HEY YOU, JOIN US & CONNECT TO BOIPUSTOK!
Learn and gain knowledge about the life stories of sages and celebrities
In stock
42 krনবিজির ﷺ মতো হওয়া কি খুব সহজ?
ঘরে এসে যখন শুনলেন খাবার নেই, তখন তিনি নফল সিয়ামের নিয়্যত করে ফেললেন। আমরা হলে কী করতাম?
প্রথম কয়েক বছর মানুষের কাছ থেকে বারবার প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পরও কীসের বলে নিরলস দ্বীন প্রচার করে গেছেন? কীভাবে অর্জন করলেন অটুট মানোবল? কীভাবে রপ্ত করলেন এক অসম্ভব সুন্দর ভাষা, যা শুনলেই মানুষের হৃদয়ে ছাপ ফেলে দিত? কেমন ছিল তাঁর শৈশব, কৈশোর, তারুণ্য আর যৌবনের উচ্ছল দিনগুলো? নবিজির ﷺ জীবনী পড়তে গেলে আমরা সাধারণত তাঁর নবুওয়্যত পরবর্তী জীবনেই বেশি গুরুত্ব দিই, কিন্তু এর ভিত্তিটা যে মহান আল্লাহ তাঁর নবুওয়্যতপূর্ব ৪০ বছরের জীবনে ধীরে ধীরে তৈরি করেছিলেন, সেটা কজন ঘেঁটে দেখি?
প্রচলিত অর্থে কোনো সিরাত বই নয় এটি। কোনো তাত্ত্বিক ঘটনার বিবরণও না। এখানে আপনি পাবেন ব্যবহারিক কিছু জ্ঞান। হাতে-কলমে শিখবেন নিজের বাচ্চাকে নবিজির ﷺ মতো করে বড়ো করার উপায়। টিনএজ বয়সি হলে জানতে পারবেন এই উড়ুউড়ু সময়টাতে নিজেকে বাগে রাখার কৌশল। বিবাহিত হলে আছে দুজনে মিলে জীবনটাকে আরও মধুর করার টোটকা। সর্বোপরি নবিজির ﷺ মতো জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ‘স্মার্ট’ হওয়ার তরিকা। তবে চলুন স্মার্ট হই প্রিয় নবিজির ﷺ মতো…
In stock
40 krবিয়ে একটি ধর্মীয় চুক্তি, একটি সামাজিক সম্পর্ক। একে ঘিরে দুজন মানুষ, দুটি পরিবারে কত আকাক্সক্ষা, কত স্বপ্ন! সম্পর্কটিকে সুন্দর করার জন্য প্রয়োজন সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা। তাই এই বইটি কেবল বিবাহেচ্ছু, নববিবাহিত বা বিবাহিতাদের জন্য নয়; বরং তাদের বাবা-মা, শ্বশুর-শাশুড়ি, আত্মীয়স্বজনদের জন্যও। এখানে বিয়ের স্বরূপ, দায়িত্বসমূহ, করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়াদি নিয়ে কিছু আলোচনা রয়েছে; যা হয়তো চিন্তার দিগন্তে নতুনত্ব আনতে পারে। রয়েছে কিছু গল্প; যা জীবনের বাস্তবতার প্রতিফলন।
In stock
52 krবেলা ফুরাবার আগে…
নিজেকে আবিষ্কারের একটি আয়না। যে ভুল আর ভ্রান্তির মোহে, অন্ধকারের যে অলিগলিতে আমাদের এতোদিনকার পদচারণা, তার বিপরীতে জীবনের নতুন অধ্যায়ে নিজের নাম লিখিয়ে নিতে একটি সহায়ক গ্রন্থ এই বই, ইন শা আল্লাহ।
বইটি কাদের জন্য?
এই বই তাদের জন্য যারা আমার কাছে ‘সাজিদ হতে চাই’ বলে বিভিন্ন সময়ে আবদার করেন। পরামর্শের আবদার, পথনির্দেশের আবদার। সাজিদ হতে হলে, আমি মনে করি, সবার আগে একটা অন্ধকার বৃত্ত থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। সাজিদ যেভাবে অন্ধকারের কৃষ্ণগহ্বর ছেড়ে, আলোর ফোয়ারাতে তার জীবন রাঙিয়েছে, সেরকম ঝলমলে আলোর মাঝে নিজেকে মেলে ধরাই ‘সাজিদ’ হবার প্রথম এবং প্রধান শর্ত। কেবল ভারি ভারি বই আর যুক্তির পশরা সাজিয়ে প্রতিপক্ষকে পরাস্ত করার মধ্যেই ‘সাজিদ’ হয়ে উঠার সার্থকতা নেই। সাজিদ হয়ে উঠার সার্থকতা তখনই যখন সাজিদ যে আদর্শের আলো প্রাণে প্রাণে ছড়িয়ে দিতে চায়, তা আমরা জীবনে মেখে নিতে পারবো।
বইটি কাদের জন্য?
ভুলোমনা একঝাঁক তারুণ্যের জন্য এই বই। যে ভুলের গহ্বরে তারা জীবনের বসন্তগুলোকে পার করছে, সেই ভুল থেকে তাদের ‘বেলা ফুরাবার আগে’ টেনে তুলতেই এই বইটার অবতারণা।
এর বাইরেও থাকছেঃ
‘চোখের রোগ’, ‘বলো, সুখ কোথা পাই’, ‘বেলা ফুরাবার আগে’, ‘মেঘের কোলে রোদ হেসেছে’, ‘যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা’, ‘চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়’, ‘বসন্ত এসে গেছে’, ‘তুলি দুই হাত করি মোনাজাত’, ‘চলো বদলাই’ নামের আঠারোটি ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ে, ভিন্ন ভিন্ন অধ্যায়।
In stock
45 krবইটি পড়লে মৃত্যু টাকে খুব কাছ থেকে উপলব্ধি করা যায়। বইটিতে কোরআন হাদীস এর আলোকে মৃত্যু নিয়ে এক অথেনটিক আলোচনা রয়েছে যা মানুষের হৃদয়কে নাড়া দেয়। যে কোনো কঠিন হৃদয়ের ব্যক্তি বইটি পড়লে তার গা শিউরে উঠবে মরনের অনন্তকালের যাত্রটা যে কতটা ভয়াবহ।
In stock
90 krমানুষের শেষ ঠিকানা
লেখক : আব্দুদ্দাইয়ান মুহাম্মদ ইউনুছ
প্রকাশনী : সবুজপত্র পাবলিকেশন্স
In stock
105 krকতো তাড়াতাড়ি বড় হয়ে গিয়েছি……………….
এই তো কয়েকদিন আগেই হাফ প্যান্ট পড়া দশ বছরের কোঁকড়া চুলের এক বালক। তার স্কুল মাঠের কড়াই গাছের নিচে বসে নদীর দিকে উদাস হয়ে তাকিয়ে থাতো পায়ের কাছে আছড়ে পড়তো দলবেঁধে অনেক দূর পাড়ি দেওয়া ঢেউ। মাঝে মাঝে সে ঢেউ গোনার ব্যর্থ চেষ্টা করত। কিন্তু খেই হারিয়ে ফেলতো একটু পরেই। আবার উদাস হয়ে তাকাতো নদীর দিকে। কখনোবা আকাশের দিকে। দুপুরের বৃষ্টিভেজা রোদে মাছে মাছে একটা সোনালী ডানার চিল উড়ে বেড়াতো করুন সুরে ডেকে উঠতো হঠাৎ হঠাৎ। বালক আরো উদাস হয়ে যেত। কখনো কখনো বালক স্কুল থেকে ঘরে ফেরার সময় অবাক হয়ে দেখাতো আকাশ কালো করে বৃষ্টি আসছে। বালকের ছাতা ছিলো না। কাজেই সেই ঝুম বৃষ্টির কভল থেকে বই খাতা বাঁচাতে একহাতে স্যান্ডেল আর একহাতে বই নিয়ে ভোঁ দৌড় দিত। মাঝে মাঝে রাস্তায় কাদায় পিছলে পড়ে যেত । কাঁদা মাখা ভুত হয়ে ফিরতো বাসায়। মা ব্যর্থ চেষ্ট করতো আঁচল দিয়ে মাথা মছে দেয়ার। মায়ের হাত থেকে নিজেকে মুক্ত করে বালক দৌড়ে লাফিয়ে পড়তে পুকুরে। পুকুরের স্বচ্ছ পানিতে বৃষ্টির ফোটা অধ্ভুত শ্বদ করত। বালক অবাক হয়ে শুনতো সে শব্দ। দীর্ঘসময় পুকুরে দাপাদাপি করার পর চোখ লাল করে সে ফিরতো মা আঁচল দিয়ে মাথা মুছে দিতো শান্ত ছেলের মতো পুঁটি মাছের ভাজি দিয়ে গোগ্রাসে গরম ধোঁয়া উঠা ভাত গিলে, গল্পের বই নিয়ে কাঁথামুড়ি দিয়ে শুয়ে পড়তো বালক। টিনের চালে তখন একটানা বৃষ্টি পড়তো ।
বাইরে সজনে গাছটা উড়ে চলে যেতে চাইতো হাওয়ার সাথে। কলাগছের পাতায় চলতো বাতাসের দাপাদাপি। বালক গল্পের বইয়ের ডুবে যেত। দুষ্টু বাবার কবল থেকে নৌকা দিয়ে পালাচ্ছে হাকল বেরি ফিন.. সে কি নিরাপদে পালাতে পারবে? ্ওর বাাবা ওকে ধরে ফেলবে? টান টান উত্তেজনা! একসময় ঘুমিয়ে পেোত বালক ঘুমের ঘোরেই ভয় পেত বিদ্যুৎচমকের শব্দ। মা মাঝে মধ্যে পাশে এস শুয়ে থাকতো ঘুমের ঘোরে সে জড়িয়ে ধরতো তার মায়ের গলা-এই পৃথিবীতে তার সবচেয়ে আপন মানুষটিকে…
ফ্ল্যাপের কথাঃ
আর কতকাল পথ ভুল রাস্তায় হেঁটে বেড়াবে উদ্বান্তের মতো? আর কতকাল? তারচেয়ে বরং এসো খোলা জানালায়! এক ঝলক ঠান্ডা বাতাস এসে শীতল পরশ বুলিয়ে দেবে।
কোসার স্নিগ্ধ মুখটাতে বািইরে চেয়ে দেখো ঝকঝকে রোদে ভেসে যাচ্ছ চারিদিকে, উঠোনকোণের পেয়ারা গাছটার পাতার আড়ালে মিষ্টি সুরে গান গেয়ে যাচ্চে বুলবুলি, দুরের ঐ হাতছানি দিয়ে ডাকছে তোমায়, মুক্ত বাতাসের খোঁজে……
Out of stock
10 krমুমিনের জীবনের অন্যতম ইবাদত দু’আ বা মুনাজাত। আমরা সকলেই কোনো না কোনোভাবে মুনাজাত করি। মুনাজাতের কয়েকটি পর্যায় রয়েছে:
প্রথমত, দুআ-মুনাজাত’ একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। অন্য কোনো দলিল দ্বারা নিষিদ্ধ নয় এমন যে কোনো ভাষায়, যে কোনো সময়ে এবং যে কোনো অবস্থায় মুমিন আল্লাহর নিকট মুনাজাত করতে পারেন । এতে দু’আর মূল ইবাদত পালিত হবে এবং বান্দা সাওয়াব ও পুরস্কারের আশা করবেন।
দ্বিতীয়ত, রাসূলুল্লাহ (আঃ)-এর শেখানো কথা দ্বারা মুনাজাত করলে মুমিন মাসনূন বাক্য ব্যবহারের জন্য অতিরিক্ত সাওয়াব লাভ করবেন। এ ছাড়া মাসনূন বাক্য ব্যবহারের মাধ্যমে মুমিন অতিরিক্ত বরকত ও মহব্বত লাভ করবেন এবং দোয়া কবুল হওয়ার বেশি আশা করতে পারবেন।
তৃতীয়ত, মাসনূন মুনাজাতগুলির বিভিন্ন পর্যায় রয়েছে। কিছু মুনাজাত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) শিক্ষা দিয়েছেন বা পালন করেছেন নির্ধারিত সময়ে বা নির্ধারিত পদ্ধতিতে। আবার কিছু মুনাজাত তিনি সাধারণভাবে শিক্ষা দিয়েছেন। মুমিন যে কোনো মাসনূন মুনাজাত যে কোনো সময়ে আদায় করতে পারেন। এতে মাসনুন মুনাজাত ব্যবহারের সাওয়াব ও বরকত লাভ করবেন। আর নির্ধারিত সময়ের নির্ধরিত মুনাজাত ব্যবহার করলে অতিরিক্ত সুন্নাত পালনের মর্যাদা লাভ করবেন।
চতুর্থত, মুনাজাতের পদ্ধতির ক্ষেত্রে রাসূলুল্লাহ (আঃ)-এর অনুসরণ করতে পারলে মুমিন মাসনূন পদ্ধতি পালনের অতিরিক্ত সাওয়াব, বরকত ও কবুলিয়্যাত লাভ করবেন।
পঞ্চমত, দুআ-মুনাজাত করার বিশেষ বিশেষ সময় রাসূলুল্লাহ (সাঃ) শিক্ষা দিয়েছেন। সেগুলির অন্যতম হলো নামায। তিনি নামাযের মধ্যে ও পরে বিশেষভাবে দুআ-মুনাজাত করেছেন এবং করার নির্দেশ দিয়েছেন। রাতে বা অন্যান্য সময়ে দুআ-মুনাজাত করার সুযোগ অনেকেরই হয় না। পক্ষান্তরে পাঁচ ওয়াক্ত নামায আমরা সকলেই আদায় করি। এ সময়ের মাসনূন মুনাজাতগুলি আদায় করা আমাদের জন্য সহজ এবং এভাবে আমরা বিশেষ সাওয়াব, ফযীলত ও কবুলিয়ত লাভ করতে পারব, ইনশা আল্লাহ…..
Out of stock
29 krযা এইমাত্র অতীত হলো, সেটাই সময়। এখন যে মুহূর্ত অতিক্রম করছি, সেটাই সময়। কিছুক্ষণ পরে যেখানে প্রবেশ করব, সেটাই সময়। সময় নামের অক্টোপাস থেকে কে, কখন, কবে মুক্তি পেয়েছে বলুন?
সফল তিনি, যিনি এই সময়কে ঠিকঠাক উপলব্ধি করতে পারেন। বিশেষত মুমিন জীবনে সময় মানেই নিজের মুক্তি ও পুরস্কার নিশ্চিত করে নেওয়ার মওকা! সময় নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গির বোঝাপড়া তাই অতীব জরুরি আলাপ। সেই আলাপ খুঁজে নেব এই গ্রন্থে।
No account yet?
Create an Account