HEY YOU, JOIN US & CONNECT TO BOIPUSTOK!
Learn and gain knowledge about the life stories of sages and celebrities
In stock
20 krযারা হেদায়াতের পথে চলতে চায় তাদেরকে এই বইটি অনুপ্রাণিত এবং উদ্বুদ্ধ করতে পারে, বিশেষ করে নারীদের। এই বইটিতে অত্যন্ত বলিষ্ঠ্যভাবে উম্মু সুলাইম রাদিয়াল্লাহু আনহার দৃঢ়তা, প্রজ্ঞা, ধৈর্য
এবং সাহস ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
In stock
5 krআলহামদুলিল্লাহ, প্রফেসর ড. খােন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ রচিত, কুরআন ও সুন্নাহর আলােকে জামাআত ও ঐক্য লেখাটি পড়লাম। বাস্তবে উম্মতের ঐক্যের জন্য যে মানুষটি তাঁর সারাটি জীবন ব্যয় করেছেন, জীবনের সার্বক্ষণিক প্রচেষ্টা যার এ কেন্দ্রিক নিবদ্ধ থাকতাে, ঐক্যের প্রতীক হিসেবে যাকে সকল নিষ্ঠাবান মানুষই স্বীকার করে, তার পক্ষেই এরকম একটি গ্রন্থ লেখা সম্ভব। তিনি কুরআন ও সুন্নাহর আলােকে উম্মতের ঐক্যের গুরুত্ব, প্রয়ােজনীয়তা, অনৈক্যের বিধান ও এর বিবিধ অপকারিতা তুলে ধরেছেন। ইখতিলাফ ও ইফতেরাকের মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরার মাধ্যমে উম্মতের ঐক্যের সূত্র দেখিয়ে দিয়েছেন। তার কথা অনুযায়ীই বলতে হয়, ইখতিলাফের ভিত্তি অধিকাংশ ক্ষেত্রে ইলম বা জ্ঞান ও দলিল। আর ইফতিরাকের ভিত্তি সর্বদাই ব্যক্তিগত পছন্দ বা প্রবৃত্তির অনুসরণ, জিদ এবং ইখলাসের অনুপস্থিতি। আরও বলেছেন, ইলম, ইখলাস, ইসলামী ভ্রাতৃত্ববােধ ও ভালােবাসার সাথে ইখতিলাফ থাকতে পারে কিন্তু এগুলাের সাথে ইফতিরাক থাকতে পারে না। এগুলাের অনুপস্থিতিতেই ইফতিরাক জন্ম নেয়। তার এ কথা অনুযায়ী আমরা বলতে পারি, উম্মতের ইমামগণের মাঝে অনুষ্ঠিত মাসআলা-মাসায়েলজনিত মতভেদের কারণে আমাদেরকে ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকতে হবে সেটা কখনাে ঠিক নয়। সাহাবায়ে কিরামের মাঝে আমলী মাসআলাগুলােতে প্রচুর মতভেদ ছিল, যারা সালাফে সালেহীনের ফিকহ অধ্যয়ন করবে তাদের কাছে সেটা দিবালােকের মত স্পষ্ট হয়ে দেখা দিবে। ইমামগণের মধ্যে প্রচুর আমলী মাসআলায় মতান্তর ছিল কিন্তু তাদের মনে পরস্পরের প্রতি কোনাে বিদ্বেষ ছিল বলে কেউ প্রমাণ করতে পারবে না। তাঁরা ইলমী মতভেদ করেছেন কিন্তু তাদের মধ্যে কেউই একে অপরকে খারাপ বলেছেন কেউ দেখাতে পারবে না। ইমাম আবু হানীফা রাহিমাহুল্লাহ ও তাঁর ছাত্রদের মাঝে এক তৃতীয়াংশের অধিক মাসআলায় মতভেদ হওয়া সত্বেও তাদের কেউ অপরের বিরুদ্ধে বিষােদগার তাে দূরের কথা পরস্পরকে সারা জীবন ভালােবেসেই চলে গেছেন। ইমাম মালেককে তার ছাত্র শাফেঈ সম্মান করতেন, ইমাম শাফেঈকে ইমাম আহমাদ ইবন হাম্বল কদর করে কথা বলতেন। কিন্তু তাদের মাঝে মতভেদপূর্ণ অসংখ্য মাসআলা ছিল। তাই তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে আজও আমাদের সমাজে ইলমী মতভেদ থাকার পরেও আমরা মৌলিক আকীদা ও মানহাজের ক্ষেত্রে এক হতে পারি। ইফতিক তথা অনৈক্যের কারণগুলাে খুজে সেগুলাে থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখতে পারে। বর্তমান কালে আমাদের ঐক্যের পথপ্রদর্শক আমাদের জন্য এ গ্রন্থটি লিখে যেন আমাদেরকে সে পথেরই দিশা দিলেন। আল্লাহ তা’আলার কাছে দো’আ করি তিনি যেন তাঁর এ আমলকে কবুল করেন এবং তাঁর নাজাতের ওসীলা বানিয়ে দেন আর উম্মতে মুসলিমাহ বিশেষ করে বাংলা ভাষাভাষি মুসলিমদের মাঝে সঠিক পথে ঐক্য তৈরী করে দিন। আমীন।
In stock
16 krউম্মাহর দরদি অভিভাবক মুহিউস সুন্নাহ ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ রাহ.-এর ইন্তিকালের পাঁচ বছর পর তাঁর এই জীবনী গ্রন্থটি লিখেছেন আবাসে–প্রবাসে তাঁর দীর্ঘদিনের সান্নিধ্যধন্য আস সুন্নাহ ট্রাস্টের সেক্রেটারি জনাব আব্দুর রহমান। আমি তাঁকে অনেক বার অনুরোধ করেছি, যারা দীর্ঘদিন স্যার রাহ.কে খুব নিকট থেকে দেখেছেন আপনি তাদের অন্যতম। তাঁর সম্পর্কে আপনার স্মৃতিগুলো, আপনার বলবার কথাগুলো দুই মলাটের মাঝে সংরক্ষণ করুন। কেননা আমাদের কার কখন দুনিয়ার সফর শেষ হয়ে যায় কারোরই জানা নেই। তিনি বারবার তাঁর লেখনশক্তির দুর্বলতার কথা বলেছেন। তবে আমার কথা ছিল, এক্ষেত্রে ভাষার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে তথ্যের বিশুদ্ধতা। আপনি কথা না বললে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী তথ্য হারিয়ে যাবে, অজানা থেকে যাবে, যা পরবর্তীতে স্যার রাহ.-এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী রচনায় মূল উৎস হিসাবে ব্যবহৃত হবে। মুসলিম উম্মাহর বর্তমান দুর্দিনে আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.-এর জীবন চর্চা এবং তাঁর চিন্তা ও কর্মপদ্ধতির আলোচনা অনেক দরকারী ও উপকারী যা কুয়াশাভরা সন্ধ্যায় আমাদের চলার পথে আলো ফেলবে। এদেশের ঘরানাবিভক্ত ধর্মীয় সমাজে কোনো আলিম যদি নিজ ঘরানার বিষয়গুলোকে বিভিন্ন যুক্তিও উক্তির মাধ্যমে প্রমাণ করেন আর অন্যদেরকে দরাজ কণ্ঠে খ–ন করেন তবে তিনি রাতারাতি নিজ ঘরানায় জনপ্রিয়তা লাভ করেন। এদেশের জনপ্রিয় আলিম বলতে সাধারণত এ ধরনের জনপ্রিয় আলিমকেই বোঝায়। সম্ভবত ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ. ছিলেন এক্ষেত্রে একমাত্র ব্যতিক্রম; যিনি কোনো ঘরানায় প্রবেশ না করেও, শুধু বিশুদ্ধ সুন্নাহ আর সমগ্র উম্মাহর পক্ষে থেকেও আকাশচুম্বি জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন। এখন হয়ত আমরা সকলেই বুঝতে পারছি, বিশ্বের তাবৎ কুফফার শক্তি আর আদমশুমারিতে মুসলিম হিসাবে অন্তর্ভুক্ত যিন্দীক মুলহিদ শ্রেণি যখন ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ, আর উম্মাহর অধিকাংশ সদস্য ইসলাম ও উম্মাহর স্বার্থের ব্যাপারে, এমনকি নিজের আখিরাতের ব্যাপারেও সম্পূর্ণ উদাসীন তখন আমাদের ধার্মিক শ্রেণির ঘরানাগত স্বার্থ ও স্বাতন্ত্র্য রক্ষার চেয়ে উম্মাহর অস্তিত্ব রক্ষার জিহাদে ঐক্যবদ্ধ হওয়া কতটা জরুরি। আর এক্ষেত্রে স্যার রাহ.-এর চিন্তা ও কর্মপদ্ধতির চর্চা অতিশয় প্রাসঙ্গিক। তিনিই দেখিয়েছেন, কীভাবে বিভক্তির পথে না গিয়ে, কেবল সুন্নাহ ও উম্মাহর পক্ষে থেকেও উম্মাহর হৃদয়জয় করে এক প্লাটফর্মে আনা যায়।জনাব আব্দুর রহমান সাহেব (হাফিযাহুল্লাহ) স্যার রাহ.-এর জীবন চর্চার জানালাটা খুলে দিলেন। এখন অনেকেই হয়ত দরজা খুলে বাইরে আসবেন; তাঁর জীবন চর্চা ব্যাপক আকারেশুরু হবে। পথিকৃৎ হিসাবে এই গ্রন্থের লেখক উম্মাহর শুকরিয়া ও দুআর হকদার হয়ে গেলেন। আমরা তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি এবং মহান আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করছি, তিনি যেন লেখকের এ প্রচেষ্টাকে কবুল করেন এবং এ গ্রন্থের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য একে নাজাতের ওসিলা করেন
In stock
60 kr১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি. কার্ল গােটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত মীযানুল হক (Scale of Truth) নামক একটি গ্রন্থ রচনা করেন। মূল গ্রন্থটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দু ও ফারসি ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানাে হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ গ্রন্থের যুক্তিগুলাে খণ্ডন করার সাধ্য কোনো মুসলমান আলিমের নেই। এসময় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি মীযানুল হক এর জবাবে ইযহারুল হক (সত্যের বিজয়) গ্রন্থটি রচনা করেন।বইটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। এই কালজয়ী বইটা অনুবাদ করেছেন, শায়খ ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি।
In stock
60 kr১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি. কার্ল গােটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত মীযানুল হক (Scale of Truth) নামক একটি গ্রন্থ রচনা করেন। মূল গ্রন্থটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দু ও ফারসি ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানাে হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ গ্রন্থের যুক্তিগুলাে খণ্ডন করার সাধ্য কোনো মুসলমান আলিমের নেই। এসময় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি মীযানুল হক এর জবাবে ইযহারুল হক (সত্যের বিজয়) গ্রন্থটি রচনা করেন।বইটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। এই কালজয়ী বইটা অনুবাদ করেছেন, শায়খ ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি।
In stock
60 kr১৮২৯ সালে খ্রিস্ট ধর্মীয় প্রচারক মি. কার্ল গােটালেব ফান্ডার খ্রিস্টান পাদরিদের গতানুগতিক মিথ্যাচার, বিকৃতি, অপপ্রচার ও বিষেদাগার সম্বলিত মীযানুল হক (Scale of Truth) নামক একটি গ্রন্থ রচনা করেন। মূল গ্রন্থটি জার্মান ভাষায় রচিত হলেও তা উর্দু ও ফারসি ভাষায় অনুবাদ করে এ উপমহাদেশের মুসলমানদের মাঝে ব্যাপক প্রচারণা চালানাে হয়। এমনকি তারা এটাও দাবি করতে থাকে যে, এ গ্রন্থের যুক্তিগুলাে খণ্ডন করার সাধ্য কোনো মুসলমান আলিমের নেই। এসময় আল্লামা রাহমাতুল্লাহ কিরানবী মিশনারিদের এই অপতৎপরতার জবাবে এগিয়ে আসেন। তিনি মীযানুল হক এর জবাবে ইযহারুল হক (সত্যের বিজয়) গ্রন্থটি রচনা করেন।
বইটি প্রকাশিত হবার কিছুদিন পরেই লন্ডন টাইমস পত্রিকায় বলা হয়, “মানুষ যদি এ গ্রন্থটি পড়া অব্যাহত রাখে, তবে দুনিয়ায় খ্রিস্টধর্মের উন্নতি ও প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে”। এই কালজয়ী বইটা অনুবাদ করেছেন, শায়খ ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ.। ঈসায়িয়্যাত নিয়ে কাজ করা লেখক, গবেষক, দায়ীদের জন্য বইটা উত্তম পাথেয় হবে বলে আমরা মনে করি।
In stock
30 krসকল প্রশংসা মহান দয়াময় আল্লাহর নিমিত্ত। ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহ. যে দরদ ও কল্যাণেচ্ছা নিয়ে দাওয়াতের ময়দানে ছুটে বেড়িয়েছেন এবং উম্মাতের বিভিন্ন জিজ্ঞাসার জবাব দিয়েছেন, আমাদের আশা, মহান আল্লাহ তাঁর এ প্রশ্নোত্তর সঙ্কলনকেও সমাদৃত, উপকারী ও দীর্ঘস্থায়ী করবেন।
তাঁর জীবদ্দশায় বিভিন্ন মাহফিলে ও টিভি চ্যানেলে বহু মানুষের যুগজিজ্ঞাসার জবাব কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে প্রদান করেছেন। তিনি আপনাদের জিজ্ঞাসার জবাব আর মুখভরা হাসি নিয়ে আপনাদের মুখোমুখি হয়েছিলেন। তখন আপনারা ছিলেন শ্রোতা আর এখন পাঠক। বিভিন্ন ভিডিও ক্যাসেট, টিভি চ্যানেল ও ইউটিউবে থাকা তাঁর প্রশ্নোত্তরমালা সংগ্রহ করে ‘জিজ্ঞাসা ও জবাব’ নামে সিরিজ আকারে আস সুন্নাহ পাবলিকেশন্স প্রকাশ করছে।
In stock
30 krপ্রশংসা আল্লাহর এবং সালাত ও সালাম আমাদের নবী মুহাম্মাদ , তাঁর পরিবারবর্গ ও সাহাবিদের উপর।
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ) তাঁর জীবদ্দশায় বিভিন্ন মাহফিলে ও টিভি চ্যানেলে বহু মানুষের যুগ জিজ্ঞাসার জবাব কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে প্রদান করেছেন। তাঁর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য ছিল যে, তিনি মাহফিলগুলাে ভিডিও ক্যাসেটবদ্ধ করতেন। ফলে তাঁর প্রশ্নোত্তর ও বক্তৃতা যেমন সংরক্ষিত রয়েছে; তেমনি তা সংযোজন ও বিয়োজনের হাত থেকেও রক্ষা পেয়েছে।
তিনি তাঁর মৌলিক রচনাগুলাে যেমন তথ্যনির্ভর করে সাজিয়ে গেছেন, তেমনি তাঁর যুগ জিজ্ঞাসার জবাবগুলােও কুরআন ও সহীহ হাদীসের আলােকে প্রদান করে গেছেন। বর্তমান জটিল জীবনধারায় তাঁর প্রদত্ত বহু জিজ্ঞাসার জবাব মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে সকলকে ইসলামের আলাের পথ দেখাবে বলে আমরা আশা রাখি। বিভিন্ন ভিডিও ক্যাসেট, টিভি চ্যানেল ও ইউটিউবে থাকা তার প্রশ্নোত্তরমালা সংগ্রহ করে ‘জিজ্ঞাসা ও জবাব’ নামে সিরিজ আকারে আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স তা প্রকাশ করছে বলে আমরা মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া জানাই। মহান আল্লাহ যেন লেখকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে উত্তম জাযা প্রদান করেন এবং লেখকের রচনাগুলােকে তার জন্য কবুল করেন।
পরিশেষে সকলের নিকট দুআ কামনা করি।
In stock
25 kr“জিজ্ঞাসা ও জবাব (৩য় খণ্ড)”বইটির প্রথম ফ্লাপের কিছু কথা:
ড. খােন্দকার আ. ন. ম. আব্দুল্লাহ। জন্ম: ঝিনাইদহ জেলায় ১৯৫৮ সালে। মৃত্যু: ১১ই মে ২০১৬।
পিতা মরহুম খােন্দকার আনােয়ারুজ্জামান। মাতা বেগম লুন্নাহার। ঝিনাইদহ আলিয়া মাদ্রাসায় ফাজিল পর্যন্ত অধ্যয়নের পর ১৯৭৯ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা থেকে প্রথম শ্রেণীতে অষ্টম স্থান অধিকার করে হাদীস বিষয়ে কামিল পাশ করেন। সৌদি আরবের রিয়াদস্থ ইমাম মুহাম্মাদ বিন সাউদ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৬, ১৯৯২ ও ১৯৯৮ সালে যথাক্রমে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পি-এইচ.ডি ডিগ্রি লাভ করেন। দেশ ও বিদেশে যে সকল প্রসিদ্ধ আলিমের কাছে তিনি পড়াশােনা ও সাহচর্য গ্রহণ করেছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন খতীব মাওলানা ওবাইদুল হক (রাহ.), মাওলানা মিয়া মােহাম্মাদ কাসিমী (রাহ.), মাওলানা আনােয়ারুল হক কাসিমী (রাহ.), মাওলানা আব্দুল বারী সিলেটী (রাহ.), মাওলানা ড. আইউব আলী (রাহ.), মাওলানা আব্দুর রহীম (রাহ.), আল্লামা শাইখ আব্দুল্লাহ ইবন আব্দুল আযীয ইবন বায (রাহ.), আল্লামা আব্দুল্লাহ ইবন আব্দুর রহমান আল-জিবরীন (রাহ.), আল্লামা মুহাম্মাদ ইবন সালিহ ইবন মুহাম্মাদ আল-উসাইমীন (রাহ.), শাইখ সালিহ ইবন আব্দুল আযীয আল শাইখ, শাইখ সালিহ ইবন ফাওযান ইবন আব্দুল্লাহ আল ফাওযান।
কর্ম জীবনে তিনি কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে হাদীস বিভাগে শিক্ষকতা শুরু করেন ১৯৯৮ সালে। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৬ সালের ১১ই মে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু বরণ করার আগ পর্যন্ত তিনি উক্ত বিভাগে অধ্যাপক পদে কর্মরত ছিলেন।
দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বাংলা ইংরেজী ও আরবি ভাষায় তাঁর প্রায় অর্ধশত প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর প্রকাশিত গবেষণামূলক গ্রন্থের সংখ্যা ত্রিশের অধিক।
গবেষণা কর্মের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন। নৈতিকতা ও ধর্মীয় মূল্যবােধের সাথে আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ের লক্ষ্যে ১৯৯৮ খৃষ্টাব্দে তিনি ‘আল ফারুক একাডেমী’ নামে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। বিশুদ্ধ ইসলামী জ্ঞান ও মূল্যবােধ প্রচার ও মানব সেবার উদ্দেশ্যে ২০১১ সালে ‘আস-সুন্নাহ ট্রাস্ট’ নামে একটি সেবা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন এবং ২০১২ TIGT Education and Charity Foundation Jhenaidah নামে একটি শিক্ষা ও সমাজ সেবাসংস্থা প্রতিষ্ঠা করেছেন। এ সকল প্রতিষ্ঠান শিক্ষাপ্রচার, ধর্ম প্রচার, দুস্থ নারী ও শিশুদের সেবা ও পুনর্বাসনে বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালনা করছে।
ইসলামি বই
No account yet?
Create an Account