HEY YOU, JOIN US & CONNECT TO BOIPUSTOK!
Learn and gain knowledge about the life stories of sages and celebrities
In stock
15 kr“সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান : একটি হাদীসতাত্ত্বিক পর্যালোচনা” বইয়ের ভূমিকার লেখা:
গ্রন্থটিকে তিনটি পর্বে বিভক্ত করেছি। প্রথম পর্বে এ বিষয়ক হাদীসগুলাে ইলমুল হাদীসের মানদ-ে অধ্যয়নের চেষ্টা করেছি। দ্বিতীয় পর্বে উম্মাতের প্রথম প্রজন্মগুলাের প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস ও হাদীসপন্থী ফকীহগণের বক্তব্যের আলােকে সহীহ ও হাসান হাদীসগুলাের নির্দেশনা নির্ধারণের চেষ্টা করেছি। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের আলােচনা থেকে প্রতিভাত হয়েছে যে, সহীহ হাদীস পালনের বিষয়ে ঐকমত্য সত্ত্বেও সহীহ হাদীস নির্ধারণ, হাদীসের নির্দেশনা নির্ধারণ, একাধিক সহীহ হাদীসের সমন্বয় ও হাদীসের ফিকহী নির্দেশনা নির্ধারণের ক্ষেত্রে উম্মাতের প্রসিদ্ধ মুহাদ্দিস ও ফকীহগণ ব্যাপক মতভেদ করেছেন। এরই আলােকে তৃতীয় পর্বে উম্মাতের মতভেদ, প্রান্তিকতা, কারণ, প্রতিকার ও এ বিষয়ে সালাফ সালিহীনের কর্মধারা আলােচনা করেছি।
In stock
20 krযারা হেদায়াতের পথে চলতে চায় তাদেরকে এই বইটি অনুপ্রাণিত এবং উদ্বুদ্ধ করতে পারে, বিশেষ করে নারীদের। এই বইটিতে অত্যন্ত বলিষ্ঠ্যভাবে উম্মু সুলাইম রাদিয়াল্লাহু আনহার দৃঢ়তা, প্রজ্ঞা, ধৈর্য
এবং সাহস ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
In stock
19 krজাল ও জইফ হাদিস ব্যতিত সহিহ হাদিসের আলোকে লেখা এই দোয়ার বই। যা প্রত্যেহ জীবনে একটা গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। আর লেখক “আব্দুর রাযযাক বিন ইউসুফ” সম্পর্কে বলার তেমন প্রয়োজন মনে করছিনা।কারণ তার বক্তব্যের মাধ্যমে আল্লাহ সুবহানাহুতা’আলা অনেক মানুষকে সঠিক দ্বীনের বুঝ দান করেছেন। আমিও সেই মানুষদের মধ্যকার একজন।
In stock
39 krদুআ মুমিনের অস্ত্র। প্রয়োজন পূরণ এবং বিপদ থেকে নিরাপত্তা লাভের জন্য দুয়ার বিকল্প নেই। রসূলের ﷺ- দুয়া শ্রেষ্ঠ দুয়া। তাই আমাদের প্রত্যেকের ঘরে একটি বিশুদ্ধ দুয়ার গ্রন্থ থাকা অতীব জরুরী। ইবন তাইমিয়াহ রহ. এর বইটি মূলত রাসূল ﷺ-এর পঠিত দুআসমূহের সংকলন। প্রত্যহ জীবনে প্রয়োজনীয় প্রায় সকল দুয়াই বইতে সংকলন করা হয়েছে। মাঝারী সাইজ, বহনযোগ্য, অত্যন্ত সুন্দর কাগজের মান অসাধারণ, যা পাঠক মাত্র উপভোগ করবেন।
In stock
25 krমুসলিম উম্মাহর আজকের যে দুর্দশা ও বিপর্যস্ত পরিস্থিতি, এর থেকে উত্তরণের উপায় কী? উম্মাহর মূলোৎপাটনে আগ্রাসী অমুসলিম শক্তিগুলোকে মোকাবিলায় আমাদের করণীয় কী? আমরা শুধুই উপরের দিকে দু’চোখ তুলে তাকিয়ে থাকব আসমানি কোন সাহায্য অবতীর্ণ হওয়ার জন্য, নাকি নিজেদেরও করার কিছু আছে? অতীতের জাতিসমূহের বেলায় যেমন শত্রুর দমনে নেমে আসত গায়েবি মদদ; তাদের নিজেদের কিছুই করতে হতো না, আমাদের বেলাতেও কি সেরকম নীতি প্রযোজ্য? নাকি চিরাচরিত সেই নিয়মের ভেতরে এসেছে নতুন কেন পরিবর্তন? এই বইতে এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছেন প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ ও সুলেখক ড. রাগিব সারজানি।
আরবের এই অনুসন্ধিৎসু লেখক তাঁর বিচক্ষণ দৃষ্টিতে আবিষ্কার করার চেষ্টা করেছেন উম্মাহর মুক্তির পথ। এর জন্য কার্যকরী পদক্ষেপগুলোও তিনি হৃদয়ের আকুতি মিশিয়ে অত্যন্ত দরদি ভাষায় খুব সুন্দরভাবে গুছিয়ে পেশ করেছেন পাঠকের সামনে। যেন তা সহজেই প্রতিজন পাঠকের ভেতরে নাড়া দেয়, খুলে দেয় বোধের বদ্ধ দুয়ার।
In stock
20 kr“আল-ফিকহুল আকবার” ইমাম আবু হানীফা (রহ) লিখিত আকীদার উপর একটি প্রাচীন কিতাব।এই গ্রন্থে অনুবাদ ও ব্যাখ্যাকারী ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর আরও কয়েকটি বইয়ের সাহায্য নিয়ে বঙ্গানুবাদের পাশাপাশি ব্যাখ্যাও সংকলন করেছেন। তিনি আল-আকীদাহ আত-তাহাব্যিয়াহ, আল-ই’তিকাদ গ্রন্থে ইমাম আবু হানীফার আকীদা বিষয়ক বক্তব্যগুলোও যুক্ত করেছেন। এছাড়া তারাবীহ, রিয়া, উজব, কিয়ামতের আলামত, রাসূলুল্লাহ (সা)-এর সন্তানদের পরিচয় ইত্যাদি অনেক বিষয় তিনি আলোচনা করেছেন। তাছাড়াও বইটির একটি বড় অংশজুড়ে ইমাম আবু হানিফার সঠিক আকীদা, উনার বিরুদ্ধে আনিত বিভিন্ন অভিযোগের বিরুদ্ধে যুক্তি খণ্ডন পূর্বক দালীলিক আলোচনা বইটির গ্রহণযোগ্যতায় ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। বইটি দুটি পর্বে বিভক্ত। প্রথম পর্ব তিনটি পরিচ্ছেদে বিভক্ত। প্রথম পরিচ্ছেদে ইমাম আবু হানীফার জীবনী ও মূল্যায়ন, দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে ইমাম আবু হানীফার রচনাবলি ও তৃতীয় পরিচ্ছেদে ইলমুল আকীদা ও ইলমুল কালাম বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।দ্বিতীয় পর্বে আল-ফিকহুল আকবার গ্রন্থের অনুবাদ ও ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এই গ্রন্থের বক্তব্যগুলোকে ধারাবাহিকভাবে বিন্যস্ত করে পাঁচটি পরিচ্ছেদে ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেক পরিচ্ছেদে ইমাম আযমের বক্তব্যের ধারাবাহিতায় আলোচ্য বিষয় ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
In stock
10 kr‘‘আল্লাহর পথে দাওয়াত’’বই এর ভূমিকা:
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। আল-হামদু লিল্লাহ। ওয়া সালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসূলিল্লাহ। ওয়া আলা আলিহী ওয়া আসহাবিহী আজমাঈন।
আল্লাহর পথে আহ্বান করতেই নবী-রাসূলগণের (আ) আগমন। মুমিনের জীবনের অন্যতম দায়িত্ব এই দা’ওয়াত। কুরআন কারীমে এ দায়িত্বকে কখনো দা’ওয়াত, কখনো সঙ্কার্যে আদেশ ও অসৎকার্যে নিষেধ, কখনো প্রচার, কখনো নসীহত ও কখনো দীন প্রতিষ্ঠা বলে অভিহিত করা হয়েছে।
করআন ও হাদীসের আলোকে এ কাজের গুরুত, এর বিধান, পুরস্কার, এ দায়িত্ব পালনে অবহেলার শাস্তি, এ কর্মে অংশগ্রহণের শর্তাবলী ও এর জন্য আবশ্যকীয় গুণাবলী আলোচনা করেছি এই পুস্তিকাটিতে। এ বিষয়ক কিছু ভুলভ্রান্তি, যেমন বিভিন্ন অজুহাতে এ দায়িত্বে অবহেলা, ফলাফলের ব্যস্ততা বা জাগতিক ফলাফল ভিত্তিক সফলতা বিচার, এ দায়িত্ব পালনে কঠোরতা ও উগ্রতা, আদেশ, নিষেধ বা দা’ওয়াত এবং বিচার ও শাস্তির মধ্যে পার্থক্য নির্ণয়, আদেশ, নিষেধ বা দা’ওয়াত এবং গীবত ও দোষ অনুসন্ধানের মধ্যে পার্থক্য ইত্যাদি বিষয় আলোচনা করেছি। সবশেষে এ ইবাদত পালনের ক্ষেত্রে সুন্নাতে নববী এবং এ বিষয়ক কিছু ভুলভ্রান্তির কথা আলোচনা করেছি। হাদীসের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র সহীহ বা নির্ভরযোগ্য হাদীসের উপর নির্ভর করার চেষ্টা করেছি। মুহাদ্দিসগণ অত্যন্ত সুক্ষ্ম ও বৈজ্ঞানিক নিরীক্ষার মাধ্যমে হাদীসের বিশুদ্ধতা ও দুর্বলতা নির্ধারণ করেছেন, যে নিরীক্ষা-পদ্ধতি বিশ্বের যে কোনো বিচারালয়ের সাক্ষ্য-প্রমাণের নিরীক্ষার চেয়েও বেশি সুক্ষ্ম ও চুলচেরা । এর ভিত্তিতে যে সকল হাদীস সহীহ বা হাসান অর্থাৎ গ্রহণযোগ্য বলে প্রমাণিত হয়েছে আমি আমার আলোচনায় শুধুমাত্র সে হাদীসগুলিই উল্লেখ করার চেষ্টা করেছি। অতি নগন্য এ প্রচেষ্টাটুকু যদি কোনো আগ্রহী মুমিনকে উপকৃত করে তবে তা আমরা বড় পাওয়া। কোনো সহৃদয় পাঠক দয়া করে পুস্তিকাটির বিষয়ে সমালোচনা, মতামত, সংশোধনী বা পরামর্শ প্রদান করলে তা লেখকের প্রতি তাঁর এহসান ও অনুগ্রহ বলে গণ্য হবে।
In stock
40 krইসললামের পারিবারিক জীবন
লেখক আবদুস শহীদ নাসিম
প্রকাশনী বর্ণালি বুক সেন্টার বিবিসি
In stock
25 krঈমান ও আমলের সাথে সম্পৃক্ত এমন বহু বিষয় আছে, যার কারণে যে কেউ ইসলামের সীমারেখা থেকে বেরিয়ে অমুসলিম ও বেঈমান হয়ে যেতে পারে। এমন বিষয়গুলো কুরআন ও সুন্নাহ’য় বিভিন্নভাবে এসেছে, তবে সেখানে এর জন্য ‘নির্দিষ্ট কোনো সংখ্যা’ পাওয়া যায় না। আমাদের পূর্বসূরী বিজ্ঞ আলেমগণ তাদের গবেষণার মাধ্যমে এই কারণগুলোকে দশটি বিষয়ের মধ্যে সন্নিবেশিত করেছেন, যেখানে সবগুলো কারণই এসে গেছে বলে সমকালীন ইসলামিক স্কলারগণও স্বীকার করছেন। অত্র গ্রন্থে ইসলাম ও ঈমান ভঙ্গের উল্লিখিত দশটি কারণ সম্পর্কে দলীল ও রেফারেন্সভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে। এই কারণগুলো সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞান রাখা প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর জন্য অবশ্য কর্তব্য।
In stock
35 krমানবজীবন নিতান্ত নিরস ও নিরানন্দ নয়। বিনোদন ও আনন্দ জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ। মানুষ বিভিন্নভাবে বিনোদন উপভোগ করে- যার কিছু স্বভাবজাত, সরল ও নিষ্কলুষ; আর কিছু বিকৃত, রুচিহীন ও অমার্জিত। ইসলাম মানবস্বভাবের সাথে সংগতিশীল ও পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান। বলা হয়ে থাকে- ইসলাম ফিতরাতের দ্বীন। সুতরাং বিনোদন ও আনন্দ উপভোগের ক্ষেত্রেও ইসলামের নির্দেশনা থাকবে- এটাই স্বাভাবিক। শিল্প, সাহিত্য, গান, খেলাধুলা ইত্যাদি বিষয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি তুলনামূলক কম আলোচিত বিষয়। সময়ের পরিক্রমায় সতর্কতার নামে ক্রমেই কঠিন হয়ে উঠেছে এ বিষয়ক আলাপের ভঙ্গি। ইমামুল ওসাতিয়্যাহ উসতায ইউসুফ আল কারযাভী এ বিষয়ে কলম ধরে সময়ের প্রয়োজন পূরণ করেছেন। তিনি কুরআন-সুন্নাহর নির্যাস, পূর্ববর্তী আলিমদের আমল ও মন্তব্য উদ্ধৃত করে এ বিষয়ের একটি সামগ্রিক ধারণা উপস্থাপন করেছেন। বিষয়টি ফিকহি; সুতরাং অন্যান্য ফিকহি বিষয়ের মতোই এ বিষয়েও বেশ কিছু বিতর্ক ও মতভিন্নতা আছে। পাশাপাশি আছে দীর্ঘ সময়ের ধূলির আস্তরণ। সুতরাং উসতায কারযাভীর আলোচনার প্রতিটি বর্ণে একমত হতে হবে এমন আবশ্যকতা নেই এবং তা বাস্তবও নয়। যথাযথ তথ্য-উপাথ্যের ভিত্তিতে দ্বিমত করার সুযোগ অবশ্যই খোলা। তবে উসতাযের এ বইটি শিল্পকলা ও বিনোদনকে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আলাপের বদ্ধ দোর খুলে দেবে।
In stock
22 kr“ইসলামী আকীদা” বইটির ভূমিকাঃ
إن الحمد و تخمه وسنه ونستغفره ونعود بالله من شرور آتنا وسيئات أعمالنا من يهده الله فلا مضل له ومن يضلل فلا هادي له وأشهد أن لا إله إلا الله وأشهد أن محمدا عبده ورسوله، اللهم صل على محمد وأزواجه وره ما صليت على آل إبراهيم وبارك على محمد وأزواجه ويه كما باركت على آل
মানুষের প্রকৃতি ও মানবজাতির ইতিহাস পর্যালােচনা করলে আমরা দেখতে পাই যে, সঠিক বিশ্বাসই মানুষের সকল সফলতা ও সৌভাগ্যের ভিত্তি। বিশ্বাসই মানুষের পরিচালিকা শক্তি। সঠিক বিশ্বাস মানুষকে মানবতার শিখরে তুলে দেয় এবং তার জীবনে বয়ে আনে অফুরন্ত শান্তি ও আনন্দ। আমরা জানি বিশ্বাস ও কর্মের সমন্বয়ে ইসলাম। সঠিক বিশ্বাস বা ঈমানই ইসলামের মূল ভিত্তি। আমরা যত ইবাদত ও সঙ্কর্ম করি সবকিছু আল্লাহর নিকট কবুল বা গ্রহণযােগ্য হওয়ার শর্ত ঈমান। বিভিন্ন মুসলিম জনগােষ্ঠীর সাথে তুলনা করলে বাংলাদেশের মুসলিমদের বিশেষ তিনটি বৈশিষ্ট্য ধরা পড়ে:
প্রথমত, বাংলার মুসলিমগণ ভক্তিপ্রবণ। তাঁরা তাঁদের ধর্ম ইসলামকে খুবই ভালবাসেন। আল্লাহ ও তাঁর প্রিয় রাসূল প্রতি তাঁদের ভক্তি খুবই বেশী। তাঁরা সাধারণত ইসলামী আচরণকে মেনে চলতে আগ্রহী।
দ্বিতীয়ত, তাঁরা সরলপ্রাণ। সাধারণত ইসলামের নামে বা ধর্মের নামে যা বলা হয় তারা সহজেই তা মেনে নেন।
তৃতীয়ত, তারা ভদ্র ও বিনয়ী। কোন বিষয়ে সত্য অবগত হলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারা তা মেনে নেন এবং নিজের ভুল স্বীকার করেন। অন্যান্য অনেক মুসলিম জনগােষ্ঠীর সদস্যদের মতে নিজের ভুল বুঝার পরেও তা আকড়ে ধরার বা তার পক্ষে ওকালতি করার চেষ্টা করেন না। বিভিন্ন দেশের মুসলিমদের মধ্যে দাও’আতী কর্মে লিপ্ত বিদেশী সমাজকর্মীরা বাংলার মুসলমানদের এসকল বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করেছেন।
In stock
20 krইসলামী আন্দোলনঃ সাফল্যের শর্তাবলী
লেখকঃ সাইয়েদ আবুল আ’লা মওদুদী
প্রকাশনীঃ আই সি এস পাবলিকেশন
In stock
30 krইসলামী আন্দোলনের নৈতিক ভিত্তি
লেখকঃ সাইয়েদ আবুল আ’লা মওদুদী
প্রকাশনীঃ আধুনিক প্রকাশনী
In stock
10 krআমাদের সমাজের সকল মানুষ এবং ইসলাম সম্পর্কে যাদের সামান্য জ্ঞানও আছে তারা সকলেই জানেন যে, জাতি, ধর্ম , বর্ণ , গোত্র নির্বিশেষে সমাজের সকল মানুষের জন্য শান্তি প্রতিষ্ঠা ইসলামী ধর্মবিশ্বাসের অন্যতম প্রেরণা । তাত্ত্বিক , প্রায়োগিক ও ঐতিহাসিকভাবে তা সর্বজনবিদিত । বাংলাদেশের মুসলিম জনগোষ্ঠীর সকল মানুষই ধর্মীয়ভাবে শান্তিপ্রিয় । সবাই আমরা শান্তি চাই । এখন সমস্যা হলো, তাহলে ইসলামের নামে বোমাবাজি , অশান্তি , নিরিহ নিরপরাধ মানুষ হত্যা, আত্মহত্যা ইত্যাদি কেন ঘটছে ? এ সকল ঘটনার কারন জানা শুধু কৌতূহল নিবারণের বিষয় নয়, বরং সন্ত্রাস নিয়ন্ত্রণের অন্যতম উপায় । সন্ত্রাস একটি ভয়ঙ্কর সামাজিক ব্যাধি । এর নিরাময়ের জন্য এর সঠিক কারন নির্ণয় করা অতীব গুরুত্বপূর্ণ । সঠিক কারন নির্ণয় এই ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ ও নিরাময়ের পথ সুগম করে । পক্ষান্তরে এর কারন নির্ণয়ে বিভ্রান্তি সমস্যাকে আরো ভয়ঙ্কর করে তুলতে পারে ।
In stock
6 krবিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, নাহমাদুহু ওয়া সাল্লী আলা রাসূলিহীল কারীম। আম্মা বাদ, রাসূলুল্লাহ এমন নবী, মানব জাতির সৃষ্টির শুরুতেই যার মর্যাদার কথা লিপিবদ্ধ হয়েছিল মহান রবের দরবারে। ইবরাহীম (আ) এর দোয়ার বাস্তবায়নে ইসমাঈল (আ) এর বংশে আরবে শ্রেষ্ঠতম কুরাইশ বংশে রাসূলুল্লাহ 4 জন্মগ্রহণ করেন। সহীহ হাদীস থেকে জানা যায় যে, তিনি সােমবার জন্মগ্রহণ করেন। আবু কাতাদা (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ কে সােমবার দিন রােযা রাখা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়। তিনি বলেন “এই দিনে আমি জন্মগ্রহণ করেছি এবং এই দিনেই আমি নবুয়্যত পেয়েছি।” রাসূলুল্লাহ সঃ এর জন্ম নিঃসন্দেহে উম্মাতের জন্য মহা আনন্দের বিষয়। তবে এ আনন্দ প্রকাশ যদি রাসূলুল্লাহ : ও তাঁর সাহাবীগণের সুন্নাত অনুসারে হয় তাহলে তাতে সাওয়াব হবে। রাসূলুল্লাহ * এর মীলাদ বা জন্মে আমাদের আনন্দ রাসূলুল্লাহ ও তাঁর সাহাবীগণের সুন্নাত অনুসারে করতে পারলে আমরা এতে অফুরন্ত সাওয়াব ও বরকত লাভ করতে পারব। মীলাদ পালনের সুন্নাত পদ্ধতি হলাে প্রতি সােমবার সিয়াম পালনের মাধ্যমে। আল্লাহর দবরারে শুকরিয়া জানানাে । রাসূলুল্লাহ ঃ নিজে আমাদের এ পদ্ধতি শিখিয়েছেন। এ ছাড়া আমরা দেখেছি যে, মূসা (আ) ও পরবর্তীকালে রাসূলুল্লাহ আশূরার দিন সিয়াম পালন করেছেন। রাসূলুল্লাহ এর মীলাদ বা জন্মে আনন্দ প্রকাশের দ্বিতীয় সুন্নাত পদ্ধতি হলাে সর্বদা তাঁর উপর দরুদ ও সালাম পাঠ করা । তিনি আমাদের জন্য যা করেছেন আমরা জীবন বিলিয়ে দিলেও তার সামান্যতম প্রতিদান দিতে পারব না, কারণ আমরা হয়ত আমাদের পার্থিব সংক্ষিপ্ত জীবনটা বিলিয়ে দিলাম, কিন্তু তিনি তাে আমাদের পার্থিব ও পারলৌকিক অনন্ত জীবনের সফলতার পথ দেখাতে তাঁর মহান জীবনকে উৎসর্গ করেছেন। তাই রাসূলুল্লাহ , এর প্রতি আমাদের নূন্যতম দায়িত্ব যে আমরা সর্বদা তাঁর জন্য সালাত ও সালাম পাঠ করব। আল্লাহর যি ও সালাত সালামের জন্য ওযু করা শর্ত নয়, তবে তা উত্তম। বসে, শুয়ে, দাঁড়িয়ে, হাঁটতে হাঁটতে, ওযুসহ বা ওযুছাড়া সর্বাবস্থায় সালাতসালাম পাঠ করতে হবে। বিভিন্ন সহীহ হাদীস থেকে জানা যায় যে, একবার সালাত পাঠ করলে বান্দা নিম্নের সাত প্রকার পুরস্কার লাভ করে: একবার দরুদ পাঠ করলে
(১) মহান আল্লাহ দরুদ পাঠকারীর দশটি গােনাহ ক্ষমা করেন।
(২) দশটি সাওয়াব দান করেন
(৩) দশটি মর্যাদা বৃদ্ধি করেন
(৪) দশটি রহমত দান করেন
(৫) ফিরিশতাগণ তার জন্য দুআ করতে থাকেন।
(৬) ফিরিশতাগণ পাঠকারীর নাম ও তার পিতার নামসহ তার সালাত রাসূলুল্লাহ সাঃ এর পবিত্র রাওয়ায় পৌছে দেন।
(৭) তিনি নিজে এবার সালাত পাঠকারীর জন্য ১০ বার দুআ করেন। বেশি বেশি সালাত পাঠকারীর জন্য রয়েছে অতিরিক্ত দুটি পুরস্কার: প্রথমত আল্লাহ তার সমস্যা ও দুশ্চিন্তা মিটিয়ে দিবেন এবং দ্বিতীয়ত: রাসূলুল্লাহ সাঃ এর শাফায়াত তাঁর পাওনা হবে।সালাতের সাথে সাথে সালাম পাঠ করতে হবে। তাঁর উপর সালাম পাঠ করলে, স্বয়ং আল্লাহ সালাম পাঠকারীকে সালাম প্রদান করেন, সালাম রাসূলুল্লাহ এর রাওযা মুবারাকায় ফিরিশতাগণ পৌছে দেন এবং তিনি সালামের উত্তর প্রদান করেন। রাসূলুল্লাহ ও এর আগমনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশের অন্যতম দিক হলাে তাঁর মহান শিক্ষা ও পবিত্রতম চরিত্রের কথা বিশ্ববাসীকে জানানাে। রাসূলুল্লাহ সাঃ এর প্রতি ঈমান এনে, তাঁর শরীয়ত মােতাবেক জীবন গঠন করে, তার সুন্নাতের পরিপূর্ণ অনুসরণ করে, সদা সর্বদা তাঁর উপর দরুদ সালাম পাঠ করে, সাধ্যমত বেশি বেশি তার জীবনী ও হাদীস পাঠ করে ও শ্রবণ করে নিজেদের জন্য নতুন জীবনের নতুন জন্ম লাভ করা। এই তাে হলাে সর্বোচ্চ সফলতা। আল্লাহ আমাদের সকলকে তাওফীক প্রদান করুন। আমীন।
In stock
25 krচলে গেছে জীবনের কতগুলো রমযান!
পুষ্পিত বসন্তের সুবাসিত ফল্গুধারা নিয়ে!
রহমত-মাগফিরাত ও নাজাতের বার্তা নিয়ে!
দরজায় কড়া নাড়ছে আরেকটি ‘মাহে রমযান‘!
অসামান্য অর্জন ও অত্যুচ্চ প্রাপ্তির অপার সম্ভাবনা নিয়ে!
কিন্তু ….।
কীভাবে যেন কেটে যায় দিনগুলো!
হেলায়-ফেলায়- অবহেলায়-উদাসীনতায়!
মাস শেষে আফসোস! বার দু’য়েক দীর্ঘশ্বাস!
রমযান এল, রমযান গেল, এগার মাসের মতই!
অথচ ….।
এই রমযানই হয়তো জীবনের শেষ রমযান!
শেষ সুযোগ ক্ষমা লাভের! শেষ সুযোগ প্রাপ্তি ও অর্জনের!
গতবার কতজন ছিলেন! সাহরীতে-ইফতারীতে! জীবনের পরতে-পরতে!
আজ তারা নির্জন কবরে! রমযান শেষেই হয়তো আমার পালা, ডাক আসার!
তাহলে ….।
কীভাবে কাটাবেন আপনার জীবনের শেষ রমযান?!
কীভাবে কাজে লাগাবেন প্রতিটি ক্ষণ, সেকেন্ডের প্রতিটি ভগ্নাংশ?!
কীভাবে ভাবতে শিখবেন- ‘এটাই আমার জীবনের সর্বশেষ রমযান’?!
তা জানতেই প্রিয় পাঠক আপনার জন্য ‘এটাই হয়তো জীবনের শেষ রমযান’!
In stock
49 krকারবালা, ইমাম মাহদি, দাজ্জাল, গজওয়ায়ে হিন্দ- প্রত্যেকটি আলাদা আলাদা প্রসঙ্গ। ইমাম মাহদি আর দাজ্জাল বিষয় দুটি পরস্পর সংশ্লিষ্ট হলেও বাকিগুলো একেবারেই আলাদা। তবে এক জায়গায় এ বিষয়গুলোর খুব মিল আছে। আর তা হলো- এ বিষয়গুলো নিয়ে প্রচুর মিথ চালু রয়েছে মুসলিম সমাজে। কারবালা, ইমাম মাহদি, দাজ্জাল ও গজওয়ায়ে হিন্দ প্রত্যেকটি বিষয়েই রয়েছে আল্লাহর রাসূলের হাদিস। আছে সেসব হাদিসের ওপর পূর্ববর্তী স্কলারদের ভারসাম্যপূর্ণ ব্যাখ্যা ও বিভিন্ন মন্তব্য। কিন্তু সেসব হাদিস ও এর ব্যাখ্যা নিয়ে ভারসাম্যপূর্ণ আলোচনা হয় প্রয়োজনের তুলনায় নিতান্তই কম। কল্পনা আর ধারণার ওপর ডালপালা ছড়ানো চমকপ্রদ আলোচনাই চলে বেশি। অথচ সেসব প্রচলিত মিথ ও কিংবদন্তির তেমন কোনো তাত্ত্বিক ভিত্তি নেই। ড. ইয়াসির ক্বাদির প্রাসঙ্গিক চারটি আলোচনার সংকলন এ বইটি এসব বিষয়ে আপনাকে দেবে একটি সামগ্রিক ধারণা।
In stock
39 krকারাগারের রাতদিন
লেখক : জয়নাব আল গাজালী
প্রকাশনী : প্রফেসর’স বুক কর্ণার
বিষয় : মহীয়সী নারী জীবনী
পৃষ্ঠা : 256, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 9th Published, 2008
In stock
10 krকিয়ামুল লাইল ও তারাবীহ সালাতের রাকআত সংখ্যা
একটি হাদীসতাত্ত্বিক পর্যালােচনা
প্রারম্ভিকা: রাতের আঁধারে সালাতের মাধ্যমে আপন রবের নির্জন সান্নিধ্যে সময় কাটানাে মুমিনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত এবং আল্লাহর নৈকট্য প্রাপ্তির ওয়াসিলা। কুরআন ও সুন্নাহ মুমিনকে রাতের নির্জনতায় সালাত ও কিয়ামে উৎসাহিত করেছে। কিয়ামুল লাইল বা তাহাজ্জুদের জন্য সাধারণভাবে উৎসাহিত করেছে বছরের সকল রাতেই আর বিশেষভাবে রমাযানের রাতে । কিতাব ও সুন্নাহ রাতের সালাতকে মুমিনের বিশেষ বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্বপূর্ণ সিফাত বলে উল্লেখ করেছে।
ইশার পর থেকে ফজরের আগ পর্যন্ত সময়ে আমাদের আদায় করা সকল নফল সালাতকেই ‘কিয়ামুল লাইল’ বা ‘সালাতুল লাইল’ বলে। তাহাজ্জুদ’ শব্দটির উদ্দেশ্য ঘুম থেকে উঠে যে সালাত আদায় করা হয়। আর রমাযান মাসের রাতের সালাতকে ‘তারাবীহ’ বা বিশ্রামের সালাত’ বলা হয়। কেননা এ সালাতে প্রত্যেক চার রাকআত পরপর বিশ্রাম করা হয়।
কিয়ামুল লাইল, বিশেষ করে রমাযান মাসের তারাবীহর সালাতের রাকআত সংখ্যা নির্ধারণে বর্ণনাসমূহে ভিন্নতা রয়েছে। এ পর্যায়ে সাধারণভাবে রাতের সালাত, বিশেষকরে রমাযানের রাতের সালাতের রাকআত সংখ্যার ব্যাপারে বর্ণিত মার’, মাওকুফ ও মাকতূ হাদীসসমহ পর্যালােচনার প্রয়াস পাব। মহান আল্লাহ তাওফীক দাতা।
In stock
13 krমানবজীবনের প্রয়ােজনীয় সকল বিষয়ের মৌলিক নীতিমালা যে কুরআনে পেশ করা হয়েছে, সেখানে অবশ্যই সব রকম সুস্থতারও নিশ্চয়তা রয়েছে। আল্লাহর নেক বান্দাগণ কুরআন থেকে যেসব রােগের চিকিৎসা খুঁজে বের করেছেন, এটি তার একটি সংকলন।
কুরআনের তাৎপর্য ও মাহাত্ম নিয়ে যুগে যুগে যেমনি গবেষণা চলছে, তেমনি কুরআন থেকে চিকিৎসা গ্রহণের প্রচেষ্টাও অব্যাহত থাকবে, ইনশাআল্লাহ। মহান আল্লাহ কুরআনকে “রােগের উপশমকারী ও রহমত” হিসেবে ঘােষণা দেওয়ার পর মানসিক ও শারীরিক এমন কোনাে রােগ থাকতেই পারে না, যার নিরাময় কুরআনে নেই। প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর কর্তব্য হলাে, গভীর বিশ্বাস, নেক আমল ও পবিত্র জীবনযাপনের মাধ্যমে নিজের কল্যাণ, হেফাযত ও সুস্থতার প্রয়ােজনে কুরআন থেকে ফায়দা হাসিলের জন্য সচেষ্ট হওয়া।
আমেরিকার ফ্লোরিডা অঞ্চলে “ইসলামী চিকিৎসা বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন” কুরআন তিলাওয়াতের প্রভাব জানতে কতিপয় অসুস্থ ব্যক্তির উপর এক ব্যাপক গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে। উক্ত গবেষণায় দেখা যায় যে, মানসিক প্রশান্তি সৃষ্টির ক্ষেত্রে ৯৭পার্সেন্ট পর্যন্ত কুরআন তিলাওয়াতের প্রভাব পরিলক্ষিত হয়েছে। উক্ত প্রতিষ্ঠানটির চিকিৎসা বিষয়ক সুদীর্ঘ পরীক্ষা কর্মসূচি এমনভাবে চালানাে হয়েছিল যে, আরব-অনারব কতিপয় মুসলিম এবং অমুসলিমের ওপর কুরআন তিলাওয়াত শুনানাের পর তাদের মানসিক অবস্থার উপর এর প্রভাব পরিমাপ ও রেকর্ড করা হয়।
In stock
14 krআধুনিক পাশ্চাত্য সভ্যতা মানুষের জৈবিক বা পাশবিক জীবনকেই একমাত্র উদ্দেশ্য হিসাবে গ্রহণ করেছে। এজন্য পাশ্চাত্য সভ্যতার দৃষ্টিতে ‘স্মার্টনেস’ বা ‘ব্যক্তিত্বে’-র অন্যতম বৈশিষ্ট্য ‘অহঙ্কার’। যাকে দেখলে যত ‘অহঙ্কারী’ বা ‘কঠিন’ মনে হবে সে তত বেশি ‘ব্যক্তিত্বসম্পন্ন’ বা ‘স্মার্ট’। পাশ্চাত্য পোশাক পরিচ্ছদে এই বৈশিষ্ট্য রক্ষার জন্য সদা চেষ্টা করা হয়।
রাসূলুল্লাহ (সা.) এর নির্দেশ মত টাখনু পর্যন্ত পোশাক পরিধান করলে দেখতে খারাপ দেখায়, সেকেলে মনে হয় বা স্মার্টনেস পরিপূর্ণ হয় না সেজন্য টাখনুর নিচে নামিয়ে পোশাক পরতে হয়। আর এই অনুভুতিটির নামই অহমিকা, অহংকার, গর্ব ও গৌরব। স্মার্ট দেখানোর উদ্দেশ্যে পোশাক ভূলুণ্ঠিত করাকেই হাদীসের ভাষায় গৌরব বা গর্বভরে পোশাক ভূলুণ্ঠিত করা বলা হয়েছে। মনের গভীরে এই অহমিকা, “স্মার্ট দেখানোর” আগ্রহ ছাড়া কেউই ইচ্ছাকৃতভাবে পায়ের গিরা আবৃত করে পোশাক তৈরি করেন না বা পরেন না। সর্বোপরি উপরের হাদীসগুলি জানার পরে কেউ ভাবতে পারেন না যে ইচ্ছাকৃতভাবে পোশাক নামিয়ে পরা কোনোভাবে জায়েয হতে পারে।… বিস্তারিত জানতে “কুরআন-সুন্নাহর আলোকে পোশাক, পর্দা ও দেহ-সজ্জা” বইটি পড়ুন
ইসলামি বই
No account yet?
Create an Account