাঝে রাস্তায় কাদায় পিছলে পড়ে যেত । কাঁদা মাখা ভুত হয়ে ফিরতো বাসায়। মা ব্যর্থ চেষ্ট করতো আঁচল দিয়ে মাথা মছে দেয়ার। মায়ের হাত থেকে নিজেকে মুক্ত করে বালক দৌড়ে লাফিয়ে পড়তে পুকুরে। পুকুরের স্বচ্ছ পানিতে বৃষ্টির ফোটা অধ্ভুত শ্বদ করত। বালক অবাক হয়ে শুনতো সে শব্দ। দীর্ঘসময় পুকুরে দাপাদাপি করার পর চোখ লাল করে সে ফিরতো মা আঁচল দিয়ে মাথা মুছে দিতো শান্ত ছেলের মতো পুঁটি মাছের ভাজি দিয়ে গোগ্রাসে গরম ধোঁয়া উঠা ভাত গিলে, গল্পের বই নিয়ে কাঁথামুড়ি দিয়ে শুয়ে পড়তো বালক। টিনের চালে তখন একটানা বৃষ্টি পড়তো ।
বাইরে সজনে গাছটা উড়ে চলে যেতে চাইতো হাওয়ার সাথে। কলাগছের পাতায় চলতো বাতাসের দাপাদাপি। বালক গল্পের বইয়ের ডুবে যেত। দুষ্টু বাবার কবল থেকে নৌকা দিয়ে পালাচ্ছে হাকল বেরি ফিন.. সে কি নিরাপদে পালাতে পারবে? ্ওর বাাবা ওকে ধরে ফেলবে? টান টান উত্তেজনা! একসময় ঘুমিয়ে পেোত বালক ঘুমের ঘোরেই ভয় পেত বিদ্যুৎচমকের শব্দ। মা মাঝে মধ্যে পাশে এস শুয়ে থাকতো ঘুমের ঘোরে সে জড়িয়ে ধরতো তার মায়ের গলা-এই পৃথিবীতে তার সবচেয়ে আপন মানুষটিকে…
ফ্ল্যাপের কথাঃ
আর কতকাল পথ ভুল রাস্তায় হেঁটে বেড়াবে উদ্বান্তের মতো? আর কতকাল? তারচেয়ে বরং এসো খোলা জানালায়! এক ঝলক ঠান্ডা বাতাস এসে শীতল পরশ বুলিয়ে দেবে।
কোসার স্নিগ্ধ মুখটাতে বািইরে চেয়ে দেখো ঝকঝকে রোদে ভেসে যাচ্ছ চারিদিকে, উঠোনকোণের পেয়ারা গাছটার পাতার আড়ালে মিষ্টি সুরে গান গেয়ে যাচ্চে বুলবুলি, দুরের ঐ হাতছানি দিয়ে ডাকছে তোমায়, মুক্ত বাতাসের খোঁজে……
In stock
120 krআব্দুল্লাহ ইবনে মুবারককে (রহঃ) যখন উনার সঙ্গী সাথীরা জিজ্ঞেস করতো, আপনি আমাদের সাথে সময় না কাটিয়ে একা একা থাকেন কেন? জবাবে ইবনে মুবারক বলতেন, আমি তো সাহাবীদের সাথে থাকি? যখন জিজ্ঞেস করা হতো কিভাবে তিনি বলতেন, আমি সাহাবীদের জীবনী পড়ি!’
যখন কারো ঈমান দুর্বল হয়ে পড়ে, গুনাহে লিপ্ত হয়ে পড়ে, যখন আল্লাহর ইবাদতে কোন জোস থাকে না তখনও উলামারা সাজেস্ট করেন সাহাবী, তাবেঈদের জীবনী অধ্যয়নের।
.
সাহাবী, তাবেঈদের ঈমানদীপ্ত জীবনী রচনায় যেকজন লেখক প্রসিদ্ধি লাভ করেছেন তাদের একজন ড. আব্দুর রহমান রাফাত পাশা (রহঃ)।
মুসলিম বিশ্বে সাড়া জাগানো লেখক ড. আবদুর রহমান রাফাত পাশা লিখিত এবং মাও. মাসউদুর রহমান অনূদিত বই। সাহাবাদের তাজা ঈমানের আসরে বসে ঈমান তাজা করার মত একটা কিতাব।
In stock
120 krআব্দুল্লাহ ইবনে মুবারককে (রহঃ) যখন উনার সঙ্গী সাথীরা জিজ্ঞেস করতো, আপনি আমাদের সাথে সময় না কাটিয়ে একা একা থাকেন কেন? জবাবে ইবনে মুবারক বলতেন, আমি তো সাহাবীদের সাথে থাকি? যখন জিজ্ঞেস করা হতো কিভাবে তিনি বলতেন, আমি সাহাবীদের জীবনী পড়ি!’
যখন কারো ঈমান দুর্বল হয়ে পড়ে, গুনাহে লিপ্ত হয়ে পড়ে, যখন আল্লাহর ইবাদতে কোন জোস থাকে না তখনও উলামারা সাজেস্ট করেন সাহাবী, তাবেঈদের জীবনী অধ্যয়নের।
.
সাহাবী, তাবেঈদের ঈমানদীপ্ত জীবনী রচনায় যেকজন লেখক প্রসিদ্ধি লাভ করেছেন তাদের একজন ড. আব্দুর রহমান রাফাত পাশা (রহঃ)।
মুসলিম বিশ্বে সাড়া জাগানো লেখক ড. আবদুর রহমান রাফাত পাশা লিখিত এবং মাও. মাসউদুর রহমান অনূদিত বই। সাহাবাদের তাজা ঈমানের আসরে বসে ঈমান তাজা করার মত একটা কিতাব।
In stock
149 krকারো হাতে অস্ত্র আছে, কেউ সম্পূর্ণ খালি হাতে, অধিকাংশের পায়ে জুতো নেই, নেই পর্যাপ্ত উট আর ঘোড়া। অপরদিকে শত্রু বাহিনী পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে হাজির। সংখ্যায় দ্বিগুণেরও বেশি দেখা যাচ্ছে। বিজয়ের ধ্বনি গেয়ে এগিয়ে আসছে দ্রুত বেগে রক্তপিপাসু দল। এমতাবস্থায় আপনি কী করতেন? আমরা কি পারতাম এমন যুদ্ধে স্থির দাঁড়িয়ে থাকতে, চোখের সামনে মৃত্যু দেখেও?
সাহাবিগণ পেরেছিলেন, বদর যুদ্ধের সেই দিনে তাঁরা রচনা করেছিলেন ইসলামের এক নতুন ইতিহাস। আর তাই কুরআনের ভাষায় দিনটিকে বলা হয় يوم الفرقان অর্থাৎ সত্য-মিথ্যা পার্থক্যকারী দিন। এদিন পাঁচ হাজার ফেরেশতা এতে অংশগ্রহণ করেছিলেন, ফলে আসমানের ফেরেশতাদের মাঝে শ্রেষ্ঠ ফেরেশতা হবার মর্যাদা তাঁরা পেয়েছিলেন। সেইসাথে যে ৩১৩ জন সাহাবীরা এতে অংশগ্রহণ করেছিল, তাঁরা হয়েছেন দুনিয়া-বাসীদের মাঝে সেরা।
বদর যুদ্ধ এবং এই যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সাহাবীদের জীবনীতে রয়েছে মুসলিমদের জন্য মূল্যবান শিক্ষা, বিশেষ করে বর্তমান প্রেক্ষাপটে যখন কিনা মুসলিমরা সবদিক থেকে কোণঠাসা। তাই মাকতাবাতুল ইসলাম নিয়ে এসেছে ৩১৩ জন বদরী সাহাবীদের জীবন বৃত্তান্ত নিয়ে রচিত একটি অনবদ্য গ্রন্থ ‘আসহাবে বদরের জীবনকথা।’
এতে বদর যুদ্ধের পূর্ণাঙ্গ চিত্র অঙ্কন করা হয়েছে, সেই সাথে এতে অংশগ্রহণকারী ৩১৩ জন সাহাবীদের সংক্ষিপ্ত জীবনী আলোচিত হয়েছে অত্যন্ত সাবলীল ভাষায়।
In stock
149 krরাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের আদর্শ। আল্লাহ্ তাআলাই তাঁকে আমাদের জন্য উসওয়া বানিয়েছেন। তিনিই আমাদের অনুসরনীয় এবং অনুকরনীয়,আদর্শ। আচ্ছা কখনো কি ভেবে দেখেছি যে কেন তিনি আদর্শ? কীভাবে তিনি আদর্শ?
রাসুলের আগমণের বার্তা ছিল পূর্বের সকল আসমানী কিতাবে, যার জীবন পরিপূর্ন ছিল উত্তম আচরণে। স্বয়ং আল্লাহ্ তাআলা তাঁর চরিত্রের সাক্ষ্যদিয়ে নাজিল করেছেন কুরআনের আয়াত। তাঁর নবুওয়াত, তাঁর মুজিজা, তাঁর জীবনাচরন, তাঁর রাষ্ট্রনীতি, তাঁর যুদ্ধনীতি সবকিছু দিয়েই তিনি ছিলেন উতকৃষ্টতার উচ্চ শিখরে। সকল ক্ষেত্রেই তিনিই আদর্শ। পৃথিবীতে তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যিনি আদর্শেরও আদর্শ। যার আদর্শকে স্বীকৃতি জানিয়েছেন তার ঘোরতম শত্রুরাও। এমনকি অবিশ্বাসীদের যারা নিরপেক্ষভাবে তাঁকে, তাঁর জীবনচরিতকে বিশ্লেষণ করেছে তারাও একথা স্বীকার করে নিয়েছে যে, তাঁর অবস্থানে তিনিই সয়ম্ভু।
আমাদের দৈনিক পাঠ্যসূচির একটা অংশে থাকা চাই রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সিরাত। থাকা চাই তাঁকে নতুন করে জানার আগ্রহ। সেই সাথে সিরাত পাঠে থাকা উচিত নতুনত্ব।
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সিরাত নিয়ে আমাদের ধারণা থাকলেও তিনি যে আদর্শ তা নিয়ে বাংলায় তেমন কিছু রচনা হয়নি বললেই চলে। প্রখ্যাত ঐতিহাসিক ড. রাগিব সারজানি এই শূন্যস্থান পূরণ করেছেন তার রচিত “উসওয়াতুল লিল আলামিন” গ্রন্থের মাধ্যমে। বইটি আর সব সিরাত কিংবা শামায়েল গ্রন্থের মতো নয়। আর নয় এ দুয়ের মাঝের কিছু। রাসুলের জীবনাদর্শ পাঠে বিমোহিত হতেই বইটির সৃষ্টি। লেখক রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসালামের শ্রেষ্ঠত্বের বর্ণনাগুলি ফুটিয়ে তুলেছেন কাগজের পাতায়। তুলে ধরেছেন তাঁর ব্যক্তিগত শ্রেষ্ঠত্বের পাশাপাশি তাঁর প্রতি আরোপিত অভিযোগের খণ্ডন, উল্লেখ করেছেন পশ্চিমা বিশ্বের নিরপেক্ষ বিশ্লেষকদের মতামত।সুপাঠ্য এই গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়েছে মাকতাবাতুল হাসান থেকে।
No account yet?
Create an Account